ভূমিকম্প সংঘটন বিন্দুর সরাসরি উপরে ভূপৃষ্ঠস্থ বিন্দুকে বলে-
A
ফোকাস
B
এপিসেন্টার
C
ফ্রাকচার
D
ফল্ট
উত্তরের বিবরণ
ভূমিকম্প হলো পৃথিবীর ভূ-অভ্যন্তরে হঠাৎ সৃষ্ট কম্পনের কারণে মাটির ওপর অনুভূত হওয়া কাঁপুনি। এটি প্রকৃতির একটি আকস্মিক ঘটনা যা ভূ-গঠনের পরিবর্তন ও শক্তির মুক্তির ফলে ঘটে।
-
ভূ-অভ্যন্তরে যে বিন্দুতে ভূমিকম্পের উৎপত্তি ঘটে তাকে Centre বা Focus (কেন্দ্র) বলা হয়।
-
কেন্দ্রের ঠিক উল্টো দিকে ভূ-পৃষ্ঠে যে বিন্দুটি অবস্থান করে তাকে Epicentre (উপকেন্দ্র) বলে।
-
Epicentre থেকে দূরত্ব যত বাড়ে, ভূমিকম্পের energy বা ভূ-কম্পন শক্তি তত কমতে থাকে।
-
সাধারণত ভূমিকম্পের কেন্দ্র ভূ-অভ্যন্তরের প্রায় ১৬ থেকে ২০ কিলোমিটার গভীরে অবস্থান করে।
-
ভূমিকম্প পরিমাপ করার জন্য ব্যবহৃত যন্ত্রকে Seismograph (সিসমোগ্রাফ) বলা হয়।

0
Updated: 15 hours ago
ভূমিকম্পের কেন্দ্র বরাবর লম্বভাবে ভূ-পৃষ্ঠের যে বিন্দুটি থাকে, তাকে কী বলা হয়?
Created: 1 week ago
A
সমকেন্দ্র
B
উপকেন্দ্র
C
অনুকেন্দ্র
D
কোনটিই নয়
ভূমিকম্প হলো এমন একটি প্রাকৃতিক ঘটনা যেখানে ভূ-পৃষ্ঠের কোনো অংশ হঠাৎ করে কেঁপে ওঠে, যা সাধারণত ভূ-আলোড়ন বা অন্য প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার কারণে ঘটে।
-
ভূ-গর্ভস্থ যে স্থানে কম্পন শুরু হয় তাকে ভূমিকম্পের উৎস স্থান বা কম্পকেন্দ্র বলা হয়।
-
কম্পকেন্দ্রের লম্বভাবে ভূ-পৃষ্ঠের উপর যে বিন্দু অবস্থান করে তাকে উপকেন্দ্র বলা হয়।
-
সাধারণভাবে ভূ-ত্বকের ৩২ কিলোমিটারের মধ্যে ভূমিকম্পের উৎস থাকে, তবে কিছু ক্ষেত্রে এই গভীরতা আরও বেশি হতে পারে।
-
কম্পকেন্দ্র থেকে ভূমিকম্পের কম্পন ঢেউয়ের আকারে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে, যা ভূ-পৃষ্ঠের উপর অনুভূত হয়।
-
ভূমিকম্পের স্থায়িত্ব সাধারণত কয়েক সেকেন্ডের জন্য হয়, তবে বড় ভূমিকম্পে মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
-
ভূমিকম্পের মাত্রা ও কম্পনের তীব্রতা নির্ধারণে ব্যবহৃত যন্ত্রকে সিসমোমিটার (Seismometer) বলা হয়, যা কম্পনের ঢেউ ধরা এবং তার তীব্রতা মাপতে সক্ষম।
-
ভূমিকম্পের ফলে ভূমি ফেটে যাওয়া, ভবন ধ্বংস, সড়ক ক্ষয় এবং জলোচ্ছ্বাসের মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটতে পারে।
-
বিভিন্ন ধরনের ভূমিকম্প থাকে, যেমন: উপত্যকাজম্প (shallow-focus), মধ্যম গভীরতার কম্পন (intermediate-focus) এবং গভীর-কম্পন (deep-focus)।

0
Updated: 1 week ago