কোন দেশটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য নয়?
A
সাইপ্রাস
B
আলজেরিয়া
C
ইস্টোনিয়া
D
মাল্টা
উত্তরের বিবরণ
ইউরোপীয় ইউনিয়ন গঠনের ইতিহাস ও বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
রোম চুক্তি (Treaty of Rome) এর মাধ্যমে ১৯৫৮ সালের ১ জানুয়ারি ইউরোপীয় ইকোনমিক কমিউনিটি (European Economic Community) প্রতিষ্ঠিত হয়, যা পরবর্তীতে রূপ নেয় বর্তমানের European Union (EU)-এ।
-
প্রতিষ্ঠার সময় ইইউ-এর সদস্য রাষ্ট্র ছিল ৬টি দেশ।
-
বর্তমানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ২৭টি।
-
এদের মধ্যে ২০টি দেশ Euro (একক মুদ্রা) গ্রহণ করেছে।
-
সর্বশেষ যে দেশটি ইউরো মুদ্রা গ্রহণ করেছে সেটি হলো Croatia (১ জানুয়ারি, ২০২৩)।
-
ইইউ-এর সদর দপ্তর Brussels, Belgium-এ অবস্থিত।
-
সদস্য রাষ্ট্রগুলো হলো: Austria, Belgium, Bulgaria, Croatia, Republic of Cyprus, Czech Republic, Denmark, Estonia, Finland, France, Germany, Greece, Hungary, Ireland, Italy, Latvia, Lithuania, Luxembourg, Malta, Netherlands, Poland, Portugal, Romania, Slovakia, Slovenia, Spain and Sweden।
-
Algeria হলো আফ্রিকা মহাদেশের একটি দেশ এবং এটি European Union-এর সদস্য নয়।

0
Updated: 15 hours ago
বাংলাদেশের কৃষি কোন প্রকার?
Created: 1 month ago
A
ধান-প্রধান নিবিড় স্বয়ংভোগী
B
ধান-প্রধান বাণিজ্যিক
C
স্বয়ংভোগী মিশ্র
D
স্বয়ংভোগী শষ্য চাষ ও পশুপালন
বাংলাদেশের কৃষি ধান-প্রধান নিবিড় স্বয়ংভোগী ধরনের।
• ধান-প্রধান নিবিড় স্বয়ংভোগী:
- শুধুমাত্র মানুষ নিজ নিজ প্রয়োজন মেটানোর জন্য যে যে ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে তাকে স্বয়ংভোগী চাষাবাদ বলে।
- আদ্র মৌসুমী ভাবাপন্ন ঘনবসিতপূর্ণ এশিয়ার ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, চীন, জাপানে ধান-প্রধান নিবিড় স্বয়ংভোগী কৃষি ব্যবস্থা চালু আছে।
• বৈশিষ্ট্যসমূহ:
- ক্ষুদ্রায়তন জমি।
- নিবিড় চাষাবাদ।
- ধানের প্রাধান্য।
- কায়িক শ্রম নির্ভর।
- একাদিক্রমে চাষাবাদ।
- চাষাবাদ প্রকৃতির উপর বেশী নির্ভরশীল।
• বাংলাদেশের কৃষি ধান-প্রধান নিবিড় স্বয়ংভোগী বলার কারণ:
- আমাদের দেশের কৃষির প্রধান উপখাত হলো- শস্য (ধান) উৎপাদন।
- বাংলাদেশের মানুষের প্রধান খাবার ভাত, আর তাই এই দেশের প্রায় ৮০ ভাগ কৃষি জমিতেই ধান উৎপাদন হয়।
- এছাড়াও গম, ভুট্টা, সহ শাকসবজি উৎপাদন প্রচুর পরিমানে হয়।
- এজন্যই বাংলাদেশকে কৃষি ধান-প্রধান নিবিড় স্বয়ংভোগী বলা হয়।
---------------------
• বাংলাদেশের জাতীয় কৃষি:
- বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় এক সোনালি অধ্যায়ের নাম কৃষি।
- উৎপাদনশীলতা, আয় বৃদ্ধি এবং গ্রামীণ এলাকায় কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বিশাল জনগোষ্ঠীর সমৃদ্ধির জন্য কৃষির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
- বাংলাদেশে প্রতি বছর ১লা অগ্রহায়ণ 'জাতীয় কৃষি দিবস ও নবান্ন উৎসব' পালিত হয়।
- কৃষিই সমৃদ্ধি এ শ্লোগানকে ধারণ করে ২০০৮ সালের ১৫ নভেম্বর বা '১লা অগ্রহায়ণ, ১৪১৫' সালে প্রথম জাতীয় কৃষি দিবস পালন করা হয়।
- সেই থেকে প্রতিবছর কৃষি দিবস পালিত হয়ে আসছে।
উৎস: জাতীয় তথ্য বাতায়ন, বাংলাদেশ কৃষি মন্ত্রণালয়, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর অর্থনীতি (২য় পত্র) -মোস্তাফিজুর রহমান, একাদশ শ্রেণির ভূগোল- উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ২০১৫ কবে জারি হয়েছে?
Created: 1 month ago
A
১ জানুয়ারি
B
১১ জানুয়ারি
C
১৯ জানুয়ারি
D
২১ মার্চ
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ও আইন
বাংলাদেশে দুর্যোগ মোকাবেলার কার্যক্রমকে সমন্বিত, লক্ষ্যভিত্তিক ও কার্যকরভাবে পরিচালনা করার জন্য আইন এবং নীতিমালা প্রণীত হয়েছে। এর প্রধান কাঠামো হলো:
বাংলাদেশ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২
-
আইন প্রণয়নের উদ্দেশ্য: সকল ধরনের দুর্যোগ মোকাবেলায় কার্যকর ব্যবস্থা তৈরি করা, জনগণের দুর্যোগ লাঘব করা, দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য জরুরি সহায়তা, পুনরুদ্ধার ও পুনর্বাসন কার্যক্রমকে দক্ষভাবে পরিচালনা করা।
-
এই আইন সংসদে ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১২ সালে পাস হয়।
-
২০১২ সালে একই সরকারের নেতৃত্বে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
আইনটি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ১৯ ধারা অনুযায়ী নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষমতা প্রদান করে।
জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা, ২০১৫
-
এই নীতিমালা দুর্যোগ মোকাবেলায় পূর্ব প্রস্তুতি, মানবিক সহায়তা, পুনর্বাসন ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রমকে আরও কার্যকর করার লক্ষ্যে প্রণয়ন করা হয়।
-
জারি তারিখ: ১৯ জানুয়ারি ২০১৫
-
ধরন: প্রজ্ঞাপন
উৎস: জাতীয় তথ্য বাতায়ন

1
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান কোনটি?
Created: 1 month ago
A
২২° - ৩০’ ২০° - ৩৪’ দক্ষিণ অক্ষাংশে
B
৮০° - ৩১’ ৪০° - ৯০’ দ্রাঘিমাংশে
C
৩৪° - ২৫’ ৩৮’ উত্তর অক্ষাংশে
D
৮৮° ০১’ থেকে ৯২° ৪১’ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান পৃথিবীর মানচিত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি এশিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব অংশে অবস্থিত। দেশের অবস্থান ২০°৩৪' উত্তর থেকে ২৬°৩৮' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°০১' থেকে ৯২°৪১' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত।
মধ্যবর্তী অবস্থানের কারণে কর্কটক্রান্তি রেখা বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে গেছে, ফলে দেশটি ক্রান্তীয় অঞ্চলের অংশ। বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা প্রায় ৭১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ। এর মধ্যে রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল এবং অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 month ago