প্রাচীন মেসোপটেমিয়া সভ্যতার বর্তমান ভৌগলিক অবস্থা কোথায়?
A
প্যারাগুয়ে
B
ইরাক
C
পাকিস্তান
D
মেক্সিকো
উত্তরের বিবরণ
-
‘মেসোপটেমীয়া’ একটি গ্রিক শব্দ, যার অর্থ “দুই নদীর মধ্যবর্তী ভূমি”।
-
টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস (দজলা ও ফোরাত) নদীর মধ্যবর্তী উপত্যকাটির নাম মেসোপটেমিয়া।
-
মূলত গ্রীক লেখকরা এই নামকরণ করেছিলেন।
-
মেসোপটেমিয়া উত্তর ও দক্ষিণ এই দুই ভাগে বিভক্ত ছিল।
-
উত্তর অংশের বর্তমান নাম অ্যাসেরীয়।
-
দক্ষিণ অংশের নাম মেসোপটেমিয়া।
-
-
তবে এটি ঐতিহাসিকভাবে একটি অভিন্ন এলাকা হিসেবে পরিচিত ছিল।
-
এই অঞ্চলে খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দে বিশ্বের প্রাচীনতম সভ্যতা গড়ে উঠেছিল।
-
বর্তমান ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী, প্রাচীন মেসোপটেমিয়ার বেশিরভাগ অঞ্চল বর্তমান ইরাকের সীমানার মধ্যে অবস্থিত।
-
এছাড়াও সিরিয়া, তুরস্ক, ইরান ও কুয়েতে মেসোপটেমীয় সভ্যতার কিছু অংশ রয়েছে।
-
মেসোপটেমিয়ার মানুষ বহু-ঈশ্বরবাদে বিশ্বাসী ছিলেন।

0
Updated: 20 hours ago
মেসোপটেমিয়া সভ্যতার সাথে কোন নদীটি জড়িত?
Created: 1 month ago
A
নীলনদ
B
ইউফ্রেটিস
C
ভলগা
D
দানিয়ুব
মেসোপটেমীয় সভ্যতা
-
মেসোপটেমীয়া একটি গ্রিক শব্দ, যার অর্থ “দুই নদীর মধ্যবর্তী ভূমি”।
-
টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস (দজলা ও ফোরাত) নদীর মধ্যবর্তী উপত্যকাটির নাম মেসোপটেমিয়া, যা গ্রীক লেখকরা নামকরণ করেন।
-
মেসোপটেমিয়া দুই ভাগে বিভক্ত ছিল: উত্তর অংশ: অ্যাসেরীয়, দক্ষিণ অংশ: মেসোপটেমিয়া। তবে এটি মূলত একটি অভিন্ন এলাকা হিসাবেই পরিচিত।
-
এই অঞ্চলে খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দে বিশ্বের প্রাচীনতম সভ্যতা গড়ে উঠেছিল।
-
বর্তমান ভৌগোলিক অবস্থান: প্রাচীন মেসোপটেমিয়ার বেশিরভাগ অঞ্চল বর্তমান ইরাকের মধ্যে অবস্থিত। এছাড়াও সিরিয়া, তুরস্ক, ইরান ও কুয়েতের কিছু অংশে এই সভ্যতার অবশেষ রয়েছে।
-
মেসোপটেমিয়ার মানুষ বহু-ঈশ্বরবাদী ছিলেন।
উৎস: হিস্টোরি.কম ও ব্রিটানিকা।

0
Updated: 1 month ago
মেসোপটেমীয়া অঞ্চলের সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা কোনটি?
Created: 1 week ago
A
ক্যালেডীয়
B
অ্যাসেরীয়
C
সুমেরীয়
D
সুমেরীয়
সুমেরীয় সভ্যতা মেসোপটেমিয়ার সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা।
-
খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ সালে সুমেরীয় জাতি মেসোপটেমিয়ার দক্ষিণাংশ ও পারস্য উপকূল অঞ্চলে বসতি স্থাপন করে।
-
এরা অ-সেমিটিক জাতিগোষ্ঠী, যারা মধ্য এশিয়া থেকে স্থানান্তরিত হয়ে মেসোপটেমিয়ায় বসতি গড়ে তোলে।
-
লিখন পদ্ধতি, জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চা, আইন কানুন প্রণয়ন, ধর্মীয় অনুশাসন ইত্যাদি সুমেরীয়রা প্রথম শুরু করে।
-
ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় নেতাদের পদবী ছিল 'পাতেজী'।
-
পরবর্তী বিখ্যাত শাসক ছিলেন সম্রাট ডুঙি, যিনি খ্রিস্টপূর্ব ২১০০ অব্দে একটি ঐক্যবদ্ধ সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন।
-
ডুঙি সুমের জাতির জন্য প্রথম বিধিবদ্ধ আইন (Code) প্রচলন করেন।
-
সুমেরীয় সমাজে শিল্প ও ব্যবসায় নারীদের অধিকার ছিল।
-
মেসোপটেমীয় সভ্যতার বিকাশ এবং নিত্য নতুন আবিষ্কারের মূলে সুমেরীয়দের অবদানই প্রধান।
-
সুমেরীয়দের শ্রেষ্ঠ স্থাপত্যকীর্তি হলো 'জিগগুরাট' নামক ধর্মমন্দির।

0
Updated: 1 week ago