'e-TIN’ চালু করা হয় কত সালে?
A
২০১৩ সালে
B
২০১৪ সালে
C
২০১৫ সালে
D
২০১৬ সালে
উত্তরের বিবরণ
E-TIN এর পূর্ণরূপ হলো Electronic Taxpayer's Identification Number। এটি আসলে করদাতাদের জন্য আধুনিক অনলাইন ভিত্তিক নিবন্ধন ব্যবস্থা, যা সহজে ঘরে বসেই করা যায়। নিচে এর মূল বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো
-
E-TIN চালু হওয়ার বছর: ২০১৩ সালে
-
Meaning: ই-টিআইএন মানে হলো Electronic Tax Identification Number, যা আয়কর নিবন্ধনের আধুনিক সংস্করণ
-
Structure: এটি একটি ১২ ডিজিটের নম্বর, যা প্রতিটি করদাতার জন্য ইউনিক থাকে
-
Purpose: করদাতাদের সহজে ও দ্রুত অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করার সুবিধা দেওয়ার জন্য এই ব্যবস্থা চালু করা হয়
-
Registration Process: www.incometax.gov.bdওয়েবসাইটে গিয়ে সহজেই ই-টিআইএন রেজিস্ট্রেশন করা যায়

0
Updated: 10 hours ago
স্টিভ চেন ও চাড হারলির সাথে যৌথভাবে কোন বাংলাদেশী ইউটিউব (YouTube) প্রতিষ্ঠা করেন?
Created: 3 weeks ago
A
জাবেদ করিম
B
ফজলুল করিম
C
জাওয়াদুল করিম
D
মঞ্জুরুল করিম
ইউটিউব (YouTube)
-
ইউটিউব হল একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট যা ভিডিও আপলোড, শেয়ার এবং দেখা সম্ভব করে।
-
এটি ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
ইউটিউবের সদর দপ্তর ক্যালিফোর্নিয়ার সান ব্রুনোতে অবস্থিত।
-
এটি গুগলের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান।
-
বর্তমান CEO: Neal Mohan।
প্রতিষ্ঠাতা:
ইউটিউবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন তিনজন প্রাক্তন পেপাল কর্মী: স্টিভ চেন, চ্যাড হারলি এবং জাবেদ করিম। জাবেদ করিম বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত।
উৎস: Encyclopaedia Britannica

0
Updated: 3 weeks ago
বাংলাদেশে মোট কতবার জরুরি অবস্থা জারী করা হয়েছে?
Created: 1 week ago
A
৫ বার
B
৩ বার
C
৪ বার
D
৭ বার
বাংলাদেশে মোট ৫ বার জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে, যা দেশের নিরাপত্তা ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষা ও সংকটকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণভাবে জরুরি অবস্থা বলতে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা অর্থনৈতিক জীবনহুমকির সময় কতিপয় মৌলিক অধিকারের উপর সীমিত বাধানিষেধ আরোপ বোঝায়।
-
জরুরি অবস্থার বিধান সংযুক্তি: ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের সংবিধানের ২য় সংশোধনী এর মাধ্যমে জরুরি অবস্থার বিধান সংযুক্ত করা হয়।
-
আইনগত ভিত্তি: সংবিধানের ১৪১(ক), ১৪১(খ), ১৪১(গ) অনুচ্ছেদের আওতায় দেশের নিরাপত্তা বা অর্থনৈতিক জীবনে হুমকি সৃষ্টি হলে সর্বাধিক ১২০ দিনের জন্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা যেতে পারে।
-
বাংলাদেশে জরুরি অবস্থার ইতিহাস:
-
১৯৭৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর: ক্রমবর্ধমান অস্থিরতা মোকাবেলার জন্য জরুরি অবস্থা জারি করা হয়।
-
১৯৮১ সালের ৩০ মে: জিয়াউর রহমানের হত্যার পর উপ-রাষ্ট্রপতি আব্দুস সাত্তার রাষ্ট্রপতি হিসেবে জরুরি অবস্থা জারি করেন।
-
১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর: জেনারেল এরশাদ প্রথমবারের মতো জরুরি অবস্থা জারি করেন।
-
১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর: জেনারেল এরশাদ দ্বিতীয়বারের জন্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন।
-
২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি: রাষ্ট্রপতি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ইয়াজউদ্দীন আহম্মেদ জরুরি অবস্থা জারি করেন; এই দিনটি ১/১১ নামে পরিচিত।
-

0
Updated: 1 week ago
ট্যারিফ কমিশন কোন মন্ত্রণালয়ের অধীন?
Created: 1 month ago
A
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
B
অর্থ মন্ত্রণালয়
C
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়
D
শিল্প মন্ত্রণালয়
ট্যারিফ কমিশন
ট্যারিফ কমিশন হলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। এটি দেশের শিল্প ও বাণিজ্যকে সুরক্ষিত রাখতে এবং অসাম্যপূর্ণ প্রতিযোগিতা রোধ করতে কাজ করে।
-
প্রতিষ্ঠা ও আইনগত ভিত্তি:
২৮ জুলাই ১৯৭৩ সালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এটি একটি অধিদপ্তর হিসেবে কাজ শুরু করে। পরে, ১৯৯২ সালের নভেম্বর মাসে এটি বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন আইন ১৯৯২ (৪৩ নম্বর আইন) অনুযায়ী পূর্ণাঙ্গভাবে গঠিত হয় এবং স্বাধীনভাবে কার্যক্রম পরিচালনার অধিকার পায়। -
উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম:
কমিশনের প্রধান লক্ষ্য হলো দেশীয় শিল্পকে বিদেশি পণ্যের অসঙ্গতিপূর্ণ প্রতিযোগিতা থেকে রক্ষা করা এবং শিল্পজাত পণ্যের যথাযথ সংরক্ষণ নিশ্চিত করা। -
সংগঠন ও নেতৃত্ব:
বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে সংযুক্ত। এর নেতৃত্বে থাকেন সরকারি সচিব পর্যায়ের মর্যাদাসম্পন্ন চেয়ারম্যান। -
শাখা ভিত্তিক বিভাজন:
কমিশনের কাজ তিনটি প্রধান শাখার মাধ্যমে পরিচালিত হয়:-
বাণিজ্য নীতিমালা শাখা
-
বাণিজ্য প্রতিকার শাখা
-
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা শাখা
প্রতিটি শাখার নেতৃত্বে একজন সদস্য থাকেন। এছাড়াও একটি প্রশাসনিক শাখা আছে, যা কমিশনের সচিব দ্বারা পরিচালিত হয়।
-
তথ্যসূত্র: ট্যারিফ কমিশন অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago