'A beggar may sing before a pick-pocket.' এর বাংলা অনুবাদ -
A
ন্যাংটার নেই বাটপাড়ের ভয়।
B
নানা মুনির নানা মত।
C
নাচতে না জানলে উঠোন বাঁকা।
D
ধর্মের ঢাক আপনি বাজে।
উত্তরের বিবরণ
‘ন্যাংটার নেই বাটপাড়ের ভয়’ এর ইংরেজি অনুবাদ হলো A beggar may sing before a pick-pocket। এটি বোঝায় যে, যার ভয় নেই বা যার কিছু হারানোর নেই, সে সহজে সাহসী বা নির্ভয়ে আচরণ করতে পারে।
অন্যদিকে—
-
ধর্মের ঢাক আপনি বাজে — Virtue proclaims itself
-
নাচতে না জানলে উঠোন বাঁকা — A bad workman quarrels with his tools
-
নানা মুনির নানা মত — All feet tread not in one shoe

0
Updated: 16 hours ago
'গরুর গাড়ি = গরুরগাড়ি' - এটি কোন তৎপুরুষ সমাসের উদাহরণ?
Created: 6 days ago
A
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
B
দ্বিতীয় তৎপুরুষ
C
অলুক তৎপুরুষ
D
তৃতীয় তৎপুরুষ
বাংলা ব্যাকরণে অলুক তৎপুরুষ সমাস এমন সমাস যা কিছু ক্ষেত্রে বিভক্তি লোপ পায় না।
-
উদাহরণ:
-
তেলে ভাজা = তেলেভাজা
-
গরুর গাড়ি = গরুরগাড়ি
-
খেলার মাঠ = খেলারমাঠ
-

0
Updated: 6 days ago
'বাঙ্গালা ব্যাকরণ' গ্রন্থের রচয়িতা কে?
Created: 3 weeks ago
A
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
B
যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি
C
মুহম্মদ আবদুল হাই
D
ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
বাঙ্গালা ব্যাকরণ
-
রচয়িতা: ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
-
গুরুত্ব: বাংলা ভাষার প্রথম পূর্ণাঙ্গ ব্যাকরণ হিসেবে সমাদৃত।
-
প্রকাশ: প্রথম সংস্করণ ১৯৩৬ সালে, ত্রয়োদশ সংস্করণ ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত। গ্রন্থকার ১৩ জুলাই ১৯৬৯ (২৭ আষাঢ় ১৩৭৬) ইন্তেকাল করেন। এরপর আর কোনো সংস্করণ প্রকাশিত হয়নি।
পটভূমি:
-
শহীদুল্লাহর 'বাঙ্গালা ব্যাকরণ' প্রকাশিত হওয়ার আগে আচার্য সুনীতি কুমারের 'ভাষা প্রকাশ বাঙালা ব্যাকরণ' বইটির ধারণা আরও দুই বছর আগে শহীদুল্লাহর গ্রন্থ বাংলা ভাষার ব্যাকরণের অভাব পূরণ করেছিল।
-
গ্রন্থ প্রণয়নে সহায়তা করেছিলেন:
-
ড. সুশীল কুমার দে
-
আচার্য সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়
-
কবি মোহিত লাল মজুমদার
-
কালিদাস রায়
-
কবি শেখর
-
অধ্যাপক গুরুপ্রসাদ ভট্টাচার্য
-
চিন্তাহরণ চক্রবর্তী
-
চারুচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
-
বিষয়বস্তু:
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর 'বাঙ্গালা ব্যাকরণ' প্রধানত পাঁচটি প্রকরণে বিভক্ত:
১. ধ্বনি প্রকরণ (Phonology)
২. শব্দ প্রকরণ (Accidence)
৩. বাক্য প্রকরণ (Syntax)
৪. ছন্দ প্রকরণ (Prosody)
৫. অলঙ্কার প্রকরণ (Rhetoric)
অন্য গ্রন্থ:
-
যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধির বাঙ্গালা ভাষা (১৯১২)
উৎস:
-
বাঙ্গালা ব্যাকরণ, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্

0
Updated: 3 weeks ago
ব্যাকরণের কোন অংশে "শব্দ, বর্গ ও বাক্যের ব্যঞ্জনা" — নিয়ে আলোচনা করা হয়?
Created: 1 week ago
A
ধ্বনিতত্ত্বে
B
রূপতত্ত্বে
C
বাক্যতত্ত্বে
D
অর্থতত্ত্বে
বাংলা
অর্থতত্ত্ব ( Semantics )
ধ্বনিতত্ত্ব ( Phonology)
বাক্যতত্ত্ব বা পদক্রম (Syntax)
বাংলা ব্যকরণ
শব্দতত্ত্ব বা রূপতত্ত্ব ( Morphology)
অর্থতত্ত্ব, ধ্বনিতত্ত্ব, রূপতত্ত্ব ও বাক্যতত্ত্ব বাংলা ব্যাকরণের গুরুত্বপূর্ণ চারটি শাখা, যেগুলো ভাষার বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করে। প্রতিটি শাখার নিজস্ব আলোচ্য বিষয় এবং গুরুত্ব রয়েছে।
অর্থতত্ত্ব:
-
ব্যাকরণের সেই অংশ যেখানে শব্দ, বর্গ ও বাক্যের অর্থ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
-
একে বাগার্থতত্ত্বও বলা হয়।
-
এতে বিপরীত শব্দ, প্রতিশব্দ, শব্দজোড়, বাগধারা প্রভৃতি বিষয় অন্তর্ভুক্ত।
-
শব্দ, বর্গ ও বাক্যের ব্যঞ্জনা সম্পর্কেও আলোচনা থাকে।
ধ্বনিতত্ত্ব:
-
আলোচ্য বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে: ধ্বনি, বর্ণ, ধ্বনির উচ্চারণ প্রণালি, উচ্চারণের স্থান, ধ্বনি পরিবর্তন ও লোপ, ষ-ত্ব ও ণ-ত্ব বিধান, সন্ধি
রূপতত্ত্ব:
-
শব্দ ও তার উপাদান নিয়ে আলোচনা করা হয়।
-
এতে বিশেষ্য, সর্বনাম, বিশেষণ, ক্রিয়া, ক্রিয়াবিশেষণ ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত।
-
শব্দগঠন প্রক্রিয়াকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।
-
উপসর্গ, সমাস, প্রত্যয়, পুরুষ রূপও রূপতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।
বাক্যতত্ত্ব:
-
বাক্য এবং তার নির্মাণ ও গঠন নিয়ে আলোচনা করা হয়।
-
বাক্যের মধ্যে পদ ও বর্গের বিন্যাস ব্যাখ্যা করা হয়।
-
এক ধরনের বাক্যকে অন্য ধরনের বাক্যে রূপান্তর, বাক্যের বাচ্য, উক্তি ইত্যাদিও এর অন্তর্ভুক্ত।
-
কারক বিশ্লেষণ, বাক্যের যোগ্যতা, বাক্যের উপাদান লোপ, যতিচিহ্ন প্রভৃতি বিষয়ও এখানে আলোচনা করা হয়।

0
Updated: 1 week ago