কোন শব্দে সমাস-ঘটিত অশুদ্ধি ঘটেছে?
A
কৃপণতা
B
সুবুদ্ধিমান
C
স্বতন্ত্রতা
D
অধৈর্যতা
উত্তরের বিবরণ
সমাস-ঘটিত অশুদ্ধি হলো সুবুদ্ধিমান, যার শুদ্ধ রূপ হলো সুবুদ্ধি। এই ক্ষেত্রে ‘মান’ যুক্ত করা অনর্থক ও অপ্রয়োজনীয়।
অন্যদিকে—
-
‘তা’ প্রত্যয় ঘটিত অপপ্রয়োগ হয়েছে অধৈর্যতা শব্দে। এর শুদ্ধ রূপ হলো অধৈর্য বা ধীরতা।
-
স্বতন্ত্রতা এবং কৃপণতা শব্দগুলোর প্রয়োগ শুদ্ধ।

0
Updated: 16 hours ago
'গান দিয়ে মনটাকে আনন্দে ভরিয়ে রাখতো সে।' বাক্যটিতে 'দিয়ে' হলো-
Created: 3 weeks ago
A
উপসর্গ
B
প্রত্যয়
C
ধাতু
D
অনুসর্গ

0
Updated: 3 weeks ago
‘সংখ্যাবাচক’ শব্দের সাথে বিশেষ্য পদের যে সমাস হয়, তাকে কী সমাস বলে?
Created: 2 days ago
A
দ্বন্দ্ব
B
দ্বিগু
C
কর্মধারয়
D
বহুব্রীহি
‘সংখ্যাবাচক’ শব্দের সাথে বিশেষ্য পদের সমাসকে দ্বিগু সমাস বলে। দ্বিগু সমাসে প্রথম পদ হয় সংখ্যাবাচক শব্দ এবং পরের পদ সাধারণত বিশেষ্য পদ হয়।
যেমন—
-
তিনজন → তিন + জন
-
পাঁচটি → পাঁচ + টি
-
একশ টাকা → একশ + টাকা
এখানে সংখ্যাবাচক শব্দ বিশেষ্যকে নির্দিষ্ট বা পরিমাণ বোঝায়। এজন্য এ সমাসকে দ্বিগু সমাস বলা হয়।
সুতরাং, ‘সংখ্যাবাচক’ শব্দ + বিশেষ্য পদের সমাস = দ্বিগু সমাস।

0
Updated: 2 days ago
’দিগন্ত’ কোন নিয়মে ব্যঞ্জনসন্ধি?
Created: 3 weeks ago
A
ব্যঞ্জন + স্বর
B
স্বর + স্বর
C
স্বর + স্বর
D
ব্যঞ্জন + ব্যঞ্জন
’দিগন্ত’ শব্দটি (ব্যঞ্জন + স্বর) নিয়মে গঠিত।
যেমন-
- ক/চ/ট/ত/প + স্বর = গ/জ/ড (ড়)/দ/ব।
- যেমন
- দিক্ + অন্ত = দিগন্ত,
- সৎ + উপায় = সদুপায়
- স্বরধ্বনিগুলো ঘোষবৎ হয়। এখানে ঘোষবৎ স্বরধ্বনির প্রভাবে পূর্ববর্তী অঘোষ ধ্বনি (ক, চ, ট, ত, প) পরিবর্তিত হয়ে ঘোষধ্বনিতে (গ, জ, ড, দ, ব) পরিণত হয়।
উল্লেখ্য,
- ব্যঞ্জনসন্ধি
- স্বরে-ব্যঞ্জনে, ব্যঞ্জনে-স্বরে ও ব্যঞ্জনে-ব্যঞ্জনে যে সন্ধি হয়, তাকে ব্যঞ্জনসন্ধি বলে।
• পরি+ছেদ = পরিচ্ছেদ (স্বর + ব্যঞ্জন) ।
• চলৎ+চিত্র = চলচ্চিত্র (ব্যঞ্জন + ব্যঞ্জন) ।

0
Updated: 3 weeks ago