ডিস্ট্রিবিউটেড অপারেটিং সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য কী?
A
একক প্রসেসর ব্যবহার করে এবং মেমোরি শেয়ার করে
B
একাধিক প্রসেসর নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যুক্ত থাকে
C
একই মেশিনে একাধিক প্রসেসর মেমোরি শেয়ার করে কাজ করে
D
প্রসেসরগুলো একই ক্লক সিগন্যাল ব্যবহার করে কাজ করে
উত্তরের বিবরণ
সঠিক উত্তর হলো খ) একাধিক প্রসেসর নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যুক্ত থাকে।
• ডিস্ট্রিবিউটেড অপারেটিং সিস্টেম (Distributed Operating System):
-
এটি একটি সিস্টেম যেখানে একাধিক প্রসেসর কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পরস্পর সংযুক্ত থাকে, কিন্তু মেমোরি বা ক্লক শেয়ার করে না।
-
প্রতিটি প্রসেসরের নিজস্ব লোকাল মেমোরি থাকে, যা হাই-স্পিড বাস বা অন্য কোনো নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত প্রসেসরগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে।
-
আধুনিক কম্পিউটিংয়ের একটি প্রধান ধারা হলো ডিস্ট্রিবিউটেড কম্পিউটিং।
-
ডিস্ট্রিবিউটেড সিস্টেমে প্রতিটি প্রসেসরের সাইজ ও কাজ ভিন্ন হতে পারে।

0
Updated: 21 hours ago
‘Marshmallow’ অপারেটিং সিস্টেমটি কোন কোম্পানি তৈরি করেছে?
Created: 3 weeks ago
A
B
Apple
C
IBM
D
BlackBerry
‘Marshmallow’ Android অপারেটিং সিস্টেম
‘Marshmallow’ হলো Android 6.0 সংস্করণ, যা Google তৈরি করেছে। এটি ২০১৫ সালে প্রকাশিত হয়। Marshmallow সংস্করণে ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন ফিচার যোগ করা হয়েছে, যেমন:
পারমিশন ম্যানেজমেন্ট (Permission Management)
Google Now on Tap
উন্নত ব্যাটারি লাইফ
এটি বিশেষভাবে স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যা ব্যবহারকারীদের ডিভাইস আরও নিরাপদ ও সুবিধাজনকভাবে ব্যবহার করতে সাহায্য করে।
সঠিক উত্তর: Google
অপারেটিং সিস্টেম (Operating System)
হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের মধ্যে সেতুবন্ধ রচনা করে।
কম্পিউটার বুটিং থেকে বন্ধ করার সকল কাজ পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করে।
অ্যান্ড্রয়েড হলো সেলুলার টেলিফোন এবং ট্যাবলেট কম্পিউটারের জন্য OS।
ওপেন সোর্স এবং ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত।
ইতিহাস:
২০০৩: অ্যান্ড্রয়েড ইনকর্পোরেটেড ডিজিটাল ক্যামেরার জন্য OS তৈরি শুরু।
২০০৪: স্মার্টফোনের জন্য OS-এ রূপান্তর।
২০০৫: Google Inc. অ্যান্ড্রয়েড ক্রয় করে।
উৎস:
গুগলের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
ব্রিটানিকা

0
Updated: 3 weeks ago
নিচের কোনটি রিয়েল-টাইম অপারেটিং সিস্টেম?
Created: 5 days ago
A
Windows 10
B
QNX
C
Ubuntu
D
macOS
QNX হলো একটি শক্তিশালী Real-Time Operating System (RTOS) যা বিশেষভাবে embedded systems এবং mission-critical applications এর জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি এমন সিস্টেমে ব্যবহৃত হয় যেখানে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ফলাফল প্রদান করা অত্যন্ত জরুরি, যেমন গাড়ির কন্ট্রোল সিস্টেম, টেলিকম সিস্টেম, বা মেডিকেল ডিভাইস।
রিয়েল-টাইম অপারেটিং সিস্টেম (RTOS):
-
রিয়েল টাইম সিস্টেমে কম্পিউটারকে নির্দিষ্ট ও পূর্বনির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করে ফলাফল প্রদান করতে হয়।
-
এখানে সময়ের সীমাবদ্ধতা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে সামান্য বিলম্বও বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে।
-
এটি মূলত অনলাইন প্রসেসিং এর মতো কাজ করে, তবে পার্থক্য হলো—অনলাইন প্রসেসিং-এ সামান্য দেরি ব্যবহারকারীর বড় ক্ষতি না করলেও রিয়েল-টাইম প্রসেসিং-এ দেরি হলে মারাত্মক সমস্যা হতে পারে।
-
এ ধরনের সিস্টেম সাধারণত ব্যবহৃত হয় এমবেডেড সিস্টেম, রোবোটিক্স, অটোমোটিভ কন্ট্রোল সিস্টেম, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কন্ট্রোল সিস্টেম প্রভৃতিতে।
-
উদাহরণ: টিকেট বুকিং সিস্টেম, এয়ারক্রাফট কন্ট্রোল সিস্টেম, মেডিকেল লাইফ-সাপোর্ট ডিভাইস।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ Real-Time Operating System:
-
QNX
-
FreeRTOS
-
ThreadX

0
Updated: 5 days ago
একটি কম্পিউটার boot করতে পারে না যদি তাতে না থাকে-
Created: 3 weeks ago
A
compiler
B
loader
C
operating system
D
bootstrap
অপারেটিং সিস্টেম (Operating System)
-
একটি কম্পিউটার বুট করতে পারে না যদি তাতে কোনো অপারেটিং সিস্টেম না থাকে।
-
অপারেটিং সিস্টেম (OS) হল সেই বিশেষ প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রামের সমষ্টি যা কম্পিউটারকে সঠিকভাবে পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এটি সিস্টেম সফটওয়্যার হিসেবে পরিচিত।
-
সহজভাবে বলতে গেলে, অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারী, হার্ডওয়্যার ও অন্যান্য সফটওয়্যারের মধ্যে একটি সেতুবন্ধনের ভূমিকা পালন করে এবং বিভিন্ন কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পাদন করে।
অপারেটিং সিস্টেমের গুরুত্ব
-
কম্পিউটার পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ:
-
কম্পিউটার বুট করা থেকে শুরু করে বন্ধ করা পর্যন্ত সব কাজ অপারেটিং সিস্টেমের তত্ত্বাবধানে চলে।
-
-
হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের সংযোগ স্থাপন:
-
এটি ব্যবহারকারীকে সরাসরি হার্ডওয়্যারের সঙ্গে যোগাযোগ না করিয়ে, কাজগুলো সহজে সম্পন্ন করে।
-
-
সিস্টেমের অভ্যন্তরীণ কাজের তত্ত্বাবধান:
-
কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম, যেমন ইনপুট-আউটপুট পরিচালনা, প্রোগ্রাম ব্যবস্থাপনা, ফাইল সিস্টেম নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে ঘটে।
-
-
ত্রুটি শনাক্ত ও তথ্য সংরক্ষণ:
-
হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার সংক্রান্ত ত্রুটি নির্ণয় এবং তথ্য সংরক্ষণও অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে করা হয়।
-
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 3 weeks ago