'ওরাকল বোন' (Oracle Bones) কোন প্রাচীন সভ্যতার লিখন পদ্ধতির সাথে সম্পর্কিত?
A
হিট্টাইট সভ্যতা
B
মায়া সভ্যতা
C
চীনা সভ্যতা
D
গ্রিক সভ্যতা
উত্তরের বিবরণ
প্রাচীন চীনের সভ্যতা এবং লিখন পদ্ধতি সম্পর্কে জানা যায় যে প্রাচীন চীনে ভাগ্য নির্ধারণ ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রেকর্ড করার জন্য হাড়ের উপর লেখা হতো, যা ওরাকল বোন নামে পরিচিত। প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর মাধ্যমে প্রাচীন চীনা লিখন পদ্ধতির সঙ্গে পরিচয় সম্ভব হয়েছে।
চৈনিক সভ্যতা:
-
চৈনিক সভ্যতা পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন এবং ধারাবাহিকভাবে বিকশিত সংস্কৃতিগুলোর মধ্যে একটি।
-
প্রায় ৪০০০ বছর পূর্বে, অর্থাৎ খ্রিস্টপূর্ব ২০০০ অব্দে, চীনের হোয়াংহো ও ইয়াংসিকিয়াং নদীর তীরে এই সভ্যতা গড়ে ওঠে।
-
নদীগুলোর উর্বর তীরভূমি এবং পানির সহজলভ্যতা কৃষিভিত্তিক জীবনধারার বিকাশে সহায়ক হয়, যা সমাজ ও শাসনব্যবস্থার দৃঢ় ভিত্তি স্থাপন করে।
-
চীনের তিনটি অঞ্চলে—হোয়াংহো নদীর তীর, ইয়াংসিকিয়াং নদীর তীর, এবং দক্ষিণ চীনের ভূখণ্ডে—চৈনিক সভ্যতার বিস্তৃত প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।
উল্লেখযোগ্য দিক:
-
চৈনিক সভ্যতা কখনো পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি; বরং আজও এর সাংস্কৃতিক ধারাবাহিকতা বজায় আছে।
-
শাং (Shang) এবং জোও (Zhou) রাজবংশের শাসনামলে সমাজ, প্রশাসন এবং ধর্মীয় রীতিনীতির গুরুত্বপূর্ণ বিকাশ ঘটেছে।

0
Updated: 20 hours ago
অটোয়া চুক্তির মূল উদ্দেশ্য কী?
Created: 20 hours ago
A
স্থলমাইন নিষিদ্ধকরণ
B
পারমাণবিক অস্ত্র সীমিতকরণ
C
রাসায়নিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ
D
জৈব অস্ত্র ধ্বংস
অটোয়া চুক্তি ১৯৯৭ সালে স্থলমাইনের উৎপাদন, ব্যবহার ও মজুদ নিষিদ্ধ করার উদ্দেশ্যে গৃহীত হয়।
অটোয়া চুক্তি:
-
১৯৯৭ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর, কানাডার অটোয়ায় এই চুক্তি গৃহীত হয়।
-
চুক্তি ১ মার্চ ১৯৯৯ সালে কার্যকর হয়।
-
চুক্তির মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ স্থলমাইন ব্যবহারের বিরুদ্ধে সম্মত হয়।
-
বাংলাদেশ ৭ মে ১৯৯৮ সালে চুক্তিতে স্বাক্ষর করে এবং ৬ সেপ্টেম্বর ২০০০ সালে এটি কার্যকর করে।
-
বর্তমানে ১৬৪টি দেশ এই চুক্তির অংশীদার।

0
Updated: 20 hours ago
অটোয়া চুক্তির মূল উদ্দেশ্য কী?
Created: 20 hours ago
A
স্থলমাইন নিষিদ্ধকরণ
B
পারমাণবিক অস্ত্র সীমিতকরণ
C
রাসায়নিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ
D
জৈব অস্ত্র ধ্বংস
অটোয়া চুক্তি ১৯৯৭ সালে স্থলমাইনের উৎপাদন, ব্যবহার ও মজুদ নিষিদ্ধ করার উদ্দেশ্যে গৃহীত হয়।
অটোয়া চুক্তি:
-
১৯৯৭ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর, কানাডার অটোয়ায় এই চুক্তি গৃহীত হয়।
-
চুক্তি ১ মার্চ ১৯৯৯ সালে কার্যকর হয়।
-
চুক্তির মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ স্থলমাইন ব্যবহারের বিরুদ্ধে সম্মত হয়।
-
বাংলাদেশ ৭ মে ১৯৯৮ সালে চুক্তিতে স্বাক্ষর করে এবং ৬ সেপ্টেম্বর ২০০০ সালে এটি কার্যকর করে।
-
বর্তমানে ১৬৪টি দেশ এই চুক্তির অংশীদার।

0
Updated: 20 hours ago
SALT-I চুক্তিটি কোন দুটি দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়?
Created: 20 hours ago
A
যুক্তরাষ্ট্র ও চীন
B
যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন
C
রাশিয়া ও যুক্তরাজ্য
D
ফ্রান্স ও জার্মানি
১৯৭২ সালে স্বাক্ষরিত Strategic Arms Limitation Talks-1 (SALT I) চুক্তির মূল লক্ষ্য ছিল কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্রের সংখ্যা সীমিত করা।
SALT I চুক্তি:
-
যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
-
আলোচনা শুরু হয় ১৯৬৯ সালে ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকি-তে।
-
চুক্তি ১৯৭২ সালের ২৬ মে স্বাক্ষরিত হয়।
-
চুক্তির মাধ্যমে কৌশলগত ব্যালিস্টিক মিসাইল লঞ্চারের সংখ্যা সীমিত করার লক্ষ্যে একমত হয়।
-
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ যন্ত্রের সংখ্যা “ফ্রিজ” করা হয়, অর্থাৎ কোন পক্ষ আর তার সংখ্যা বাড়াতে পারবে না।
-
এছাড়াও, আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়।
-
SALT I চুক্তির মাধ্যমে অস্ত্র প্রতিযোগিতা কিছুটা সীমিত করা সম্ভব হয়।

0
Updated: 20 hours ago