গ্রীন হাউস গ্যাসের কোন গ্যাস বর্তমানে বৃদ্ধি পাচ্ছে না?
A
কার্বন ডাইঅক্সাইড
B
মিথেন
C
সিএফসি
D
নাইট্রাস অক্সাইড
উত্তরের বিবরণ
গ্রিনহাউজ গ্যাস হচ্ছে এমন সব গ্যাস যা ভূপৃষ্ঠ থেকে নির্গত তাপ (infrared radiation) আটকে রেখে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। এ কারণে এগুলো climate change বা বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য মূলত দায়ী।
গ্রিনহাউজ গ্যাসের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত
-
কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO₂)
-
মিথেন (CH₄)
-
জলীয়বাষ্প (H₂O vapor)
-
নাইট্রাস অক্সাইড (N₂O)
-
ওজোন (O₃)
-
হ্যালোকার্বন জাতীয় গ্যাস, যার মধ্যে CFCs উল্লেখযোগ্য।
নাসার ওয়েবসাইট অনুযায়ী, "The CFCs that destroy ozone are also potent greenhouse gases, though they are present in such small concentrations in the atmosphere (several hundred parts per trillion, compared to several hundred parts per million for carbon dioxide) that they are considered a minor player in greenhouse warming."
অর্থাৎ, CFC গ্যাস ওজোন স্তর ধ্বংস করার পাশাপাশি গ্রিনহাউজ প্রভাবেও ভূমিকা রাখে, তবে এদের উপস্থিতি বায়ুমণ্ডলে তুলনামূলকভাবে খুবই কম (ppt লেভেলে) হওয়ায় এগুলোকে ক্ষুদ্র ভূমিকার gas হিসেবে ধরা হয়।
-
CFC বাদ দিয়ে অন্যদিকে কার্বন ডাইঅক্সাইড, মিথেন ও নাইট্রাস অক্সাইডের নির্গমন ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা global warming-এর প্রধান চালক। তবে নির্দিষ্ট অপশনের মধ্যে CFC-কে উত্তর হিসেবে গ্রহণযোগ্য ধরা হয়।

0
Updated: 15 hours ago
বিশ্বব্যাপী নিচের কোন অর্থনৈতিক খাত থেকে সবচাইতে বেশি গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গত হয়?
Created: 15 hours ago
A
পরিবহন
B
বিদ্যুৎ ও তাপ উৎপাদন
C
ভবন নির্মাণ
D
শিল্প
গ্রিনহাউজ গ্যাস এমন কিছু গ্যাসকে বোঝায় যেগুলো পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠ থেকে নির্গত তাপকে (heat radiation from the Earth’s surface) আটকে রেখে global warming বা পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। অর্থাৎ, এরা পৃথিবীর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের স্বাভাবিক ভারসাম্য নষ্ট করে।
-
Carbon dioxide (CO₂) – জীবাশ্ম জ্বালানি (fossil fuels) যেমন কয়লা, তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস পোড়ানোর ফলে সবচেয়ে বেশি নির্গত হয়।
-
Methane (CH₄) – ধানক্ষেত, পশুর পরিপাকতন্ত্র, আবর্জনা পচন প্রভৃতি থেকে আসে।
-
Water vapor (H₂O) – বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে বেশি পরিমাণে থাকা গ্রিনহাউজ গ্যাস, তবে এর ঘনত্ব জলীয় চক্রের (hydrological cycle) উপর নির্ভরশীল।
-
Nitrous oxide (N₂O) – কৃষিজ কার্যক্রম, সারের ব্যবহার ও কিছু শিল্প প্রক্রিয়া থেকে উৎপন্ন হয়।
-
Ozone (O₃) – বায়ুমণ্ডলের নিম্ন স্তরে (tropospheric ozone) দূষণের কারণে তৈরি হয়ে উষ্ণতা বাড়ায়।
-
Halocarbons (যেমন CFCs, HCFCs) – মানুষ-সৃষ্ট কৃত্রিম গ্যাস, যেগুলো বায়ুমণ্ডলে দীর্ঘ সময় থেকে গ্লোবাল ওয়ার্মিং বাড়ায়।
• বিশ্বব্যাপী বিদ্যুৎ ও তাপ উৎপাদন খাত (electricity and heat production sector) হলো গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমনের সবচেয়ে বড় উৎস।

0
Updated: 15 hours ago
গ্রিনহাউস প্রতিক্রিয়া কোন দেশের জন্য ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন?
Created: 4 weeks ago
A
বাংলাদেশ
B
মালদ্বীপ
C
কানাডা
D
সবগুলো
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব
-
বিশ্বজুড়ে ঋতু ও আবহাওয়ার ধরণ অস্বাভাবিক হয়ে উঠছে (অনাবৃষ্টি, অকালবৃষ্টি, অস্বাভাবিক তাপমাত্রা ইত্যাদি)।
-
গ্রিনহাউস প্রভাবের কারণে কিছু অঞ্চল (কানাডা, রাশিয়া, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, সুইডেন, দক্ষিণ আমেরিকার কিছু অংশ) কৃষি ও বসবাসের জন্য উপযোগী হবে।
-
তবে বিশ্বজুড়ে এর সুফল সমানভাবে মিলবে না।
-
সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে প্রায় ৪০% দরিদ্র জনগোষ্ঠী।
-
বাংলাদেশসহ বহু উপকূলীয় অঞ্চল ডুবে যাওয়ার ঝুঁকিতে।
-
সমুদ্রতীরবর্তী শহর ও জনপদ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

0
Updated: 4 weeks ago