ট্যারিফ কমিশন কয়টি শাখায় বিভক্ত?
A
২টি
B
৩টি
C
৪টি
D
৫টি
উত্তরের বিবরণ
ট্যারিফ কমিশন
ট্যারিফ কমিশন বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ একটি প্রতিষ্ঠান, যা দেশীয় শিল্পসমূহকে অসম প্রতিযোগিতা থেকে রক্ষা ও যথাযথ সংরক্ষণের জন্য কাজ করে।
-
প্রতিষ্ঠা ও আইনগত ভিত্তি:
-
২৮ জুলাই ১৯৭৩ সালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি অধিদপ্তর হিসেবে কার্যক্রম শুরু
-
১৯৯২ সালের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন আইন ১৯৯২ (আইন নং ৪৩) এর অধীনে পূর্ণগঠিত
-
-
সংগঠন ও নেতৃত্ব:
-
সরকারী সচিব পর্যায়ের মর্যাদাসম্পন্ন চেয়ারম্যান প্রধান
-
কমিশন তিনটি মূল শাখায় বিভক্ত:
-
বাণিজ্য নীতিমালা
-
বাণিজ্য প্রতিকার
-
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা
-
-
প্রতিটি শাখা একজন সদস্য দ্বারা পরিচালিত
-
একটি প্রশাসনিক শাখা আছে, যা কমিশনের সচিব দ্বারা পরিচালিত
-
-
সম্পর্ক: বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট

0
Updated: 21 hours ago
জাতীয় সংসদের ১নং আসন কোনটি?
Created: 2 weeks ago
A
পঞ্চগড়-১
B
বান্দরবান-১
C
রাঙামাটি-১
D
খাগড়াছড়ি-১
বাংলাদেশের সংসদীয় আসন সম্পর্কিত তথ্য:
-
মোট আসন:
-
জাতীয় সংসদে মোট ৩৫০টি আসন রয়েছে।
-
এর মধ্যে ৩০০টি আসন সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়।
-
৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত।
-
-
নির্দিষ্ট আসন নম্বর:
-
১ নং আসন: পঞ্চগড়-১
-
২৯৭ নং আসন: কক্সবাজার
-
২৯৮ নং আসন: খাগড়াছড়ি
-
২৯৯ নং আসন: রাঙামাটি
-
৩০০ নং আসন: বান্দরবান
-
-
নোটযোগ্য তথ্য:
-
বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় মাত্র একটি করে সংসদীয় আসন রয়েছে।
-

0
Updated: 2 weeks ago
কোন যুদ্ধের ভয়াবহতা দেখে সম্রাট অশোক বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেন?
Created: 2 weeks ago
A
পানিপথের যুদ্ধ
B
হিদাসপিসের যুদ্ধ
C
কলিঙ্গের যুদ্ধ
D
তরাইনের যুদ্ধ
কলিঙ্গ যুদ্ধের বিশাল রক্তপাত ও ধ্বংসযজ্ঞ সম্রাট অশোককে গভীরভাবে ব্যথিত করে, যার প্রভাব তাকে যুদ্ধনীতি পরিত্যাগ করতে এবং বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করতে উদ্বুদ্ধ করে।
সম্রাট অশোক:
-
তিনি চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের পৌত্র এবং বিম্বিসারের পুত্র।
-
২৭৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সিংহাসনে আরোহণ করেন।
-
সিংহাসনে আরোহণের চার বছর পর, ২৬৯ খ্রিস্টপূর্বাব্দে তাঁর অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়।
-
পূর্বসুরীদের সাম্রাজ্য সম্প্রসারণনীতি অনুসরণ করেন।
-
পাটলীপুত্র থেকে বিশাল সাম্রাজ্য শাসন করতেন।
-
রাজত্বের ১৩তম বছরে কলিঙ্গ যুদ্ধে জয় লাভ করেন।
-
পরবর্তী সময়ে মৌর্য সম্রাটদের চিরাচরিত দ্বিগ্বিজয় নীতি পরিত্যাগ করে ঘোষণা করেন যে তাঁর পুত্র ও প্রপৌত্ররা ভবিষ্যতে যুদ্ধ করবে না।
-
বহু জনহিতকর কাজ করেন।
-
২৩২ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত রাজ্য শাসন করেন।
-
প্রায় ৪০ বছর শাসন করার পর ২৩২ খ্রিস্টপূর্বাব্দে মৃত্যুবরণ করেন।
উল্লেখযোগ্য বিষয়সমূহ:
-
কলিঙ্গ যুদ্ধের রক্তক্ষয়ী অভিজ্ঞতা অশোকের রাজনৈতিক ও নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গীতে বৃহৎ পরিবর্তন আনে।
-
তিনি একজন নীতিবান শাসকে পরিণত হন।
-
সেই সময় থেকে জীবনব্যাপী বিশ্বশান্তি ও ন্যায়নিষ্ঠ শাসন প্রতিষ্ঠায় নিজেকে নিয়োজিত করেন।
-
জীবনের অবশিষ্ট সময়ে অহিংসা ও ধ্যানে মনোনিবেশ করেন।
-
সৌহার্দ্য, মানবতা ও ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে অপরের প্রীতি অর্জনকেই তিনি প্রকৃত বিজয় হিসেবে গ্রহণ করেন।
-
অশোকের প্রচারিত ধর্মের মূল বিষয় ছিল গুরুজনদের প্রতি শ্রদ্ধা, জীবদয়া, সত্যবাদিতা ইত্যাদি।
সূত্র:

0
Updated: 2 weeks ago
বাংলাদেশের বৃহত্তম নৃগোষ্ঠী কোনটি?
Created: 2 weeks ago
A
মারমা
B
চাকমা
C
ত্রিপুরা
D
সাঁওতাল
চাকমা বাংলাদেশের বৃহত্তম নৃগোষ্ঠী, যারা পার্বত্য চট্টগ্রামের মূল অঞ্চলে বসবাস করে এবং তাদের নিজস্ব ভাষা ও সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য বজায় রেখেছে।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
চাকমারা নিজেদেরকে চাঙমা বলে পরিচয় দেয়।
-
তাদের প্রধান বসতি পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য ও উত্তরাঞ্চলে।
-
এ অঞ্চলে তারা অন্যান্য কিছু আদিবাসী সম্প্রদায়ের সঙ্গে মিশ্রিত অবস্থায় বসবাস করে।
-
চাকমাদের প্রায় ৯০% রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় কেন্দ্রীভূত।
-
১৮৬০ সালে জুমচাষ নিষিদ্ধ হওয়ার পর তারা পার্বত্য চট্টগ্রামের পূর্বাঞ্চলে অবস্থান স্থাপন করে।

0
Updated: 2 weeks ago