সর্বাপেক্ষা ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ হচ্ছে-
A
আলফা রশ্মি
B
বিটা রশ্মি
C
গামা রশ্মি
D
রঞ্জন রশ্মি
উত্তরের বিবরণ
গামা রশ্মি
-
গামা রশ্মি জীবজগতের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর তেজস্ক্রিয় রশ্মি।
-
এর ভেদন ক্ষমতা আলফা ও বিটা রশ্মির তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী।
-
গামা রশ্মি প্রায় কয়েক সেন্টিমিটার পুরু সীসাও সহজেই ভেদ করতে পারে।
-
সূর্য থেকে আগত অতিবেগুনি বা আলট্রাভায়োলেট রশ্মির তুলনায় গামা রশ্মি ক্ষতির দিক থেকে অনেক বেশি মারাত্মক।
-
গামা রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে ক্ষুদ্র হওয়ায় এর ভেদন ক্ষমতাও সর্বোচ্চ।
-
পারমাণবিক বিস্ফোরণের সময় গামা রশ্মি প্রবাহিত হয়।
-
বিটা এবং আলফা রশ্মির তুলনায় গামা রশ্মির প্রভাব ও ক্ষতি অনেক বেশি।
উৎস: নাসা ও ব্রিটানিকা ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
এপিকালচার বলতে বুঝায়-
Created: 1 month ago
A
রেশমের চাষ
B
মৎস্য চাষ
C
মৌমাছির চাষ
D
পাখিপালন বিদ্যা
এপিকালচার (Apiculture)
এপিকালচার হলো মৌমাছি পালন এবং তাদের থেকে মধু সংগ্রহ করার বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি। বর্তমানে, কৃত্রিম বা আধুনিক পদ্ধতিতে মৌমাছি পালন করার প্রচলন বাড়ছে।
আধুনিক চাষের বিভিন্ন শাখা
-
উদ্যানচাষ – উদ্ভিদ ও বাগান সংক্রান্ত চাষকে বলা হয় হর্টিকালচার।
-
পাখি পালন – পাখি বা মুরগি পালনের বিজ্ঞানকে বলা হয় এভিকালচার।
-
মৌমাছি পালন – মৌমাছি ও মধু সংগ্রহের বিজ্ঞানকে বলা হয় এপিকালচার।
-
সামুদ্রিক মাছ চাষ – সমুদ্র ও খোলা জলে মাছ পালনের বিজ্ঞানকে বলা হয় মেরিকালচার।
-
মৎস্যচাষ – স্বাভাবিক বা জলাশয়ে মাছ চাষকে বলা হয় পিসিকালচার।
-
রেশমচাষ – উলকেঁচু বা সিল্ক উৎপাদনের জন্য রেশমকীট পালনকে বলা হয় সেরিকালচার।
-
চিংড়ি চাষ – চিংড়ি উৎপাদনের বিজ্ঞানকে বলা হয় প্রণকালচার।
উৎস: কৃষিশিক্ষা প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
কোন আলোক তরঙ্গ মানব চোখে দেখতে পাওয়া যায়?
Created: 1 month ago
A
১০ থেকে ৪০০ নেমি (nm)
B
৪০০ থেকে ৭০০ নেমি (nm)
C
১০০ মাইক্রোমিটার (um) থেকে ১ মি(m)
D
১ মি(m) - এর ঊধবে
আলো হলো একটি বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় তরঙ্গ।
-
আমরা সব ধরনের আলো দেখতে পাই না।
-
যে আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৪০০ ন্যানোমিটার থেকে ৭০০ ন্যানোমিটার পর্যন্ত, সেই আলোই আমরা দেখতে পাই।
-
ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো বেগুনি রঙের হয়। তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বাড়ে, আলো তার রঙ পরিবর্তন করে।
-
এই ধরনের আলোকে আমরা দৃশ্যমান আলো বা আই-লাইট বলি।
-
আলোর তরঙ্গ একটি অনুপ্রস্থ তরঙ্গ।
বিভিন্ন বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় বিকিরণের তরঙ্গদৈর্ঘ্য (nm = 10⁻⁹ m):
-
মহাজাগতিক রশ্মি: <0.00005 nm
-
গামা রশ্মি: 0.0005 – 0.15 nm
-
এক্স-রে (রঞ্জন রশ্মি): 0.01 – 10 nm
-
অতিবেগুনি রশ্মি: <380 nm
-
দৃশ্যমান আলো: 400 – 700 nm
-
ইনফ্রারেড (অবলোহিত) আলো: >700 nm
-
রেডিও ও টেলিভিশন তরঙ্গ: >2.2 × 10⁵ nm
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
মানব দেহে সাধারণভাবে ক্রোমোজোম থাকে-
Created: 1 month ago
A
২৫ জোড়া
B
২৪ জোড়া
C
২৩ জোড়া
D
২০ জোড়া
নবদেহে সাধারণত ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম থাকে।
-
অর্থাৎ, প্রতিটি মানব কোষে মোট ৪৬টি ক্রোমোজোম আছে।
-
এই ২৩ জোড়ার মধ্যে ২২ জোড়াকে বলা হয় অটোজোম।
-
অটোজোম দেহের বিভিন্ন গঠন এবং জীববৈজ্ঞানিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
-
লিঙ্গ নির্ধারণে এদের কোনো ভূমিকা নেই।
-
-
বাকি একটি জোড়া ক্রোমোজোমকে বলা হয় সেক্স ক্রোমোজোম বা লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম।
-
এটি নির্ধারণ করে যে সন্তানের লিঙ্গ ছেলে হবে নাকি মেয়ে।
-
লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম জোড়াকে X এবং Y দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান-২য় পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
-

0
Updated: 1 month ago