'অতি উচ্চ ধ্বনি' এর এক কথায় প্রকাশ কী হবে?
A
অত্যাসন্ন
B
উতরোল
C
মহানাদ
D
অট্টহাস্য
উত্তরের বিবরণ
‘অতি উচ্চ ধ্বনি’-এর এক কথায় প্রকাশ হলো মহানাদ। এই শব্দ দ্বারা অত্যন্ত জোরালো বা তীব্র শব্দ বা ধ্বনিকে বোঝানো হয়, যা সাধারণত দূর পর্যন্ত শোনা যায়।
অন্যদিকে—
-
অতি উচ্চ বিকট হাসি — অট্টহাস্য
-
অতি উচ্চ রোল — উতরোল
-
অতি আসন্ন — অত্যাসন্ন

0
Updated: 16 hours ago
অশুদ্ধ বানান নির্ণয় করুন-
Created: 1 week ago
A
কৃষিজীবী
B
সমীচীন
C
ভাগীরথি
D
বিভীষিকা
বাংলা একাডেমির আধুনিক বাংলা অভিধান অনুসারে শুদ্ধ ও অশুদ্ধ বানানের পার্থক্য জানা ভাষার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করে। নিচে কিছু উদাহরণ দেওয়া হলো।
-
অশুদ্ধ বানান: ভাগীরথি
-
শুদ্ধ বানান: ভাগীরথী
-
এটি একটি বিশেষ্য পদ
-
শব্দটি সংস্কৃত ভাষা থেকে এসেছে
-
অর্থ: গঙ্গা নদীর অন্য নাম; গঙ্গার একটি শাখা নদী বিশেষ
-
শুদ্ধ বানানের উদাহরণ: বিভীষিকা, কৃষিজীবী, সমীচীন
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
প্রত্যয়যোগে গঠিত শব্দ কোনটি?
Created: 2 months ago
A
ডাক্তারখানা
B
অনুগমন
C
দিলখোলা
D
সম্রাট
উত্তর: ক) ডাক্তারখানা।
এটি একটি বিদেশি তদ্ধিত প্রত্যয়যোগে গঠিত শব্দ।
ডাক্তার + খানা = ডাক্তারখানা।
অপশন বিশ্লেষণ
খ) অনুগমন:
এটি একটি উপসর্গ ও প্রত্যয়যোগে গঠিত শব্দ।
গঠন: অনু (উপসর্গ) + √গম্ (ধাতু) + অন (প্রত্যয়) = অনুগমন।
গ) দিলখোলা:
এটি একটি সমাসবদ্ধ শব্দ, অর্থাৎ দুটি স্বাধীন শব্দ একত্রে মিলেছে — দিল + খোলা।
এখানে কোনো প্রত্যয় ব্যবহৃত হয়নি।
ঘ) সম্রাট:
এটি একটি তৎসম শব্দ।
👉 গঠন: সম্ (উপসর্গ) + রাজ্ (ধাতু/শব্দ)।
এখানে উপসর্গ আছে, কিন্তু প্রত্যয় নেই।
উপসংহার
-
অনুগমন: উপসর্গ ও প্রত্যয়—দুটোই আছে।
-
সম্রাট: শুধু উপসর্গ আছে।
-
দিলখোলা: সমাসবদ্ধ শব্দ, প্রত্যয় নেই।
-
ডাক্তারখানা: শুধু প্রত্যয়যোগে গঠিত, তাই এটিই সঠিক উত্তর।
সংক্ষেপে প্রত্যয়
প্রত্যয় হলো এমন একটি শব্দাংশ, যা মূল শব্দের শেষে বসে নতুন অর্থ তৈরি করে।
যেমন:
-
বাঘ + আ = বাঘা → এখানে 'আ' হলো প্রত্যয়।
-
কৃ + তব্য = কর্তব্য → এখানে 'তব্য' হলো কৃৎ প্রত্যয়।
যদি শব্দের পরে প্রত্যয় যোগ হয় → তদ্ধিত প্রত্যয় (যেমন: ডাক্তারখানা)
যদি ধাতুর পরে প্রত্যয় যোগ হয় → কৃৎ প্রত্যয় (যেমন: কর্তব্য)
তথ্যসূত্র: বাংলা ব্যাকরণ (নবম-দশম শ্রেণি, ২০২৫)

0
Updated: 2 months ago
বাক্যের ক্ষুদ্রাংশকে কী বলে?
Created: 1 month ago
A
পদ
B
রূপ
C
শব্দমূল
D
ধ্বনি
ধ্বনি: ভাষার সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম উচ্চারণযোগ্য একক। কিন্তু এটি বাক্যের ক্ষুদ্রাংশ নয়, ভাষার মৌলিক ধ্বনিগত একক।
-
শব্দমূল: শব্দের মূল ভিত্তি বা উৎপত্তি, কিন্তু এটি বাক্যের অংশ নয়।
-
রূপ: শব্দের আকার বা রূপান্তর বোঝায়।
-
পদ: বাক্যের ক্ষুদ্রাংশকে বলা হয় পদ। এক বা একাধিক পদ মিলেই একটি পূর্ণাঙ্গ বাক্য গঠিত হয়। যেমন –
-
আমি (পদ) ভাত (পদ) খাই (পদ)।
-
অতএব, বাক্যের ক্ষুদ্রাংশ = পদ।

0
Updated: 1 month ago