‘জে–৩৬’কোন প্রজন্মের তৈরি যুদ্ধ বিমান?
A
পঞ্চম প্রজন্মের
B
তৃতীয় প্রজন্মের
C
ষষ্ঠ প্রজন্মের
D
চতুর্থ প্রজন্মের
উত্তরের বিবরণ
জে‑৩৬ হলো চীনের দাবি করা নতুন ষষ্ঠ প্রজন্মের স্টেলথ যুদ্ধবিমান, যা রাডার-বাতিলকরণ ও দীর্ঘ‑পাল্লার আক্রমণে সক্ষমতা নিয়ে বিমানবাহিনীর শক্তি বাড়াতে ভুমিকা রাখবে।
-
মডেল: জে‑৩৬, চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান।
-
স্টেলথ ক্ষমতা: রাডারের চোখ ফাঁকি দেওয়ার সক্ষম স্টেলথ প্রযুক্তি রয়েছে।
-
ভূমিকা: দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আক্রমণ চালানোর উদ্দেশ্যে — বি‑২১ রাইডারের মতো ভূমিকা পালনের জন্য তৈরি।
-
ভারবহন: বিমানটি প্রায় ৪৫,০০০ কেজি পর্যন্ত ভার বহন করতে সক্ষম।
-
লক্ষ্য ধরণ: আকাশ, মাটি এবং বিমানবাহী রণতরির বিরুদ্ধে আক্রমণ পরিচালনা করতে সক্ষম।
-
রাডার ও সেন্সর: অত্যাধুনিক রাডার প্রযুক্তি রয়েছে, যা অন্যান্য স্টেলথ বিমানের সনাক্তকরণে সহায়ক বলেও বলা হয়েছে।
-
নেটওয়ার্কিং: ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন সহ এটি একটি নেটওয়ার্কভিত্তিক বাহিনী তৈরিতে সহায়তা করবে।
-
প্রভাব: চীনের সামরিক-আকাশসামরিক ক্ষমতা বাড়াতে জে‑৩৬ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

0
Updated: 20 hours ago
IMF এর পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০২৫ সালে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হার হবে-
Created: 1 month ago
A
৩ শতাংশ
B
৪ শতাংশ
C
২ শতাংশ।
D
২.৫ শতাংশ।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি (২০২৫-২০২৬)
-
সংস্থা: আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF)
-
২০২৫ সালের পূর্বাভাস: ৩% (আগের পূর্বাভাস: ২.৮%)
-
২০২৬ সালের পূর্বাভাস: ৩.১%
-
ট্রেন্ড: প্রবৃদ্ধি করোনাপূর্ব গড় (৩.৭%) এর নিচে রয়ে গেছে
-
বিশ্লেষণ: ২০২৫ সালে প্রবৃদ্ধি আগের তুলনায় ০.২%-পয়েন্ট বৃদ্ধি পেতে পারে
উৎস: দৈনিক প্রথম আলো

0
Updated: 1 month ago
অপারেশন রাইজিং লায়ন পরিচালনার মূল লক্ষবস্তু কী ছিলো?
Created: 20 hours ago
A
যুদ্ধজাহাজ
B
পারমাণবিক স্থাপনা
C
বিদ্যুৎকেন্দ্র
D
যুদ্ধবিমান
অপারেশন রাইজিং লায়ন হলো ইসরায়েলের একটি সামরিক অভিযান, যা ইরানের পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতাকে লক্ষ্য করে পরিচালিত হয়েছে।
-
এই অভিযান চালানো হয় ১৩ জুন, ২০২৫ শুক্রবার এবং এর নামকরণ করা হয়েছে ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’।
-
মূল উদ্দেশ্য ছিল তেহরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির প্রধান কেন্দ্রবিন্দুতে আঘাত করা।
-
অভিযানের লক্ষ্য ছিল ইরায়েলের অস্তিত্বকে হুমকির মুখে ফেলা এমন ইরানি পরিকল্পনাগুলোর ওপর প্রতিরোধমূলক হামলা চালানো।
-
এর আওতায় অন্তর্ভুক্ত ছিল ইরানের পারমাণবিক অবকাঠামো, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কারখানা এবং সামরিক ঘাঁটিগুলো।

0
Updated: 20 hours ago
Comprehensive Test Ban Treaty (CТВТ) কোন সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয়?
Created: 20 hours ago
A
১৯৯২ সালে
B
১৯৯৭ সালে
C
১৯৯৫ সালে
D
১৯৯৬ সালে
Comprehensive Test Ban Treaty (CTBT) হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যা পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা বা যে কোনো পারমাণবিক বিস্ফোরণের ওপর ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
-
চুক্তি গৃহীত হয় ১৯৯৬ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে।
-
বাস্তবায়নের জন্য CTBTO (Comprehensive Nuclear-Test-Ban Treaty Organization) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যা গ্লোবাল মনিটরিং সিস্টেমের মাধ্যমে পারমাণবিক পরীক্ষার নজরদারি চালায়।
-
বাংলাদেশ CTBT-তে স্বাক্ষর করেছে এবং অনুমোদন দিয়েছে।
-
চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ১৮৫টি দেশ, অনুমোদন করেছে ১৭১টি দেশ।
-
এখনও আটটি দেশ চুক্তি অনুমোদন করেনি, যেমন: যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত, পাকিস্তান।
-
চুক্তি কার্যকর হওয়ার জন্য P5 (পাঁচটি স্থায়ী নিরাপত্তা পরিষদ সদস্য) সহ ৪৪টি নির্দিষ্ট দেশের অনুমোদন প্রয়োজন।
-
বাংলাদেশ CTBT স্বাক্ষর করেছে ২৪ অক্টোবর, ১৯৯৬ সালে (দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম)।
-
বাংলাদেশ চুক্তি অনুমোদন করেছে ৮ মার্চ, ২০০০ সালে, ৫৪তম দেশ হিসেবে।

0
Updated: 20 hours ago