কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৪ অনুযায়ী, মোট মৎস্য উৎপাদনে ইলিশের পরিমাণ কত শতাংশ?
A
৯.৩১%
B
১০.৫৫%
C
১১.২৩%
D
১২.৭৯%
উত্তরের বিবরণ
মৎস্য উৎপাদন (২০২৪) অনুযায়ী বাংলাদেশের মৎস্য খাতের তথ্য নিম্নরূপ:
-
মোট উৎপাদন: ৫০,১৮,৪৮৩ মেট্রিক টন
-
মিঠা পানিতে উৎপাদন: ৪৩,৮৯,৮৬০ মেট্রিক টন
-
লোনা পানিতে উৎপাদন: ৬,২৮,৬২৩ মেট্রিক টন
-
-
প্রধান মাছের উৎপাদন ভাগ (%):
-
ইলিশ: ১০.৫৫%
-
চিংড়ি: ৫.১৯%
-
মেজরকার্প (রুই, কাতলা, মৃগেল): ২২.৬৪%
-
এক্সটিককার্প (সিলভারকার্প, গ্রাসকার্প ইত্যাদি): ১১.৩০%
-
অন্যান্যকার্প (কালিবাউস, বাটা, ঘনিয়া): ৩.১৩%
-
তেলাপিয়া: ৮.৭৬%
-
-
মিঠা পানির মাছ উৎপাদনের শীর্ষ জেলা:
১. ময়মনসিংহ – ৩,৪৫,০০১ মেট্রিক টন
২. কুমিল্লা – ৩,১৫,৪৫৭ মেট্রিক টন
৩. যশোর – ২,৪৮,০৮৯ মেট্রিক টন -
মিঠা পানির মাছ উৎপাদনের শীর্ষ বিভাগ:
১. চট্টগ্রাম – ৮,৮০,৭৯৭ মেট্রিক টন
২. খুলনা – ৮,২২,৩৬১ মেট্রিক টন
৩. রাজশাহী – ৫,৭৬,৮৩০ মেট্রিক টন

0
Updated: 21 hours ago
বর্তমানে বাংলাদেশের দ্রুততম মানবী কে? [ আগস্ট,২০২৫]
Created: 1 week ago
A
সাফিনা হোসেন
B
শিরিন আক্তার
C
রুমি খান
D
তানজিনা রহমান
৪৮তম জাতীয় অ্যাথলেটিকস ২০২৫-এর ১০০ মিটার স্প্রিন্ট প্রতিযোগিতার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে উভয় লিঙ্গেই নৌবাহিনী দলের ক্রীড়াবিদরা নেতৃত্ব দিয়েছেন।
নারী ১০০ মিটার স্প্রিন্ট:
-
দ্রুততম মানবী: শিরিন আক্তার (বাংলাদেশ নৌবাহিনী)
-
সময়: ১২.০১ সেকেন্ড
-
দ্বিতীয় স্থান: সুমাইয়া দেওয়ান, সময় ১২.১৫ সেকেন্ড
পুরুষ ১০০ মিটার স্প্রিন্ট:
-
দ্রুততম মানব: মোহাম্মদ ইসমাইল (বাংলাদেশ নৌবাহিনী)
-
সময়: ১০.৬১ সেকেন্ড
উল্লেখযোগ্য: গত চারবারের দ্রুততম মানব ইমরানুর রহমান এইবার অংশগ্রহণ করেননি।

