নিচের কোনটির সাথে "The Kigali Amendment" এর সম্পর্ক রয়েছে?
A
রামসার কনভেনশন
B
প্যারিস কনভেনশন
C
মন্ট্রিল প্রটোকল
D
কিয়োটো প্রটোকল
উত্তরের বিবরণ
মন্ট্রিল প্রটোকল ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭ সালে কানাডার মন্ট্রিলে গৃহীত হয় এবং ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯ সালে কার্যকর হয়। এই আন্তর্জাতিক চুক্তির মূল উদ্দেশ্য ছিল পরিবেশ রক্ষা করা এবং ওজোন স্তর ধ্বংসকারী রাসায়নিক পদার্থ, বিশেষত ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFCs), হ্যালন ও অন্যান্য ওজোন-ক্ষয়কারী পদার্থের উৎপাদন ও ব্যবহার সীমিত করা। ২০১৯ সালে এই প্রটোকলের “The Kigali Amendment” কার্যকর হয়।
• মন্ট্রিল প্রটোকল ইতিহাসে সবচেয়ে সফল পরিবেশগত চুক্তিগুলোর একটি, কারণ এটি বিশ্বব্যাপী প্রায় সব দেশের দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে।
• চুক্তির ফলে ওজোন স্তর পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া উল্লেখযোগ্যভাবে এগিয়েছে এবং বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন যে ২১শ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে ওজোন স্তর সম্পূর্ণভাবে পুনরুদ্ধার হতে পারে।
• এই প্রটোকলের আওতায় দেশগুলো ধাপে ধাপে ওজোন-ক্ষয়কারী পদার্থের ব্যবহার কমিয়ে বিকল্প পরিবেশবান্ধব পদার্থ ব্যবহারে উৎসাহিত হচ্ছে।
• ১৯৯৭ সালে কিয়োটো প্রটোকল এবং পরবর্তীতে প্যারিস চুক্তির মতো জলবায়ু-সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক উদ্যোগগুলো মন্ট্রিল প্রটোকলের সফলতা থেকে অনুপ্রাণিত হয়।
• “Kigali Amendment”-এর মাধ্যমে হাইড্রোফ্লোরোকার্বন (HFCs) নির্গমন হ্রাসের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়, যা জলবায়ু পরিবর্তন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
• প্রতি বছর ১৬ সেপ্টেম্বর “ওজোন দিবস” হিসেবে পালন করা হয় মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হওয়ার স্মরণে।

0
Updated: 21 hours ago
Montreal Protocol চুক্তি গৃহীত হয় -
Created: 3 weeks ago
A
১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৫
B
১৩ অক্টোবর, ১৯৮৫
C
১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭
D
১৩ অক্টোবর, ১৯৮৭
মন্ট্রিল প্রটোকল সংক্রান্ত তথ্য:
-
পূর্ণরূপ: The Montreal Protocol on Substances that Deplete the Ozone Layer
-
উদ্দেশ্য: ওজোন স্তর ক্ষয়কারী পদার্থ (ODS) ব্যবহার ও উৎপাদন ধাপে ধাপে বন্ধ করা।
-
মূখ্য আলোচ্য বিষয়: ওজোন স্তরের সুরক্ষা।
-
গৃহীত হয়: ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭
-
কার্যকর হয়: ১ জানুয়ারি ১৯৮৯
-
স্বাক্ষরের স্থান: মন্ট্রিল, কানাডা
-
স্বাক্ষরকারী দেশ: ২০০টি
-
অনুমোদনকারী দেশ: ১৯৮টি
ওজোন স্তর ক্ষয়কারী পদার্থ (ODS):
-
ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFC), হ্যালন, কার্বন টেট্রাক্লোরাইড, মিথাইল ক্লোরোফর্ম, মিথাইল ব্রোমাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, হাইড্রোব্রোমোফ্লোরোকার্বন ইত্যাদি।
-
এগুলি ওজোন স্তর ক্ষয় করে এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে গ্রিনহাউস গ্যাস হিসেবেও কাজ করে।
-
সাধারণ ব্যবহার:
-
রেফ্রিজারেশন ও এয়ার কন্ডিশনিং
-
অ্যাজমা চিকিৎসার ইনহেলার
-
ফ্যান, প্লাস্টিক ফোম, মাইক্রোইলেকট্রনিক সার্কিট পরিস্কার ইত্যাদিতে।
-
প্রেক্ষাপট:
-
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে মানবসভ্যতা রক্ষার জন্য ওজোনস্তর রক্ষা অপরিহার্য।
-
১৯৮৫ সালে জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচির উদ্যোগে ভিয়েনা কনভেনশন গৃহীত হয়।
-
এর ধারাবাহিকতায় ১৯৮৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর কানাডার মন্ট্রিলে মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হয়।
উল্লেখযোগ্য:
-
প্রতি বছর ১৬ সেপ্টেম্বর পালিত হয় ওজোনস্তর রক্ষা দিবস।

