জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, নারী সাক্ষরতার হার কত?
A
৭০.৩২%
B
৭১.৮৯%
C
৭২.৯৪%
D
৭৩.৫১%
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও সাক্ষরতার বিভিন্ন তথ্য নিম্নরূপ:
-
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১.১২%
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১১১৯ জন প্রতি বর্গকিমি
-
সাক্ষরতার হার (৭ বছর বা তদূর্ধ্ব): ৭৪.৮০%
-
পুরুষের সাক্ষরতার হার: ৭৬.৭১%
-
নারীর সাক্ষরতার হার: ৭২.৯৪%
-
-
বিভাগভিত্তিক সাক্ষরতার হার:
-
সর্বোচ্চ: ঢাকা বিভাগ ৭৮.২৪%
-
সর্বনিম্ন: ময়মনসিংহ বিভাগ ৬৭.২৩%
-
-
জেলা ভিত্তিক সাক্ষরতার হার:
-
সর্বোচ্চ: পিরোজপুর জেলা ৮৫.৫৩%
-
সর্বনিম্ন: জামালপুর জেলা ৬১.৭০%
-

0
Updated: 21 hours ago
ড. মুহাম্মদ ইউনূস র্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কার পেয়েছেন কত সালে?
Created: 2 weeks ago
A
১৯৮৪ সালে
B
১৯৯৪ সালে
C
১৯৮৭ সালে
D
১৯৮৯ সালে
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ, ব্যাংকার ও নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, যিনি ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থার মাধ্যমে বিশ্বে ব্যাপকভাবে পরিচিতি অর্জন করেছেন। তিনি শুধু অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেই নয়, সামাজিক উন্নয়ন ও শিক্ষা ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
-
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ।
-
তিনি ক্ষুদ্রঋণ (Microcredit) ব্যবস্থার জনক হিসেবে সমাদৃত।
-
গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা তিনি।
-
২০০৬ সালে মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন।
-
তিনি প্রথম বাংলাদেশি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী।
-
এছাড়া, ড. ইউনূস বিশ্ব খাদ্য পুরস্কারসহ আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন।
-
১৯৯৬ সালে সাবেক প্রধান বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
-
তিনি দায়িত্বে ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়।
-
২০২৪ সালে বাংলাদেশ সরকারের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন।
-
১৯৭৮ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে প্রায় শতাধিক পুরস্কার অর্জন করেছেন।
-
১৯৮৪ সালে ড. মুহাম্মদ ইউনূস র্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কার লাভ করেন।

0
Updated: 2 weeks ago
নিচের কোনটি বিরোধী দলের কাজ?
Created: 2 weeks ago
A
গঠনমূলক সমালোচনা
B
প্রার্থী মনোনয়ন
C
রাজনৈতিক সংযোগ সাধন
D
সবগুলো
বিরোধী দলের প্রধান কাজসমূহ
-
গঠনমূলক সমালোচনা:
-
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বিরোধী দল সরকারের কাজের গঠনমূলক সমালোচনা করে।
-
সরকারের ত্রুটি বা বিচ্যুতি জনসাধারণের সামনে তুলে ধরে।
-
সমালোচনার মাধ্যমে সরকারকে নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রতিরোধ করে।
-
-
প্রার্থী মনোনয়ন:
-
নির্বাচনের সময় বিরোধী দল তাদের আদর্শ ও নীতি অনুযায়ী প্রার্থী মনোনয়ন করে।
-
প্রার্থীর সমর্থনে প্রচার কার্য চালায়।
-
নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে।
-
-
গণতন্ত্র রক্ষা:
-
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বিরোধী দল ছাড়া গণতন্ত্র টিকে থাকতে পারে না।
-
বিভিন্ন মতের সংমিশ্রণ নিশ্চিত করে।
-
শক্তিশালী বিরোধী দল না থাকলে সরকার স্বৈরাচারী হয়ে যেতে পারে।
-
-
রাজনৈতিক সংযোগ সাধন:
-
জনগণের দাবি ও মতামত সরকারের কাছে পৌঁছে দেয়।
-
জনগণের সাথে সরকারের সংযোগ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
-
-
জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা:
-
মন্ত্রিসভা তাদের কার্যকলাপের জন্য আইনসভায় দায়ী থাকে।
-
বিরোধীদল মন্ত্রীর নীতি ও সিদ্ধান্ত সম্পর্কে প্রশ্ন করতে পারে।
-
মন্ত্রীদের উত্তর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকে।
-
-
রাজনৈতিক সামাজিকীকরণ:
-
জনগণকে রাজনীতির সাথে সংযুক্ত করে।
-
ভোটের গুরুত্ব ও অন্যান্য রাজনৈতিক বিষয়ে সচেতন করে।
-

0
Updated: 2 weeks ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, কোন বিভাগে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী জনসংখ্যা সবচেয়ে কম? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 3 weeks ago
A
চট্টগ্রাম
B
বরিশাল
C
রংপুর
D
সিলেট
জনশুমারি ও গৃহগণনা, ২০২২
-
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী জনসংখ্যা: ১৬,৫০,৪৭৮ জন।
-
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীভুক্ত জনসংখ্যা সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রাম বিভাগে বাস করে (৬০.০৪%)।
-
উপজাতির সংখ্যা সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে (০.২৫%)।
-
বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে চাকমা জনগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জনসংখ্যা:
-
চাকমা: ৪,৮৩,৩৬৫
-
মারমা: ২,২৪,২৯৯
-
ত্রিপুরা: ১,৫৬,৬২০
-
সাঁওতাল: ১,২৯,০৫৬
-
ওরাওঁ: ৮৫,৮৫৮
-
গারো: ৭৬,৮৫৪

0
Updated: 3 weeks ago