0
Updated: 1 week ago
মীর শওকত আলী মুক্তিযুদ্ধের কত নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন?
Created: 3 weeks ago
A
২ নং
B
৪ নং
C
৫ নং
D
৯ নং
মুক্তিযুদ্ধের সেক্টরসমূহ
১. ৫ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: সিলেট জেলার দুর্গাপুর থেকে ডাউকি (তামাবিল) ও জেলার পূর্বসীমা পর্যন্ত
-
সদরদপ্তর: বাঁশতলা
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর মীর শওকত আলী
২. ১ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা, নোয়াখালী জেলার পূর্বাঞ্চল (বেলোনিয়া বুলগের মুহুরী নদীর তীরে)
-
সদরদপ্তর: হরিণা
-
বীরশ্রেষ্ঠ: মুন্সী আব্দুর রব
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর জিয়াউর রহমান (পরবর্তীতে মেজর রফিকুল ইসলামের স্থলাভিষিক্ত)
৩. ২ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: ঢাকা, কুমিল্লা ও ফরিদপুর জেলা, নোয়াখালী জেলার অংশ
-
সদরদপ্তর: মেলাঘর
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর খালেদ মোশাররফ (পরবর্তীতে মেজর এটিএম হায়দার)
৪. ৩ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: উত্তরে চূড়ামনকাঠি (শ্রীমঙ্গল) থেকে সিলেট এবং দক্ষিণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিঙ্গারবিল
-
সদরদপ্তর: হেজামারা
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর কে এম শফিউল্লাহ (পরবর্তীতে মেজর এএনএম নুরুজ্জামান)
৫. ৪ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: উত্তরে সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহকুমা থেকে দক্ষিণে কানাইঘাট থানা (১০০ মাইল সীমান্ত এলাকা)
-
সদরদপ্তর: প্রথমে করিমগঞ্জ, পরে আসামের মাসিমপুর
-
বীরশ্রেষ্ঠ: হামিদুর রহমান
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর চিত্তরাজন দত্ত (পরবর্তীতে ক্যাপ্টেন এ রব)
৬. ৬ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: সমগ্র রংপুর জেলা ও দিনাজপুর জেলার ঠাকুরগাঁও মহকুমা
-
সদরদপ্তর: বুড়ি মাড়ি (বাংলাদেশের একমাত্র অভ্যন্তরীণ সদরদপ্তর)
-
সেক্টর কমান্ডার: উইং কমান্ডার এম খেদেমুল বাশার
৭. ৭ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া ও দিনাজপুর জেলার দক্ষিণাংশ
-
বীরশ্রেষ্ঠ: মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর
-
সদরদপ্তর: তরঙ্গপুর
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর নজরুল হক (পরবর্তীতে সুবেদার মেজর এ রব ও মেজর কাজী নুরুজ্জামান)
৮. ৮ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: কুষ্টিয়া, যশোর থেকে খুলনা, সাতক্ষীরা
-
বীরশ্রেষ্ঠ: মোস্তফা কামাল, নূর মোহাম্মদ শেখ
-
সদরদপ্তর: কল্যাণী
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর আবু ওসমান চৌধুরী (পরবর্তীতে মেজর এম এ মঞ্জুর)
৯. ৯ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: বরিশাল ও পটুয়াখালি জেলা, খুলনা ও ফরিদপুর জেলার অংশবিশেষ
-
সদরদপ্তর: বশিরহাট
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর এম জলিল (পরবর্তীতে মেজর এম এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন)
১০. ১০ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: সকল নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় এলাকা
-
বীরশ্রেষ্ঠ: রুহুল আমিন
১১. ১১ নং সেক্টর
-
অঞ্চল: টাঙ্গাইল জেলা ও কিশোরগঞ্জ মহকুমা ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা
-
সদরদপ্তর: মহেন্দ্রগঞ্জ
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর এম আবু তাহের
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 3 weeks ago
সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির অভিশংসন সম্ভব?
Created: 2 weeks ago
A
৫১নং অনুচ্ছেদ
B
৫৩নং অনুচ্ছেদ
C
৫২নং অনুচ্ছেদ
D
৫৪নং অনুচ্ছেদ
বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্রপতির অভিশংসন সম্পর্কিত বিধান অনুচ্ছেদ ৫২(১)-এ উল্লেখ করা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি যদি সংবিধান লঙ্ঘন করেন বা গুরুতর অসদাচরণে লিপ্ত হন, তবে সংসদ তাকে অভিশংসন করতে পারে। এ জন্য নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়।
প্রধান বিষয়গুলো হলো:
-
অভিশংসনের অভিযোগ আনার জন্য সংসদের মোট সদস্যসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের স্বাক্ষরসহ প্রস্তাবের নোটিশ স্পিকারের নিকট জমা দিতে হবে।
-
নোটিশ জমা দেওয়ার ১৪ দিনের আগে বা ৩০ দিনের পরে প্রস্তাবটি আলোচনার জন্য উত্থাপন করা যাবে না।
-
যদি সংসদ অধিবেশনরত না থাকে, তবে স্পিকার অবিলম্বে সংসদ আহ্বান করবেন।
রাষ্ট্রপতি সম্পর্কিত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদগুলো হলো:
-
অনুচ্ছেদ ৫১: রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি
-
অনুচ্ছেদ ৫৩: অসামর্থ্যের কারণে রাষ্ট্রপতির অপসারণ
-
অনুচ্ছেদ ৫৪: রাষ্ট্রপতির অনুপস্থিতি বা সাময়িক অক্ষমতার ক্ষেত্রে স্পিকারের দায়িত্বগ্রহণ

0
Updated: 2 weeks ago