কোনটি তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত গল্প?
A
পঞ্চগ্রাম
B
কালিন্দী
C
কবি
D
ডাক-হরকরা
উত্তরের বিবরণ
‘ডাক-হরকরা’ গল্প
-
এটি তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি স্মরণীয় গল্প।
-
১৩৪৩ বঙ্গাব্দের কার্তিক সংখ্যায় ‘প্রবাসী’ পত্রিকায় গল্পটি প্রকাশিত হয়।
-
গল্পটি তারাশঙ্করের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কাহিনীর মধ্যে গণ্য।
-
গল্পের মূল চিত্রে দেখা যায় দীনু ডাক-হরকরার মাথার মাথালী দড়ি দিয়ে চিবুকের সঙ্গে বাঁধা, এক হাতে শক্ত বল্লম এবং অন্য হাতে হারিকেনের কম্পমান শিখার ধোঁয়া, যা চিমনিকে কালো রঙ দেয়। ডাক-হরকরা তার নির্দিষ্ট গতিতে ছুটে চলেছে।
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসের তালিকা
-
চৈতালি ঘূর্ণি
-
ধাত্রীদেবতা
-
কালিন্দী
-
কবি
-
হাঁসুলি বাঁকের উপকথা
-
গণদেবতা
-
আরগ্য নিকেতন
-
পঞ্চগ্রাম
-
রাধা

0
Updated: 1 day ago
তারাশঙ্করের ত্রয়ী উপন্যাসের অন্তর্ভুক্ত নয় কোনটি?
Created: 6 days ago
A
ধাত্রীদেবতা
B
গণদেবতা
C
পঞ্চগ্রাম
D
চৈতালি ঘূর্ণি
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় একজন প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ও রাজনীতিবিদ। তিনি ১৮৯৮ সালে পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলায় এক জমিদারবংশে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর ছদ্মনাম ছিল হাবু শর্মা। তারাশঙ্করের প্রথম গল্প ‘রসকলি’ সেকালের বিখ্যাত পত্রিকা কল্লোল-এ প্রকাশিত হয়। তিনি ত্রয়ী উপন্যাস ধাত্রীদেবতা, গণদেবতা, পঞ্চগ্রাম রচনা করেন।
-
উপন্যাসসমূহ:
-
চৈতালি ঘূর্ণি
-
ধাত্রীদেবতা
-
কালিন্দী
-
কবি
-
হাঁসুলি বাঁকের উপকথা
-
গণদেবতা
-
আরোগ্য নিকেতন
-
পঞ্চপুণ্ডলী
-
রাধা
-

0
Updated: 6 days ago
'একটি কালো মেয়ের কথা' উপন্যাসের রচয়িতা কে?
Created: 6 days ago
A
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
B
ফররুখ আহমেদ
C
বেগম রোকেয়া
D
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
'একটি কালো মেয়ের কথা' বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামকে কেন্দ্র করে রচিত তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি উপন্যাস, যা ১৯৭১ সালে প্রকাশিত হয় এবং তাঁর সর্বশেষ উপন্যাস হিসেবে পরিচিত।
-
অন্যান্য উপন্যাসসমূহ:
-
হাঁসুলী বাঁকের উপকথা
-
চৈতালি ঘূর্ণি
-
আরোগ্য নিকেতন
-
সপ্তপদী
-
কবি
-
পঞ্চগ্রাম
-
গণদেবতা
-
ধাত্রীদেবতা
-

0
Updated: 6 days ago
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালেই এই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একটি উপন্যাস রচনা করেছেন, যা ১৯৭২ সালে প্রকাশিত হয়। উপন্যাসটির নাম কী?
Created: 3 weeks ago
A
চৈতালী ঘূর্ণি
B
রক্তের অক্ষ
C
বায়ান্ন বাজার তিপ্পান্ন গলি
D
১৯৭১
‘১৯৭১’ উপন্যাস
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কথাসাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় জীবনের শেষ সময়ে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কলম ধরেন। আবেগ ও বাস্তবতার মিশ্রণে তিনি রচনা করেন ‘১৯৭১’ উপন্যাসটি।
এই উপন্যাসে তিনি একাত্তরের গ্রামীণ জীবনের ছবি তুলে ধরেছেন। উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র নাজমা—একজন কালো মেয়ের প্রতিচ্ছবি, যিনি আসলে একাত্তরের হাজারো নারীর প্রতীক হয়ে উঠেছেন।
পাশাপাশি রহিম, মি. সেন ও ছায়া প্রভৃতি চরিত্রের মাধ্যমে সময়ের বাস্তবতা প্রকাশ করেছেন লেখক। পুরো উপন্যাসজুড়ে মা-মাটি-মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও আবেগ গভীরভাবে ফুটে উঠেছে।
‘১৯৭১’ উপন্যাসের দুটি ভাগ আছে—
-
সুতপার তপস্যা
-
একটি কালো মেয়ের কথা
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় মৃত্যুর আগে যখন এ দুটি বই আলাদাভাবে প্রকাশের প্রস্তুতি চলছিল, তখন অসুস্থ অবস্থায়ই বলেছিলেন—
“দুটো বই এক হয়ে বেরোবে, তার নাম হবে ১৯৭১।”
অন্যান্য উপন্যাস সম্পর্কিত তথ্য
-
‘চৈতালী ঘূর্ণি’ (১৯৩২) – রচয়িতা তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।
-
‘রক্তের অক্ষর’ – রিজিয়া রহমান রচিত উপন্যাস।
-
‘বায়ান্ন গলির এক গলি’ – রাবেয়া খাতুনের লেখা, যেখানে ’৪৭-পূর্ব ঢাকার সমাজজীবন, রাজনীতি ও দাঙ্গার চিত্র পাওয়া যায়।
উৎস: ‘১৯৭১’ উপন্যাস – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় ও বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 3 weeks ago