'সঞ্চয়িতা' কার রচনা?
A
মাইকেল মধুসুদন দত্ত
B
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
C
কাজী নজরুল ইসলাম
D
জসীমউদ্দীন
উত্তরের বিবরণ
'সঞ্চয়িতা' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্য সংকলন। তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থ: কবি কাহিনী, প্রভাতসঙ্গীত, সোনার তরী, চিত্রা, ক্ষণিকা, স্মরণ, বলাকা, পুরবী, পুনশ্চ, শেষলেখা, মানসী ইত্যাদি। আর সঞ্চিতা লিখেছেন কাজী নজরুল ইসলাম।

0
Updated: 1 month ago
’বনফুল’ কাব্যগ্রন্থের লেখক কে?
Created: 2 days ago
A
নির্মলেন্দু গুন
B
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
C
বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়
D
আল মাহমুদ
বনফুল কাব্যগ্রন্থ
-
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ হলো বনফুল।
-
এটি জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব নামক দুটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয় ১৮৭৬ সালে।
-
কাব্যগ্রন্থটি সুকুমার সেন কাব্যোপন্যাস হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
-
জন্ম: ১৮৬১ সালের ৭ মে (১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখ), কলকাতার জোড়াসাঁকোর অভিজাত ঠাকুর পরিবারে।
-
পিতা: মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর; মাতা: সারদা দেবী।
-
ঠাকুরবাড়ির অনুকূল পরিবেশে শৈশবেই কবি প্রতিভার উন্মেষ ঘটে।
-
১৯০১ সালে প্রতিষ্ঠা করেন শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়।
-
১৯১৩ সালে ইংরেজি গীতাঞ্জলি (১৯১১) কাব্যের জন্য নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
রচিত উপন্যাসসমূহ:
-
চোখের বালি
-
গোরা
-
ঘরে বাইরে
-
যোগাযোগ
-
শেষের কবিতা
রচিত কাব্যগ্রন্থসমূহ:
-
প্রভাতসঙ্গীত
-
মানসী
-
সোনার তরী
-
চিত্র
-
চৈতালী
-
কল্পনা
-
ক্ষণিকা
-
গীতাঞ্জলি
-
বলাকা
-
পুনশ্চ

0
Updated: 2 days ago
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের আদিবসতি কোথায় ছিল?
Created: 3 weeks ago
A
খুলনার পিঠাভোগ
B
যশোরের কেশবপুর
C
ছোটনাগপুর মালভূমি
D
কুষ্টিয়ার শিলাইদহ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও তাঁর পিতৃপুরুষের আবাসভূমি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শুধু কবি নন, তিনি ছিলেন সঙ্গীতজ্ঞ, কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, শিক্ষাবিদ, সমাজ-সংস্কারক এবং এমনকি চিত্রশিল্পীও। তাঁর জন্ম ১৮৬১ সালের ৭ মে (১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখ) কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে।
কবির পিতৃপুরুষের আবাসভূমি ছিল খুলনা জেলার রূপসা উপজেলার ঘাটভোগ ইউনিয়নের পিঠাভোগ গ্রামে। জানা যায়, দ্বীননাথ কুশারীর অষ্টম পুরুষ তারানাথ কুশারী ভৈরব নদীর তীরে এই গ্রামে স্থায়ীভাবে বসতি গড়ে তোলেন।
রবীন্দ্রনাথ ছিলেন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের চতুর্দশ সন্তান। তাঁর পিতামহ ছিলেন ধনাঢ্য প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর। ১৮৮৩ সালের ৯ ডিসেম্বর তিনি বেণীমাধব রায়চৌধুরীর কন্যা মৃণালিনী দেবীকে বিয়ে করেন।
বিশ্বকবির খ্যাতি শুধু বাংলায় সীমাবদ্ধ ছিল না। তিনি এশিয়ার মধ্যে প্রথম ব্যক্তি যিনি সাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯১৩ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে ‘নাইট’ উপাধি দিলেও ১৯১৯ সালের জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।
অবশেষে ১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট (২২ শ্রাবণ ১৩৪৮) জোড়াসাঁকোর নিজ বাড়িতেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
উৎস: বাংলাপিডিয়া; প্রথমআলো (৭ মে, ২০১৭)।

0
Updated: 3 weeks ago
কোন সাহিত্যিক বাংলায় টিএস এলিয়টের কবিতা প্রথম অনুবাদ করেন?
Created: 1 week ago
A
বুদ্ধদেব বসু
B
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
C
বিষ্ণু দে
D
প্রেমেন্দ্র মিত্র
বাখ্যা:
-
প্রথমবার বাংলায় টিএস ইলিয়টের কবিতা অনুবাদ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
-
‘তীর্থযাত্রী’ হলো টিএস ইলিয়টের The Journey of the Magi কবিতার বাংলা অনুবাদ। রবীন্দ্রনাথ এটি তাঁর ‘পুনশ্চ’ কাব্যগ্রন্থে সংকলন করেন, যা প্রকাশিত হয় ১৯৩২ সালে।
-
পরবর্তীতে, বিষ্ণু দে ১৯৫০ সালে Eliot-er Kobita নামে বাংলা অনুবাদ প্রকাশ করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর:
-
কবি, সঙ্গীতজ্ঞ, কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, চিত্রশিল্পী, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, শিক্ষাবিদ ও সমাজ-সংস্কারক।
-
জন্ম: ১৮৬১ সালের ৭ মে, কলকাতা, জোড়াসাঁকোর অভিজাত ঠাকুর পরিবার।
-
প্রথম এশিয়ার নোবেল বিজয়ী (১৯১৩) এবং দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের চতুর্দশ সন্তান।
-
বিবাহ: ১৮৮৩ সালের ৯ ডিসেম্বর মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে।
-
১৯১৫ সালে ইংরেজি ‘নাইট’ উপাধি প্রাপ্ত, ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের কারণে ফেরত দেয়া।
-
মৃত্যু: ১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট, জোড়াসাঁকোর নিজ বাড়িতে।
রচনাবলি:
-
মানসী, সোনার তরী, কল্পনা, ক্ষণিকা, গীতাঞ্জলী, পুনশ্চ, পত্রপুট, সেঁজুতি, শেষলেখা ইত্যাদি।
সুতরাং, তীর্থযাত্রী হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মাধ্যমে বাংলায় প্রথমবার টিএস ইলিয়টের কবিতার অনুবাদ।

0
Updated: 1 week ago