0
Updated: 3 weeks ago
ভিয়েনা কনভেনশন-এর আওতায় নিম্নের কোন প্রটোকলটি গৃহীত হয়?
Created: 1 month ago
A
মন্ট্রিল প্রটোকল
B
কার্টাগেনা প্রটোকল
C
কিয়েটো প্রটোকল
D
নাগোয়া প্রটোকল
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
আন্তর্জাতিক সংস্থা
মনট্রিল প্রটোকল
ভিয়েনা কনভেনশন (Vienna Convention)
-
পূর্ণরূপ: The Vienna Convention for the Protection of the Ozone Layer
-
ধরন: জাতিসংঘের ওজোন স্তর সংরক্ষণ ও সুরক্ষা বিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি
-
প্রস্তাব ও কার্যকর:
-
গৃহীত: ২২ মার্চ, ১৯৮৫
-
কার্যকর: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৮
-
-
স্থান: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
-
স্বাক্ষরকারী দেশ: ২৮টি
-
অনুমোদনকারী দেশ: ১৯৮টি
-
বৈশ্বিক অনুমোদন লাভ: ২০০৯
-
পর্যবেক্ষণ: সংশ্লিষ্ট পক্ষরা প্রতি ৩ বছরে চুক্তির অগ্রগতি ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে বৈঠক করে
প্রেক্ষাপট ও উদ্দেশ্য
-
ওজোন স্তর ক্ষয়কারী গ্যাস:
-
ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFC), হ্যালন, কার্বন টেট্রাক্লোরাইড, মিথাইল ক্লোরোফর্ম, মিথাইল ব্রোমাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, হাইড্রোব্রোমোফ্লোরোকার্বন ইত্যাদি।
-
-
সমস্যা: ওজোন স্তর ক্ষয় হচ্ছে, ফলে ওজোন হোল বা গর্ত তৈরি হচ্ছে।
-
প্রভাব: এই গ্যাসগুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রে গ্রিনহাউস গ্যাস হিসেবে কাজ করে এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
-
ব্যবহার: রেফ্রিজারেশন, এয়ার কন্ডিশনিং, অ্যাজমা ইনহেলার, ফ্যান, প্লাস্টিক ফোম, মাইক্রোইলেকট্রনিক সার্কিট পরিস্কার ইত্যাদি।
-
প্রয়োজন: সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে মানবসভ্যতাকে রক্ষার জন্য ওজোন স্তরের সুরক্ষা অত্যাবশ্যক।
গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ
-
ভিয়েনা কনভেনশন হলো ওজোন স্তর রক্ষার জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক উদ্যোগ।
-
১৯৮৭ সালে মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হয়, যা ওজোন ক্ষয়কারী পদার্থের ব্যবহার কমাতে যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত।
উৎস:
i) UNEP ওয়েবসাইট
ii) Ozone Secretariat
iii) তথ্য অধিদফতর (PID)

0
Updated: 1 month ago
Where was the Montreal Protocol adopted?
Created: 3 weeks ago
A
United Kingdom
B
United States
C
Canada
D
Mexico
মন্ট্রিল প্রটোকল হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যা বিশ্বব্যাপী পরিবেশ সংরক্ষণ এবং ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ নিয়ন্ত্রণের জন্য গৃহীত হয়েছে। এটি পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হয়।
-
মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হয় ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭ সালে, কানাডার মন্ট্রিলে।
-
এর কার্যক্রম ১ জানুয়ারি ১৯৮৯ সালে শুরু হয়।
-
প্রটোকলের মূল উদ্দেশ্য ছিল পরিবেশ রক্ষা ও ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ সীমিতকরণ।
-
এটি বিশ্বব্যাপী ওজোন স্তরের হ্রাসকারী ক্ষতিকর পদার্থের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে একটি কার্যকর চুক্তি হিসেবে কাজ করে।

0
Updated: 3 weeks ago