বিলিরুবিন তৈরি হয়-
A
পিত্তথলিতে
B
কিডনীতে
C
প্লীহায়
D
যকৃতে
উত্তরের বিবরণ
বিলিরুবিন একটি হলুদ বর্ণের বর্জ্য পদার্থ, যা মূলত যকৃত ও অস্থিমজ্জায় তৈরি হয় এবং পরবর্তীতে প্লীহাতে সঞ্চিত থাকে।
-
প্লীহা, যা যকৃতের অংশ হিসেবে বিবেচিত, বিলিরুবিন উৎপাদনের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র এবং এটি পরবর্তীতে যকৃতে স্থানান্তরিত হয়ে কনজুগেশনের প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাত হয়।
-
হিমোগ্লোবিনের লৌহধারী প্রস্থেটিক অংশ ভেঙে যে বর্জ্য পদার্থ তৈরি হয়, সেগুলোর মধ্যে বিলিরুবিন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ।
-
বিলিরুবিন রক্তের মাধ্যমে যকৃতে পৌঁছে গ্লুকো-ইউরোনিক অ্যাসিডের সঙ্গে যুক্ত হয়ে জলীয় পরিবেশে দ্রবণযোগ্য হয়ে ওঠে এবং পরে পিত্তের মাধ্যমে ক্ষুদ্রান্ত্রে প্রবেশ করে।
-
ক্ষুদ্রান্ত্রে উপস্থিত জীবাণু বা ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে বিলিরুবিনের একটি অংশ ইউরোবিলিনোজেনে রূপান্তরিত হয়, যা রক্তে শোষিত হয়ে পরবর্তীতে ইউরোবিলিনে পরিণত হয় এবং মূত্রের মাধ্যমে নিঃসৃত হয়। এর ফলেই মূত্রের রং হলুদ দেখায়।
-
যদি শরীরে বিলিরুবিনের মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে যায়, তখন তা জন্ডিস নামে পরিচিত একটি রোগের কারণ হয়।
সূত্র: প্রাণীবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
এপিকালচার বলতে বুঝায়-
Created: 1 month ago
A
রেশমের চাষ
B
মৎস্য চাষ
C
মৌমাছির চাষ
D
পাখিপালন বিদ্যা
এপিকালচার (Apiculture)
এপিকালচার হলো মৌমাছি পালন এবং তাদের থেকে মধু সংগ্রহ করার বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি। বর্তমানে, কৃত্রিম বা আধুনিক পদ্ধতিতে মৌমাছি পালন করার প্রচলন বাড়ছে।
আধুনিক চাষের বিভিন্ন শাখা
-
উদ্যানচাষ – উদ্ভিদ ও বাগান সংক্রান্ত চাষকে বলা হয় হর্টিকালচার।
-
পাখি পালন – পাখি বা মুরগি পালনের বিজ্ঞানকে বলা হয় এভিকালচার।
-
মৌমাছি পালন – মৌমাছি ও মধু সংগ্রহের বিজ্ঞানকে বলা হয় এপিকালচার।
-
সামুদ্রিক মাছ চাষ – সমুদ্র ও খোলা জলে মাছ পালনের বিজ্ঞানকে বলা হয় মেরিকালচার।
-
মৎস্যচাষ – স্বাভাবিক বা জলাশয়ে মাছ চাষকে বলা হয় পিসিকালচার।
-
রেশমচাষ – উলকেঁচু বা সিল্ক উৎপাদনের জন্য রেশমকীট পালনকে বলা হয় সেরিকালচার।
-
চিংড়ি চাষ – চিংড়ি উৎপাদনের বিজ্ঞানকে বলা হয় প্রণকালচার।
উৎস: কৃষিশিক্ষা প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
অপটিক্যাল ফাইবার (Optical fibre) হচ্ছে-
Created: 1 month ago
A
খুব সরু এবং নমনীয় কাচ তন্তুর আলোক নল
B
খুব সূক্ষ্ম সুপরিবাহী তামার তার তন্তু নল
C
খুব সরু এসবেস্টোস ফাইবার নল
D
সূক্ষ্ম প্লাস্টিক ঘটিত নল
অপটিক্যাল ফাইবার:
-
অপটিক্যাল ফাইবার হলো একটি খুব পাতলা ও নমনীয় কাঁচের নল।
-
এটি আলোর রশ্মি বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
যখন আলোর রশ্মি ফাইবারের মধ্যে প্রবেশ করে, তখন এটি বারবার ফাইবারের দেয়ালে প্রতিফলিত হয়।
-
এই প্রতিফলন চলতে থাকে যতক্ষণ না আলোর রশ্মি ফাইবারের শেষ প্রান্ত দিয়ে বের হয়।
-
চিকিৎসকরা মানুষের শরীরের ভিতরের অংশ যেমন পাকস্থলী বা কোলন দেখার জন্য যে আলোক নল ব্যবহার করেন, তা অনেকগুলো অপটিক্যাল ফাইবারের সমন্বয়ে তৈরি।
-
এছাড়া, টেলিযোগাযোগেও অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহৃত হয়।
-
এর সাহায্যে একই সাথে অনেকগুলো তথ্য সংকেত পাঠানো যায় এবং সংকেত যতদূরই পাঠানো হোক না কেন, শক্তি কমে না।
উৎস: বিজ্ঞান, অষ্টম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ সর্বপ্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে কোন দলের বিপক্ষে?
Created: 3 weeks ago
A
কেনিয়া
B
ভারত
C
পাকিস্তান
D
জিম্বাবুয়ে
ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ
-
আইসিসি ট্রফি জয়: ১৯৯৭ সালে
-
ওয়ানডে স্ট্যাটাস লাভ: ১৯৯৭ সালে
-
সর্বপ্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ: পাকিস্তানের বিপক্ষে, ৩১ মার্চ ১৯৮৬
-
ওয়ানডেতে প্রথম জয়: ২২ ম্যাচ খেলার পর, কেনিয়ার বিপক্ষে
📌 তথ্যসূত্র: ক্রিকইনফো ওয়েবসাইট ও দৈনিক প্রথম আলো, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮

0
Updated: 3 weeks ago