ক্রিমিয়া উপদ্বীপ দখলকে কেন্দ্র করে কত সালে রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্ব শুরু হয়?
A
২০১২ সালে
B
২০১৪ সালে
C
২০১৬ সালে
D
২০২২ সালে
উত্তরের বিবরণ
রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্ব ২০১৪ সালে শুরু হয়। ওই বছর রাশিয়া ক্রিমিয়া উপদ্বীপ দখল করে এবং ইউক্রেনের ডোনবাস অঞ্চলে বিদ্রোহী গোষ্ঠী তৈরি করে।
-
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ তারিখে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন রাশিয়ার সীমান্ত সংলগ্ন ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাকামী দুটি অঞ্চল, ‘দোনেৎস্ক’ ও ‘লুহানস্ক’, স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে ডিক্রিতে স্বাক্ষর করেন।
-
২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ তারিখে রাশিয়া ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে হামলা শুরু করে, যা ইউক্রেন যুদ্ধ নামে পরিচিত।
-
রাশিয়া ইউক্রেনকে ন্যাটো সদস্য হওয়া থেকে বিরত রাখতে এবং তার রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করতে চায়।
-
যুদ্ধের ফলে ইউক্রেনের শহরগুলোতে ব্যাপক ধ্বংস, হাজার হাজার হতাহতের ঘটনা ঘটে।
-
পশ্চিমা দেশগুলি ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা প্রদান এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
-
যুদ্ধের প্রভাবের কারণে বিশ্বব্যাপী খাদ্য ও জ্বালানি সংকট সৃষ্টি হয়েছে।

0
Updated: 1 day ago
রাশিয়ার ভেতরে হামলার জন্য ইউক্রেনকে সরবরাহকৃত যুক্তরাষ্ট্রের কোন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে?
Created: 1 week ago
A
ALCM
B
ATM- 1
C
ATACMS
D
AAM- 5
ইউক্রেন প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের সরবরাহকৃত ATACMS ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার ভেতরে হামলা চালিয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্র দূরপাল্লার আঘাত হানতে সক্ষম এবং দ্রুত ও নির্ভুল আক্রমণের জন্য পরিচিত।
-
পাল্লা: সর্বোচ্চ ৩০০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে পারে।
-
প্রপেল্যান্ট: সলিড রকেট প্রপোলেন্টের মাধ্যমে চালিত হওয়ায় এর গতি ও নির্ভুলতা বেশি।
-
ওয়ারহেড বহনক্ষমতা: গুচ্ছবোমা এবং একক উচ্চমাত্রার বিস্ফোরকসহ বিভিন্ন ধরনের ওয়ারহেড বহন করতে সক্ষম।
-
গুচ্ছবোমার প্রভাব: বড় এলাকা ধ্বংস করতে পারে, তবে এতে অবিস্ফোরিত বোমার ঝুঁকি থেকে যায়।
-
প্রথম ব্যবহার: ১৯৯১ সালের উপসাগরীয় যুদ্ধে এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রথম ব্যবহৃত হয়।
-
বর্তমান অবস্থা: এখন এটি ধীরে ধীরে Precision Strike Missile দ্বারা প্রতিস্থাপিত হচ্ছে, যার পাল্লা প্রায় ৫০০ কিলোমিটার এবং প্রযুক্তি আরও উন্নত।

0
Updated: 1 week ago