মানুষের গায়ের রং কোন উপাদানের উপর নির্ভর করে?
A
মেলানিন
B
থায়ামিন
C
ক্যারোটিন
D
হিমোগ্লোবিন
উত্তরের বিবরণ
মানবদেহের ত্বকে থাকা বিশেষ ধরনের কোষ, যাদের বলা হয় মেলানোসাইট, তারা মেলানিন নামের এক ধরনের রঞ্জক উৎপন্ন করে। এই মেলানিনের পরিমাণ ও বিস্তারের উপরই মানুষের গায়ের রঙ গাঢ় বা ফর্সা হয়।
অন্যদিকে, মস্তিষ্কে অবস্থিত পিনিয়াল গ্রন্থি মেলাটোনিন নামক একটি হরমোন নিঃসরণ করে, যা ঘুম ও জাগরণের সময়চক্র নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
যখন মেলানিন একেবারেই অনুপস্থিত থাকে, তখন ত্বকে কোনো রঙ থাকে না — ত্বক সাদাটে হয়ে যায়। এই অবস্থাকেই বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যালবিনিজম বলা হয়, যা একটি বংশগত বৈশিষ্ট্যজনিত অবস্থা।
উৎস: প্রাণিবিজ্ঞান (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি), ব্রিটানিকা ওয়েবসাইট।
0
Updated: 3 months ago
খাসিয়া জনগোষ্ঠীর গ্রামকে কী বলা হয়?
Created: 1 month ago
A
পুঞ্জি
B
মহল্লা
C
পাড়া
D
টোল
খাসিয়া
-
খাসিয়া বাংলাদেশে বসবাসরত একটি মাতৃতান্ত্রিক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী।
-
তারা মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত।
-
এদের আদি নিবাস বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, বিশেষ করে সুনামগঞ্জ জেলা।
-
বর্তমানে তারা সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, ছাতক ও সদর থানায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বসবাস করছে।
-
খাসিয়া জনগোষ্ঠীর প্রধান উৎসব হলো খাসি সেং কুটস্নেম, যার মাধ্যমে তারা পুরোনো বছরকে বিদায় দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানায়।
-
খাসিয়ারা তাদের গ্রামকে ‘পুঞ্জি’ বলে ডাকে।
-
প্রতিটি পুঞ্জির প্রধানকে বলা হয় ‘সিয়েম’।
-
বর্তমানে প্রায় ৮০%-৯০% খাসিয়া খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী।
-
প্রায় প্রতিটি পুঞ্জিতেই একটি করে গির্জা রয়েছে।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া ও জাতীয় তথ্য বাতায়ন
0
Updated: 1 month ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর তথ্য সংগ্রহে কোন পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে?
Created: 2 months ago
A
BBSI
B
CAPI
C
MDFA
D
CPIO
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
-
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) কর্তৃক ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয়।
-
এ শুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৫ জুন থেকে ২১ জুন, ২০২২ তারিখ পর্যন্ত।
-
এটি ছিল বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি।
-
তথ্য সংগ্রহে ব্যবহৃত পদ্ধতি হলো CAPI (Computer Assisted Personal Interviewing)।
-
গণনায় অনুসৃত পদ্ধতি ছিল Modified De-facto পদ্ধতি।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট
0
Updated: 2 months ago
কোন ইঞ্জিনে কার্বুরেটর থাকে?
Created: 3 months ago
A
পেট্রোল ইঞ্জিনে
B
ডিজেল ইঞ্জিনে
C
রকেট ইঞ্জিনে
D
বিমান ইঞ্জিনে
মোটরগাড়ির ইঞ্জিনে যেখানে বায়ু এবং পেট্রোলের সঠিক অনুপাতে মিশ্রণ তৈরির কাজ হয়, সেই অংশটিকে কার্বুরেটর বলা হয়। এই মিশ্রিত বায়ু-পেট্রোল কম্বো দহন কক্ষে পাঠানো হয় যাতে ইঞ্জিনের ভিতরে সমন্বিত ও সুষ্ঠুভাবে জ্বালানি জ্বালাতে পারে।
সকল ধরণের ইঞ্জিনেই কার্বুরেটর থাকে না, বিশেষ করে পেট্রোল চালিত ইঞ্জিনে তিনটি কার্বুরেটর ব্যবহৃত হয়।
কার্বুরেটর স্পার্ক ইগনিশন ইঞ্জিনের জন্য বায়ু এবং জ্বালানির এমন এক মিশ্রণ তৈরি করে যা সহজেই দহনযোগ্য। এছাড়াও এটি গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণের কাজও করে থাকে। পেট্রোলকে সূক্ষ্ম কণা হিসেবে রূপান্তরিত করে বাতাসের সঙ্গে মিশিয়ে দেয়, যাতে ইঞ্জিনে জ্বালানি নির্বিঘ্নে এবং কার্যকরভাবে জ্বলে।
উৎস: ব্রিটানিকা বিশ্বকোষ।
0
Updated: 3 months ago