'কোথায় থাকা হয়।' - এটি কোন বাচ্যের উদাহরণ?
A
কর্মবাচ্য
B
কর্তৃবাচ্য
C
ভাববাচ্য
D
কর্মকর্তৃবাচ্য
উত্তরের বিবরণ
যে বাক্যে কর্ম থাকে না এবং যেখানে ক্রিয়ার অর্থই বিশেষভাবে প্রকাশ পায়, সেই বাক্যকে ভাববাচ্য বলে। এই ধরনের বাক্যে ক্রিয়া কাজের দিকটি প্রকাশ করে, কিন্তু কাজটি কে করছে তা বোঝানো হয় না।
উদাহরণ:
-
আমার খাওয়ানো হলো না।
-
আমাকে এখন যেতে হবে।
-
তোমার দ্বারা এই কাজ হবে না।
-
কোথায় থাকা হয়।

0
Updated: 16 hours ago
প্রাণিবাচক শব্দের বহুবচনে ব্যবহৃত শব্দ কোনটি?
Created: 1 week ago
A
ব্রজ
B
উচ্চয়
C
জাল
D
কুল
বাংলা ভাষায় প্রাণিবাচক ও অপ্রাণিবাচক শব্দের বহুবচন প্রকাশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন শব্দ ব্যবহৃত হয়। এগুলো বাক্যের অর্থকে পরিষ্কার ও যথাযথভাবে প্রকাশ করতে সহায়তা করে। নিচে বিষয়গুলো উপস্থাপন করা হলো।
-
প্রাণিবাচক শব্দের বহুবচন
ব্যবহৃত শব্দ: কুল
উদাহরণ: জীবকুল, অলিকুল -
অপ্রাণিবাচক শব্দে ব্যবহৃত শব্দ
• ব্রজ → ভূধরব্রজ, গিরিব্রজ
• জাল → শরজাল, বিপজ্জাল
• উচ্চয় → শিলচ্চয়, পুষ্পোচ্চয় -
অপ্রাণিবাচক শব্দে ব্যবহৃত বহুবচনবোধক শব্দ
আবলি, গুচ্ছ, দাম, নিকর, পুঞ্জ, মালা, রাজি, রাশি -
প্রাণিবাচক মনুষ্য শব্দের বহুবচন
গণ, কুল, পাল, ব্রাত
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
নিচের কোনটি ‘ষত্ব’ বিধানের নিয়মে শুদ্ধ?
Created: 1 month ago
A
মাস্টার
B
পোশাক
C
জিনিস
D
পোস্ট মাস্টার
‘ষত্ব’ বিধানের নিয়মে সবগুলো বানান শুদ্ধ। ষত্ব বিধান: তৎসম শব্দের বানানে মূর্ধন্য ‘ষ’-এর ব্যবহারের নিয়মকে ষত্ব বিধান বলে। নিয়ম ও উদাহরণ: ১। অ, আ ভিন্ন অন্য স্বরধ্বনি এবং ক ও র-এর পরে প্রত্যয়ের স ষ হয়। যেমন—ভবিষ্যৎ, মুমূর্ষু, চক্ষুষ্মান, চিকীর্ষা ইত্যাদি।
২। ই-কারান্ত এবং উ-কারান্ত উপসর্গের পর কতগুলো ধাতুতে ‘ষ’ হয়। যেমন—অভিষেক, সুষুপ্ত, অনুষঙ্গ, প্রতিষেধক, প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি। ৩। ‘ঋ’ ও ঋ-কারের পর ‘ষ’ হয়। যেমন—ঋষি, কৃষক। ৪। তৎসম শব্দে ‘র’ এর পর ‘ষ’ হয়। যেমন—বর্ষা, ঘর্ষণ। ৫। ট-বর্গীয় ধ্বনির সঙ্গে ‘ষ’ যুক্ত হয়। যেমন—কষ্ট, কাষ্ঠ। ৬। কতগুলো শব্দে স্বভাবতই ‘ষ’ হয়। যেমন—ষড়ঋতু, আষাঢ়, ভাষা, মানুষ, দ্বেষ। ৭। বিদেশি শব্দে ‘ষ’ হয় না। যেমন—জিনিস, পোশাক, মাস্টার, পোস্ট ইত্যাদি।

0
Updated: 1 month ago
'চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনি।' - বাক্যে 'চোরে' কোন কারক?
Created: 1 week ago
A
কর্ম
B
করণ
C
কর্তৃ
D
অধিকরণ
বাংলা ব্যাকরণে যে বিশেষ্য বা সর্বনাম ক্রিয়া সম্পন্ন করে তাকে কর্তা বা কর্তৃকারক বলা হয়। কর্তৃকারক নির্ধারণে সাধারণত ক্রিয়ার সঙ্গে ‘কে’ বা ‘কারা’ প্রশ্ন করা হয়; যে উত্তর পাওয়া যায়, সেটি কর্তৃকারক।
-
কর্তৃকারকের বিভিন্ন বিভক্তি ও উদাহরণ:
-
প্রথমা (শূন্য বা অ) বিভক্তি: হামিদ বই পড়ে।
-
দ্বিতীয়া (কে) বিভক্তি: বশিরকে যেতে হবে।
-
তৃতীয়া (দ্বারা) বিভক্তি: ফেরদৌসী কর্তৃক শাহনামা রচিত হয়েছে।
-
ষষ্ঠী (র) বিভক্তি: আমার যাওয়া হয়নি।
-
সপ্তমী বিভক্তি: চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনি।
-
উৎস:

0
Updated: 1 week ago