দন্তমূলীয় ব্যঞ্জন এমন ধ্বনি যা উচ্চারণের সময় জিভের ডগা উপরের দাঁতের গোড়ায় স্পর্শ করে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে। এই ধরণের ব্যঞ্জনধ্বনিকে দন্তমূলীয় ব্যঞ্জন বলা হয়।
নানা, রাত, লাল, সালাম প্রভৃতি শব্দে ন, র, ল, স — এই ধ্বনিগুলো দন্তমূলীয় ব্যঞ্জনের উদাহরণ।
অন্যদিকে, চাঁদ শব্দে ‘চ’ হলো তালব্য ব্যঞ্জন, আর ‘দ’ হলো দন্ত ব্যঞ্জন।
কণ্ঠ্য ব্যঞ্জন সে সব ধ্বনি যা উচ্চারণের সময় জিভের পিছনের অংশ উঁচু হয়ে নরম তালুর কাছে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে। এই ধ্বনিগুলোকে কণ্ঠ্য ব্যঞ্জন বলা হয়।
কাকা, খালু, গঙ্গা, গাধা, ঘাস, কাঙাল প্রভৃতি শব্দে ক, খ, গ, ঘ, ঙ কণ্ঠ্য ব্যঞ্জনধ্বনির উদাহরণ হিসেবে পাওয়া যায়।