বাদুড় অন্ধকারে চলাফেরা করে কিভাবে?
A
তীক্ষ্ণ দৃষ্টিসম্পন্ন চোখের সাহায্যে
B
ক্রমাগত শব্দ উৎপন্নের মাধ্যমে অবস্থান নির্ণয় করে
C
সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে
D
অলৌকিকভাবে
উত্তরের বিবরণ
বাদুড় চলাচলের জন্য বিশেষ এক ধরণের শব্দতরঙ্গ ব্যবহার করে, যাকে বলে উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দোত্তর তরঙ্গ। এই তরঙ্গ কোনো বস্তুর সঙ্গে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে এলে তার প্রতিধ্বনি শনাক্ত করে বাদুড় তার চারপাশের পথ নির্ধারণ করে।
তবে মানুষের শ্রবণক্ষমতার সীমার বাইরে হওয়ায় আমরা এই প্রতিধ্বনির শব্দ শুনতে পারি না। কারণ, বাদুড় যেসব শব্দ উৎপন্ন করে সেগুলো আলট্রাসনিক শ্রেণিভুক্ত, যা সাধারণত ২০,০০০ হার্জ বা তার বেশি কম্পাঙ্কে হয়ে থাকে।
গবেষণায় দেখা যায়, বাদুড় প্রায় ১০০ কিলোহার্জ পর্যন্ত কম্পাঙ্কের শব্দ তৈরি করতে সক্ষম। অন্ধকারে নেভিগেশনের জন্য এই আলট্রাসনিক শব্দই তাদের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান (নবম-দশম শ্রেণি) এবং বিজ্ঞান (অষ্টম শ্রেণি) পাঠ্যবই।
0
Updated: 3 months ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশে বর্তমান সিটি কর্পোরেশনের সংখ্যা কত?
Created: 2 months ago
A
১০টি
B
১১টি
C
১২টি
D
১৩টি
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
-
দেশে মোট সিটি কর্পোরেশন: ১২টি
-
মোট উপজেলা: ৪৯৫টি
-
মোট মেট্রো থানা: ১০৫টি
-
মোট পৌরসভা: ৩২৭টি
-
মোট ইউনিয়ন: ৪,৫৯৬টি
-
মোট গ্রাম: ৯০,০৪৯টি
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট
0
Updated: 2 months ago
কোন আলোক তরঙ্গ মানব চোখে দেখতে পাওয়া যায়?
Created: 2 months ago
A
১০ থেকে ৪০০ নেমি (nm)
B
৪০০ থেকে ৭০০ নেমি (nm)
C
১০০ মাইক্রোমিটার (um) থেকে ১ মি(m)
D
১ মি(m) - এর ঊধবে
আলো হলো একটি বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় তরঙ্গ।
-
আমরা সব ধরনের আলো দেখতে পাই না।
-
যে আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৪০০ ন্যানোমিটার থেকে ৭০০ ন্যানোমিটার পর্যন্ত, সেই আলোই আমরা দেখতে পাই।
-
ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো বেগুনি রঙের হয়। তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বাড়ে, আলো তার রঙ পরিবর্তন করে।
-
এই ধরনের আলোকে আমরা দৃশ্যমান আলো বা আই-লাইট বলি।
-
আলোর তরঙ্গ একটি অনুপ্রস্থ তরঙ্গ।
বিভিন্ন বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় বিকিরণের তরঙ্গদৈর্ঘ্য (nm = 10⁻⁹ m):
-
মহাজাগতিক রশ্মি: <0.00005 nm
-
গামা রশ্মি: 0.0005 – 0.15 nm
-
এক্স-রে (রঞ্জন রশ্মি): 0.01 – 10 nm
-
অতিবেগুনি রশ্মি: <380 nm
-
দৃশ্যমান আলো: 400 – 700 nm
-
ইনফ্রারেড (অবলোহিত) আলো: >700 nm
-
রেডিও ও টেলিভিশন তরঙ্গ: >2.2 × 10⁵ nm
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 months ago
গাছের খাদ্য তালিকায় আছে-
Created: 3 months ago
A
N, P, K, S ও Zn
B
Na, P, K, S ও Zn
C
N, B, K, S ও Al
D
N, P, K, S ও Al
গাছের খাদ্য তালিকায় আছে- N, P, K, S ও Zn.
গাছের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানসমূহ
উদ্ভিদের পুষ্টির তালিকায় গুরুত্বপূর্ণভাবে উপস্থিত থাকে—নাইট্রোজেন (N), ফসফরাস (P), পটাশিয়াম (K), সালফার (S), এবং জিঙ্ক (Zn)।
অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান
উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া এবং প্রজননের জন্য যেসব উপাদান অপরিহার্য, সেগুলোর মোট সংখ্যা ১৬টি। এদেরকে সম্মিলিতভাবে "অত্যাবশ্যকীয় উপাদান" বলা হয়।
উপাদানগুলোর প্রয়োজনের পরিমাণ অনুসারে এদের দুই শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে:
১। ম্যাক্রো উপাদান (Macro Nutrients):
এই শ্রেণির উপাদানগুলো গাছের শরীরে অপেক্ষাকৃত বেশি পরিমাণে প্রয়োজন হয়। মোট ১০টি উপাদান এই দলে অন্তর্ভুক্ত। এগুলো হলো—
-
নাইট্রোজেন (N)
-
ফসফরাস (P)
-
পটাশিয়াম (K)
-
ক্যালসিয়াম (Ca)
-
ম্যাগনেসিয়াম (Mg)
-
সালফার (S)
-
কার্বন (C)
-
হাইড্রোজেন (H)
-
অক্সিজেন (O)
-
লৌহ বা আয়রন (Fe)
নাইট্রোজেন (N)
ফসফরাস (P)
পটাশিয়াম (K)
ক্যালসিয়াম (Ca)
ম্যাগনেসিয়াম (Mg)
সালফার (S)
কার্বন (C)
হাইড্রোজেন (H)
অক্সিজেন (O)
লৌহ বা আয়রন (Fe)
২। মাইক্রো উপাদান (Micro Nutrients):
এই উপাদানগুলো উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজন খুবই কম পরিমাণে, তবে তা অপরিহার্য। মোট ৬টি উপাদান এই দলে রয়েছে:
-
জিঙ্ক বা দস্তা (Zn)
-
ম্যাঙ্গানিজ (Mn)
-
মোলিবডেনাম (Mo)
-
বোরন (B)
-
তামা বা কপার (Cu)
-
ক্লোরিন (Cl)
উৎস: নবম-দশম শ্রেণির জীববিজ্ঞান বই
জিঙ্ক বা দস্তা (Zn)
ম্যাঙ্গানিজ (Mn)
মোলিবডেনাম (Mo)
বোরন (B)
তামা বা কপার (Cu)
ক্লোরিন (Cl)
0
Updated: 3 months ago