‘কমা’ কোথায় বসে?
A
কোন অপূর্ণ বাক্যের জন্যv
B
সম্বোধন পদের পরে
C
প্রশ্ন বোঝানোর জন্য
D
বাক্যের মাঝে কোন পদ ব্যাখ্যা করার জন্য
উত্তরের বিবরণ
কমা বা পাদচ্ছেদ চিহ্ন (,) অল্পক্ষণ বিরামের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি এমন এক চিহ্ন, যেখানে উচ্চারণের সময় ‘এক’ গণনার সমান সময় বিরতি নিতে হয়। লেখায় স্বল্প বিরাম বা ভাবের সামান্য বিভাজন বোঝাতে এর ব্যবহার করা হয়। নিচে এর কিছু সাধারণ প্রয়োগ দেওয়া হলো—
-
বাক্য পাঠকালে সুস্পষ্টতা বা অর্থ-বিভাগ বোঝানোর জন্য, যেখানে স্বল্প বিরতির প্রয়োজন হয় সেখানে কমা ব্যবহৃত হয়।
যেমন— সুখ চাও, সুখ পাবে পরিশ্রমে। -
পরস্পর সম্পর্কযুক্ত একাধিক বিশেষ্য বা বিশেষণ একসঙ্গে বসলে, শেষ পদটি ছাড়া বাকি সবগুলোর পরে কমা বসানো হয়।
যেমন— সুখ, দুঃখ, আশা, নৈরাশ্য একই মালিকার পুষ্প। -
সম্বোধনের পরে কমা ব্যবহার করা হয়।
যেমন— রশিদ, এদিকে এসো।

0
Updated: 16 hours ago
ণত্ব বিধান বাংলা বানানে কোন শব্দের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য?
Created: 1 month ago
A
সংস্কৃত
B
বিদেশি শব্দ
C
দেশি শব্দ
D
তদ্ভব শব্দ
তৎসম শব্দের বানানে মূধন্য ণ এর সঠিক ব্যবহারের নিয়মই ণত্ব বিধান। বাংলা ভাষায় সাধারণত মূর্ধন্য - ণ ধ্বনির ব্যবহার নেই। সে জন্য বাংলা (দেশি), তদ্ভব ও বিদেশি শব্দের বানানে মূর্ধন্য - ণ বর্ণ লেখার প্রয়োজন হয় না। কিন্তু বাংলা ভাষায় বহু তৎসম বা সংস্কৃত শব্দে মূর্ধন্য - ণ এবং দন্ত্য - ন এর ব্যবহার আছে। তা বাংলায় অবিকৃতভাবে রক্ষিত হয়।

0
Updated: 1 month ago
’নীতিশাস্ত্র’ কোন প্রকার সমাস?
Created: 2 weeks ago
A
কর্মধারয়
B
বহুব্রীহি
C
অব্যয়ীভাব
D
তৎপুরুষ
বাংলা ভাষায় ধাতুর সংমিশ্রণে যে সমাস গঠিত হয় তার মধ্যে কর্মধারয় সমাস গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষভাবে, মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস এক ধরনের কর্মধারয় সমাস, যেখানে সমাসের মধ্যপদ লোপিত হয়।
-
মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস
ব্যাসবাক্যের মধ্যপদের লোপ হয়ে যে সমাস গঠিত হয় তাকে মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস বলে।
উদাহরণ:-
সিংহ চিহ্নিত আসন → সিংহাসন
-
সাহিত্য বিষয়ক সভা → সাহিত্যসভা
-
স্মৃতি রক্ষার্থে সৌধ → স্মৃতিসৌধ
-
নীতি বিষয়ক শাস্ত্র → নীতিশাস্ত্র
-
-
কর্মধারয় সমাস
যেখানে বিশেষণ বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সাথে বিশেষ্য বা বিশেষ্যভাবাপন্ন পদের সমাস ঘটে এবং পরপদের অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে কর্মধারয় সমাস বলা হয়। -
কর্মধারয় সমাসের প্রকারভেদ
কর্মধারয় সমাসকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়—-
মধ্যপদলোপী
-
উপমান
-
উপমিত
-
রূপক কর্মধারয় সমাস
-
উৎস:

0
Updated: 2 weeks ago
'ঘাড়ের ভূত নামানো' প্রবাদটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 week ago
A
নিজেকে সংশ্লিষ্ট না করা
B
দুর্বুদ্ধি ত্যাগ করা
C
অপ্রাসঙ্গিক কাজ করা
D
কোনো না কোনোভাবে কার্যসিদ্ধি
'ঘাড়ের ভূত নামানো' প্রবাদের অর্থ হলো দুর্বুদ্ধি ত্যাগ করা। এর alongside আরও কিছু প্রবাদ রয়েছে যেগুলোর অর্থ ভিন্ন।
-
কানে দিয়েছি তুলো পিঠে বেঁধেছি কুলো: নিজেকে সংশ্লিষ্ট না করা
-
ধান ভানতে শিবের-গীত্র / ধেনো হাটে ওল নামানো: অপ্রাসঙ্গিক কাজ করা
-
ধারে না হলে ভারে কাটে: কোনো না কোনোভাবে কার্যসিদ্ধি
উৎস:

0
Updated: 1 week ago