'জয় বাংলা’ কে জাতীয় স্লোগান হিসাবে মন্ত্রিসভায় কত তারিখে অনুমোদন করা হয়?
A
২ মার্চ, ২০২২
B
৩ মার্চ, ২০২২
C
৪ মার্চ, ২০২২
D
৫ মার্চ, ২০২২
উত্তরের বিবরণ
‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে ঘিরে জাতীয় সিদ্ধান্তের বিষয়টি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। নিচে বিষয়গুলো পরিষ্কারভাবে সাজানো হলো—
-
২ মার্চ, ২০২২ তারিখে মন্ত্রিসভায় ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে অনুমোদন দেওয়া হয়।
-
এর আগে ১০ মার্চ, ২০২০ তারিখে হাইকোর্ট এক রায়ে নির্দেশ দিয়েছিলেন যে, ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। সেই নির্দেশনার ধারাবাহিকতায় সরকার এটি অনুমোদন করে।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়—
-
‘জয় বাংলা’ হবে বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান।
-
দেশের সাংবিধানিক পদাধিকারীগণ এবং দেশে-বিদেশে কর্মরত সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব জাতীয় দিবসের কর্মসূচি ও সরকারি অনুষ্ঠানে বক্তব্যের শেষে ‘জয় বাংলা’ উচ্চারণ করবেন।
-
সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রাত্যহিক সমাবেশের শেষে এবং সভা-সেমিনারে বক্তব্য সমাপ্তির পর শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ করবেন।

0
Updated: 10 hours ago
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা কবে গৃহীত হয়?
Created: 1 month ago
A
১৭ জানুয়ারি ১৯৭২
B
২৬ মার্চ ১৯৭১
C
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
D
২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা একটি সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত দিয়ে তৈরি। এখানে সবুজ রঙ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও তরুণ প্রজন্মের প্রতীক, আর লাল বৃত্ত উদীয়মান সূর্য ও মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রক্তের প্রতীক।
গৃহীত হওয়ার সময়:
এই রূপের পতাকা সরকারিভাবে ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে গৃহীত হয়।
প্রথম পতাকা উত্তোলন:
-
২ মার্চ ১৯৭১: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্র জনতার সমাবেশে তখনকার ঢাকসুর ভিপি আ. স. ম. আব্দুর রব স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন।
-
৬ মার্চ ১৯৭১: পতাকাটি আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়।
-
২৩ মার্চ ১৯৭১: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর বাসভবনে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলন করেন এবং একই দিনে দেশে-বিদেশে সারা বাংলাদেশে পতাকা উত্তোলনের আয়োজন করা হয়।
-
বাংলাদেশের বাইরে প্রথম উত্তোলন: কলকাতাস্থ পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনারের অফিসে।
অতিরিক্ত তথ্য:
-
সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় পতাকার কথা বলা হয়েছে ৪ নং অনুচ্ছেদে।
-
জাতীয় পতাকা দিবস: ২ মার্চ।
-
মানচিত্রসহ পতাকার নকশাকার: শিব নারায়ণ দাস (৬ জুন ১৯৭০)।
-
দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত: ১০:৬ (৫:৩)।
উৎস: স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ সরকার কোন খাত থেকে সর্বোচ্চ রাজস্ব আয় করে?
Created: 2 weeks ago
A
আয়কর
B
ভূমিকর
C
আমদানি-রপ্তানি শুল্ক
D
মূল্য সংযােজন কর
বাংলাদেশ সরকারের আয়ের প্রধান উৎসগুলো বিভিন্ন ধরনের কর ও শুল্কের মাধ্যমে সংগৃহীত হয়। এই আয় সরকারকে দেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনা এবং জনসেবায় ব্যবহার করতে সহায়তা করে। প্রধান বিষয়গুলো নিম্নরূপ:
-
মূ্ল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) হলো বাংলাদেশের সরকারের আয়ের সবচেয়ে বড় খাত।
-
বাংলাদেশে প্রথম ভ্যাট (VAT – Value Added Tax) চালু হয় ১ জুলাই, ১৯৯১ সালে।
-
ভ্যাট বা মূসক একটি পরোক্ষ কর, যা পণ্য ও সেবার ক্রয়ের সময় গ্রাহক থেকে আদায় করা হয়।
-
ভ্যাট থেকে সরকারের সর্বোচ্চ রাজস্ব আয় সংগৃহীত হয়।
-
দ্বিতীয় প্রধান রাজস্ব উৎস হলো আয়কর, যা সরাসরি নাগরিক ও ব্যবসায়ীদের আয় থেকে আদায় করা হয়।
-
তৃতীয় প্রধান উৎস হলো সম্পূরক শুল্ক।
-
চতুর্থ প্রধান উৎস হলো আমদানি শুল্ক, যা বিদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর আরোপিত হয়।

0
Updated: 2 weeks ago
'e-TIN’ চালু করা হয় কত সালে?
Created: 10 hours ago
A
২০১৩ সালে
B
২০১৪ সালে
C
২০১৫ সালে
D
২০১৬ সালে
E-TIN এর পূর্ণরূপ হলো Electronic Taxpayer's Identification Number। এটি আসলে করদাতাদের জন্য আধুনিক অনলাইন ভিত্তিক নিবন্ধন ব্যবস্থা, যা সহজে ঘরে বসেই করা যায়। নিচে এর মূল বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো
-
E-TIN চালু হওয়ার বছর: ২০১৩ সালে
-
Meaning: ই-টিআইএন মানে হলো Electronic Tax Identification Number, যা আয়কর নিবন্ধনের আধুনিক সংস্করণ
-
Structure: এটি একটি ১২ ডিজিটের নম্বর, যা প্রতিটি করদাতার জন্য ইউনিক থাকে
-
Purpose: করদাতাদের সহজে ও দ্রুত অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করার সুবিধা দেওয়ার জন্য এই ব্যবস্থা চালু করা হয়
-
Registration Process: www.incometax.gov.bdওয়েবসাইটে গিয়ে সহজেই ই-টিআইএন রেজিস্ট্রেশন করা যায়

0
Updated: 10 hours ago