A
মহাস্থানগড়ে
B
শাহজাদপুরে
C
নেত্রকোনায়
D
রামপালে
উত্তরের বিবরণ
শাহ সুলতান বলখীর মাজার:
- শাহ সুলতান মাহিসওয়ার (রঃ) একজন দরবেশ।
- তিনি বগুড়া জেলার মহাস্থানগড়ে সমাহিত।
- শাহ সুলতান বলখীর মাজার মহাস্থানগড়ে অবস্থিত।
- শাহ সুলতান মাহিসওয়ারের ইতিহাস অস্পষ্ট।
- কথিত আছে যে, তিনি বলখ রাজ্যের রাজার পুত্র ছিলেন এবং এজন্য তিনি বলখী নামেও পরিচিত।
মহাস্থানগড়:
• মহাস্থানগড়ে বাংলাদেশের সর্বপ্রাচীন ও সর্ববৃহৎ নগর পুন্ড্রনগরের ধ্বংসাবশেষ বিদ্যমান।
• মহাস্থানগড়ে শাহ সুলতান বলখীর মাজার রয়েছে ।
• সম্রাট অশোকের সময়ের খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকের পাথরের চাকতিতে খোদাই করা লিপি পাওয়া গেছে ।
• স্থানটি বগুড়া শহর থেকে ১৩ কিমি (৮ মাইল) উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে ।
এছাড়া,
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জমিদারি তদারকি উপলক্ষে বাংলাদেশের শাহজাদপুরে এসেছিলেন। তাছাড়া, এখানে বাংলাদেশের গো-চারণের জন্যে বাথান ভূমি রয়েছে- শাহজাদপুরে।
বাংলাদেশে প্রথম উপজাতীয় কালচারাল একাডেমি অবস্থিত - বিরিশিরি, নেত্রকোনা।
- রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার রামপালে অবস্থিত একটি প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র।
তথ্যসূত্র: ইতিহাস প্রথম পত্র, এইচ এস সি ,উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 2 months ago
ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ তৈরি করেছিলেন-
Created: 2 months ago
A
শায়েস্তা খান
B
নবাব সলিমুল্লাহ
C
মির্জা আহমেদ জান
D
মির্জা গোলাম খান
ঢাকার পুরান অংশের অন্যতম স্থাপত্য নিদর্শন হিসেবে বিবেচিত ‘তারা মসজিদ’ অবস্থিত আরমানিটোলা এলাকার আবুল খয়রাত সড়কে। এ মসজিদটি সাদা মার্বেল পাথরের তৈরি গম্বুজ এবং নীল তারকা খচিত কারুকাজের জন্য বিখ্যাত।
ধারণা করা হয়, এটি নির্মাণ করা হয় ১৮শ শতকের শুরুতে, যার পেছনে অবদান ছিল মির্জা গোলাম পীরের, যিনি মির্জা আহমদ জান নামেও পরিচিত।
পরবর্তী সময়ে, ১৯২৬ সালে, ঢাকার একজন স্থানীয় ব্যবসায়ী আলী জান বেপারী মসজিদটির সংস্কারে উদ্যোগ নেন। সেই সময় জাপান থেকে আনা রঙিন চিনি-টিকরি ব্যবহার করে মসজিদের অভ্যন্তরীণ ও বাইরের মোজাইক শৈলিতে নান্দনিকতা যুক্ত করা হয়।
বর্তমানে মসজিদটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৭০ ফুট (২১.৩৪ মিটার) এবং প্রস্থ ২৬ ফুট (৭.৯৮ মিটার), যা তুলনামূলকভাবে একটি মাঝারি আকৃতির ধর্মীয় স্থাপনা।
সংযুক্ত প্রাসঙ্গিক ঐতিহাসিক তথ্য
-
শায়েস্তা খান নির্মাণ করেন ‘ছোট কাটরা’।
-
শাহ সুজা নির্মাণ করেন ‘বড় কাটরা’।
-
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন নবাব খাজা সলিমুল্লাহ, যিনি রমনা এলাকায় নিজস্ব জমি দান করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন

0
Updated: 2 months ago