কোন ইঞ্জিনে কার্বুরেটর থাকে?
A
পেট্রোল ইঞ্জিনে
B
ডিজেল ইঞ্জিনে
C
রকেট ইঞ্জিনে
D
বিমান ইঞ্জিনে
উত্তরের বিবরণ
মোটরগাড়ির ইঞ্জিনে যেখানে বায়ু এবং পেট্রোলের সঠিক অনুপাতে মিশ্রণ তৈরির কাজ হয়, সেই অংশটিকে কার্বুরেটর বলা হয়। এই মিশ্রিত বায়ু-পেট্রোল কম্বো দহন কক্ষে পাঠানো হয় যাতে ইঞ্জিনের ভিতরে সমন্বিত ও সুষ্ঠুভাবে জ্বালানি জ্বালাতে পারে।
সকল ধরণের ইঞ্জিনেই কার্বুরেটর থাকে না, বিশেষ করে পেট্রোল চালিত ইঞ্জিনে তিনটি কার্বুরেটর ব্যবহৃত হয়।
কার্বুরেটর স্পার্ক ইগনিশন ইঞ্জিনের জন্য বায়ু এবং জ্বালানির এমন এক মিশ্রণ তৈরি করে যা সহজেই দহনযোগ্য। এছাড়াও এটি গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণের কাজও করে থাকে। পেট্রোলকে সূক্ষ্ম কণা হিসেবে রূপান্তরিত করে বাতাসের সঙ্গে মিশিয়ে দেয়, যাতে ইঞ্জিনে জ্বালানি নির্বিঘ্নে এবং কার্যকরভাবে জ্বলে।
উৎস: ব্রিটানিকা বিশ্বকোষ।
0
Updated: 3 months ago
বাদুড় অন্ধকারে চলাফেরা করে কিভাবে?
Created: 3 months ago
A
তীক্ষ্ণ দৃষ্টিসম্পন্ন চোখের সাহায্যে
B
ক্রমাগত শব্দ উৎপন্নের মাধ্যমে অবস্থান নির্ণয় করে
C
সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে
D
অলৌকিকভাবে
বাদুড় চলাচলের জন্য বিশেষ এক ধরণের শব্দতরঙ্গ ব্যবহার করে, যাকে বলে উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দোত্তর তরঙ্গ। এই তরঙ্গ কোনো বস্তুর সঙ্গে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে এলে তার প্রতিধ্বনি শনাক্ত করে বাদুড় তার চারপাশের পথ নির্ধারণ করে।
তবে মানুষের শ্রবণক্ষমতার সীমার বাইরে হওয়ায় আমরা এই প্রতিধ্বনির শব্দ শুনতে পারি না। কারণ, বাদুড় যেসব শব্দ উৎপন্ন করে সেগুলো আলট্রাসনিক শ্রেণিভুক্ত, যা সাধারণত ২০,০০০ হার্জ বা তার বেশি কম্পাঙ্কে হয়ে থাকে।
গবেষণায় দেখা যায়, বাদুড় প্রায় ১০০ কিলোহার্জ পর্যন্ত কম্পাঙ্কের শব্দ তৈরি করতে সক্ষম। অন্ধকারে নেভিগেশনের জন্য এই আলট্রাসনিক শব্দই তাদের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান (নবম-দশম শ্রেণি) এবং বিজ্ঞান (অষ্টম শ্রেণি) পাঠ্যবই।
0
Updated: 3 months ago
মানুষের হৃৎপিণ্ডে কতটি প্রকোষ্ঠ থাকে?
Created: 3 months ago
A
দুইটি
B
চারটি
C
ছয়টি
D
আটটি
হৃৎপিণ্ড
-
হৃৎপিণ্ড রক্ত সঞ্চালনের একটি পাম্প হিসেবে কাজ করে, যা রক্তবাহক ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
-
এটি ক্রমাগত সংকোচন এবং প্রসারণের মাধ্যমে দেহের বিভিন্ন অংশে রক্ত প্রবাহিত করে।
-
মানুষের হৃৎপিণ্ড বক্ষগহ্বরের মধ্যে অবস্থিত, ফুসফুসের মাঝে এবং মধ্যচ্ছদার উপরে।
-
হৃৎপিণ্ডের প্রশস্ত অংশটি উপরের দিকে থাকে এবং নীচে অংশটি তির্যক বা ছুরির মতো আকৃতির।
-
এটি একটি দ্বিস্তরীয় পেরিকার্ডিয়াম নামক আবরণের দ্বারা আবৃত, যার স্তরগুলোর মধ্যে পেরিকার্ডিয়াল ফ্লুইড থাকে, যা সংকোচনের সময় ঘর্ষণ কমাতে সাহায্য করে।
-
মানুষের হৃৎপিণ্ড চারটি কক্ষ নিয়ে গঠিত।
-
উপরের দুটি কক্ষকে ডান এবং বাম অলিন্দ (Atrium) বলা হয়, এবং নিচের দুটি কক্ষকে ডান ও বাম নিলয় (Ventricles) বলা হয়।
-
অলিন্দের প্রাচীর তুলনামূলক পাতলা হলেও, নিলয় দুটির প্রাচীর পুরু ও পেশিসমৃদ্ধ।
-
ডান অলিন্দে দুটি প্রধান শিরা যুক্ত — একটি ঊর্ধ্ব মহাশিরা (Superior Vena Cava) এবং একটি নিম্ন মহাশিরা (Inferior Vena Cava)।
-
বাম নিলয়ের সাথে চারটি পালমোনারি শিরা সংযুক্ত থাকে।
-
ফুসফুসীয় ধমনি ডান নিলয় থেকে এবং মহাধমনি (Aorta) বাম নিলয় থেকে উৎপন্ন হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।
0
Updated: 3 months ago
বাংলাদেশ সর্বপ্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে কোন দলের বিপক্ষে?
Created: 2 months ago
A
কেনিয়া
B
ভারত
C
পাকিস্তান
D
জিম্বাবুয়ে
ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ
-
আইসিসি ট্রফি জয়: ১৯৯৭ সালে
-
ওয়ানডে স্ট্যাটাস লাভ: ১৯৯৭ সালে
-
সর্বপ্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ: পাকিস্তানের বিপক্ষে, ৩১ মার্চ ১৯৮৬
-
ওয়ানডেতে প্রথম জয়: ২২ ম্যাচ খেলার পর, কেনিয়ার বিপক্ষে
📌 তথ্যসূত্র: ক্রিকইনফো ওয়েবসাইট ও দৈনিক প্রথম আলো, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮
0
Updated: 2 months ago