এমারেল্ড ট্রায়াঙ্গেল [Emerald Triangle] কোন দুই দেশের মধ্যে দ্বন্দপূর্ণ স্থান?
A
ভারত – পাকিস্তান
B
লাওস – ভিয়েতনাম
C
থাইল্যান্ড – কম্বোডিয়া
D
ইরান – ইরাক
উত্তরের বিবরণ
Emerald Triangle অঞ্চলটি মূলত কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের মধ্যে দ্বন্দ্বপূর্ণ এলাকা, যদিও এটি কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড ও লাওস—এই তিন দেশের সীমান্তে অবস্থিত। প্রকৃত দ্বন্দ্বটি মূলত সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ ও ঐতিহাসিক দাবিকে কেন্দ্র করে।
এমারেল্ড ট্রায়াঙ্গল:
-
"এমারেল্ড ট্রায়াঙ্গল" হলো একটি বনভূমি ও পাহাড়ি অঞ্চল, যা কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড ও লাওসের সীমান্তে বিস্তৃত।
-
কম্বোডিয়ায় এটি "Mom Bei" এবং থাইল্যান্ডে "Chong Bok" নামে পরিচিত।
-
কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের মধ্যে এই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে শত বছরের বেশি সময় ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছে।
-
এই অঞ্চলে রয়েছে মূল্যবান কাঠ, ভেষজ উদ্ভিদ, এবং সম্ভাব্য খনিজ ও অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদ।
-
এর ফলে, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ড দুই দেশই এই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণে বড় আগ্রহী।
উল্লেখযোগ্য দিক:
-
সাম্প্রতিক সময়ে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে আবারো সংঘাত শুরু হয়েছে।
-
সংঘাতে কমপক্ষে ৩৫ জন নিহত এবং ২৭০,০০০-এর বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
-
মালয়েশিয়ার মধ্যস্থতায়, দুই দেশ ২৮ জুলাই থেকে তাৎক্ষণিক ও শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে।

0
Updated: 20 hours ago
নিচের কোন চুক্তিতে ইরাক ও ইরান অংশগ্রহণ করেছিল?"
Created: 2 weeks ago
A
ক্যাম্প-ডেভিড চুক্তি
B
তাসখন্দ চুক্তি
C
আলজিয়ার্স চুক্তি
D
কোনটি নয়
আলজিয়ার্স চুক্তি
▪ শাত-ইল-আরব ও ইরানের কোহেস্তানকে কেন্দ্র করে ইরান ও ইরাকের মধ্যে বিরোধপূর্ণ অবস্থার অবসানের লক্ষ্যে আলজেরিয়ার মধ্যস্থতায় “আলিজিয়ার্স চুক্তি” স্বাক্ষরিত হয়।
▪ চুক্তি স্বাক্ষরের তারিখ:- ১৩ জুন, ১৯৭৫ সাল।
▪ চুক্তি অনুমোদন:- ১৯৭৬ সাল (উভয় দেশ কর্তৃক)।
▪ চুক্তির পক্ষ:- ইরান ও ইরাক।
▪ চুক্তি স্বাক্ষরকারী:- ইরানের পক্ষে - শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভী এবং ইরাকের পক্ষে - ভাইস প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন
▪ চুক্তি অকার্যকর:- ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৮০ সাল। (ইরাক কর্তৃক ইরান আক্রমনের মধ্য দিয়ে।)
▪ চুক্তির লক্ষ্য:- ইরান ও ইরাকের মধ্যে বিরোধপূর্ণ সীমান্ত পরিস্তিতিতে শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থান, ইরান ও ইরাক কর্তৃক কুর্দিশ বিদ্রোহ দমন ইত্যাদি।
অন্যদিকে,
• তাসখন্দ ও সিমলা চুক্তির পক্ষ সমূহ ভারত ও পাকিস্তান।
• ক্যাম্প-ডেভিড চুক্তির পক্ষ সমূহ মিশর ও ইসরায়েল।

0
Updated: 2 weeks ago
কোন দেশে ‘Fridays for Future’ আন্দোলনের সূত্রপাত হয়?
Created: 20 hours ago
A
নরওয়ে
B
সুইডেন
C
ডেনমার্ক
D
জার্মানি
‘Fridays for Future’ আন্দোলনের সূচনা সুইডেনে ঘটে।
Fridays for Future:
-
আন্দোলনের সূচনা করেন সুইডেনের গ্রেটা থুনবার্গ।
-
মাত্র ১৫ বছর বয়সে, ২০১৮ সালে তিনি স্কুলে না গিয়ে সুইডিশ পার্লামেন্ট ভবনের সামনে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সচেতনতামূলক অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন।
-
তার এই উদ্যোগ বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে এবং অন্যান্য শিক্ষার্থীরাও এতে অনুপ্রাণিত হয়ে অংশ নেয়।
-
আন্দোলনটি ধীরে ধীরে একটি বৈশ্বিক পরিবেশবাদী আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়।
-
মূল উদ্দেশ্য হলো সরকারগুলোকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করা।
-
এভাবেই ‘Fridays for Future’ আন্দোলনের সূচনা ঘটে এবং এটি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে।

0
Updated: 20 hours ago
ফরাসি বিপ্লবের সময় 'থার্ড এস্টেট' বলতে কাদের বোঝানো হতো?
Created: 20 hours ago
A
অভিজাত শ্রেণি
B
রাজা ও তার পরিবার
C
সাধারণ মানুষ
D
ভিক্ষুক শ্রেণি
ফরাসি সমাজে থার্ড এস্টেট হলো সুবিধাবঞ্চিত সংখ্যাগরিষ্ঠ সাধারণ মানুষ, যাদের উপর করের বোঝা চাপানো হতো কিন্তু কোনো রাজনৈতিক অধিকার ছিল না।
ফ্রান্সে ফরাসি বিপ্লব:
-
সময়কাল: ১৭৮৯-১৭৯৯ সাল পর্যন্ত।
-
স্লোগান: স্বাধীনতা, সাম্য, ভ্রাতৃত্ব।
-
বিপ্লবের সময় ফ্রান্সের রাজা ছিলেন ষোড়শ লুই।
-
ফরাসি বিপ্লবের “শিশু” হিসেবে পরিচিত নেপোলিয়ন।
-
বাস্টিল দূর্গের আক্রমণ ফরাসি বিপ্লবের সূচনা করে।
-
দার্শনিক রুশো ও ভলতেয়ারের লেখনী বিপ্লবের অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল।
-
ফরাসি বিপ্লবের আনুষ্ঠানিক শুরু ঘটে ১৪ জুলাই, ১৭৮৯ সালে বাস্তিল দূর্গের পতনের মাধ্যমে।

0
Updated: 20 hours ago