IMO-এর পূর্ণরূপ কী?
A
International Monitoring Organization
B
International Maritime Organization
C
International Marine Organization
D
International Meteorological Organization
উত্তরের বিবরণ
IMO বা International Maritime Organization হলো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা সমুদ্রপথে নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল চলাচল নিশ্চিত করা এবং আন্তর্জাতিক নীতিমালা ও নিরাপত্তা মানদণ্ড নির্ধারণের জন্য কাজ করে। এর পূর্বনাম ছিল Inter-governmental Maritime Consultative Organisation (IMCO)। ১৯৪৮ সালের ৬ মার্চ জেনেভায় একটি কনভেনশন গৃহীত হয়, যা ১৯৫৮ সালের ১৭ মার্চ থেকে কার্যকর হয় এবং এর ভিত্তিতে IMCO গঠিত হয়। ১৯৮২ সালে সংস্থার নাম পরিবর্তন করে International Maritime Organisation (IMO) রাখা হয়। ১৯৫৯ সালের ১৩ জানুয়ারি IMO জাতিসংঘের একটি বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
• IMO আন্তর্জাতিক সমুদ্রপথে জাহাজ চলাচল, যাত্রী ও পণ্য পরিবহন, সমুদ্রদূষণ প্রতিরোধ এবং নৌপরিবহন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নীতিমালা প্রণয়ন করে।
• সংস্থা সমুদ্রপথে দুর্ঘটনা ও তেল দূষণ প্রতিরোধে আন্তর্জাতিক চুক্তি ও কনভেনশন বাস্তবায়নে সহায়তা করে।
• IMO সমুদ্রপথে প্রশিক্ষণ, সার্টিফিকেশন এবং নিরাপত্তা মানদণ্ড নির্ধারণের মাধ্যমে নৌযাত্রী ও নৌকর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
• এটি সমুদ্রপথে বৈশ্বিক পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই নৌপরিবহন উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
• IMO নিয়মিতভাবে নতুন প্রযুক্তি ও মানদণ্ড সংক্রান্ত গাইডলাইন প্রকাশ করে, যা আন্তর্জাতিক নৌপরিবহন শিল্পের উন্নয়নকে সহায়ক।

0
Updated: 21 hours ago
International Maritime Organization (IMO) বর্তমান সদস্যদেশ কতটি? (সেপ্টেম্বর-২০২৫)
Created: 2 weeks ago
A
১৭৬টি
B
১৭২টি
C
১৭৩টি
D
১৭৫টি
International Maritime Organization (IMO)
-
পূর্ণনাম: International Maritime Organization
-
প্রতিষ্ঠা:
-
১৯৪৮ সালের ৬ মার্চ জেনেভায় কনভেনশন গৃহীত
-
কার্যকর: ১৭ মার্চ ১৯৫৮
-
১৯৮২ সালে নামকরণ করা হয় International Maritime Organization
-
১৯৫৯ সালের ১৩ জানুয়ারি জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে মর্যাদা লাভ
-
-
সদর দপ্তর: লন্ডন, যুক্তরাজ্য
-
সদস্য দেশ: ১৭৬টি (সেপ্টেম্বর ২০২৫)
-
সহযোগী সদস্য: ৩টি
-
Intergovernmental organizations: ৬৬টি
-
International non-governmental organizations: ৮৮টি
-
বর্তমান মহাসচিব: মিঃ আর্সেনিও ডোমিঙ্গেজ (পানামা প্রজাতন্ত্র)

0
Updated: 2 weeks ago
IMO-এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
Created: 21 hours ago
A
নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র
B
জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
C
লন্ডন, যুক্তরাজ্য
D
রোম, ইতালি
IMO বা International Maritime Organization হলো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা সমুদ্রপথে নিরাপদ চলাচল এবং নৌপরিবহন সম্পর্কিত নীতিমালা ও নিরাপত্তা মানদণ্ড নির্ধারণে কাজ করে। এর আনুষ্ঠানিক সূচনা হয় ১৯৪৮ সালের জেনেভা সম্মেলনে, এবং ১৭ই মার্চ, ১৯৫৮ সালে এটি কার্যকর হয়। ১৯৫৯ সালের ১৩ জানুয়ারি IMO জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এর সদর দপ্তর লন্ডন, যুক্তরাজ্য-এ অবস্থিত। বাংলাদেশ ১৯৭৬ সালে IMO-এর সদস্যপদ লাভ করে।
• IMO আন্তর্জাতিক নৌপরিবহন নিরাপত্তা, যাত্রী ও পণ্য পরিবহন এবং সমুদ্র দূষণ প্রতিরোধে নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে।
• সংস্থা সমুদ্রপথে দুর্ঘটনা ও তেল দূষণ প্রতিরোধের জন্য আন্তর্জাতিক চুক্তি ও কনভেনশন বাস্তবায়নে সহায়তা করে।
• IMO সমুদ্রপথে প্রশিক্ষণ, সার্টিফিকেশন এবং নিরাপত্তা মানদণ্ড নির্ধারণের মাধ্যমে নৌযাত্রী ও নৌকর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
• এটি সমুদ্রপথে বৈশ্বিক পরিবেশ সুরক্ষা এবং টেকসই নৌপরিবহন উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
• IMO নিয়মিতভাবে নতুন প্রযুক্তি ও মানদণ্ড সংক্রান্ত গাইডলাইন প্রকাশ করে, যা আন্তর্জাতিক নৌপরিবহন শিল্পের উন্নয়নে সহায়ক।

0
Updated: 21 hours ago
IMO এর পূর্ণরূপ কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
Internal Mitigation Organization
B
Internal Migration Organisation
C
International Maritime Organization
D
Internal Mitigation Organisation
সমুদ্র চলাচল বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা IMO হলো জাতিসংঘের একটি বিশেষায়িত সংস্থা, যা আন্তর্জাতিক নৌপরিবহনকে নিরাপদ, কার্যকর এবং পরিবেশবান্ধব করার জন্য কাজ করে।
-
পূর্ণরূপ: International Maritime Organization
-
গৃহীত হয়: ৬ মার্চ, ১৯৪৮
-
কার্যকর হয়: ১৭ মার্চ, ১৯৫৮
-
জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি: ১৩ জানুয়ারি, ১৯৫৯
-
সদর দপ্তর: লন্ডন, যুক্তরাজ্য
-
বর্তমান সদস্য সংখ্যা: ১৭৬টি (সেপ্টেম্বর, ২০২৫ অনুযায়ী)
-
বাংলাদেশের সদস্যপদ লাভ: ১৯৭৬ সালে
অতিরিক্তভাবে উল্লেখযোগ্য যে, IMO জাহাজ চলাচলের নিরাপত্তা, দূষণ নিয়ন্ত্রণ এবং আন্তর্জাতিক নৌপরিবহন ব্যবস্থার মান নির্ধারণে বৈশ্বিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

0
Updated: 3 weeks ago