অ্যামিবা (Amoeba proteus) কোন শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত?
A
স্তরবিহীন
B
একস্তরী
C
দ্বিস্তরী
D
ত্রিস্তরী
উত্তরের বিবরণ
ভ্রূণীয় স্তর অনুযায়ী প্রাণিজগতকে চার ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে, যা প্রাণীর ভ্রূণীয় কোষের স্তরের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত।
ক) একস্তরী প্রাণী:
-
সরল ধরনের প্রাণী, যার দেহের কোষসমূহ একটি মাত্র স্তরে সজ্জিত।
-
উদাহরণ: স্কাইফা (Scypha gilatinosum)।
খ) দ্বিস্তরী প্রাণী:
-
ভ্রূণের কোষগুলো বহিঃস্তর (Ectoderm) ও অন্তঃস্তর (Endoderm) নামে দুটি স্তরে সাজানো থাকে।
-
উদাহরণ: অরেলিয়া (Aurelia aurita)।
গ) ত্রিস্তরী প্রাণী:
-
ভ্রূণের কোষগুলো বহিঃস্তর, মধ্যস্তর (Mesoderm) এবং অন্তঃস্তর নামে তিনটি স্তরে সাজানো থাকে।
-
উদাহরণ: মানুষ (Homo sapiens)।
ঘ) স্তরবিহীন প্রাণী:
-
দেহ একটিমাত্র কোষ দিয়ে গঠিত।
-
উদাহরণ: অ্যামিবা (Amoeba proteus)।

0
Updated: 15 hours ago
নিচের কোনটি জার্মানি ও ফ্রান্সের মধ্যবর্তী সীমারেখা?
Created: 2 weeks ago
A
সিগফ্রিড লাইন
B
লাইন অব কন্ট্রোল
C
ম্যানারহেইম রেখা
D
হিনডেন বার্গ লাইন
ঠিক আছে, তথ্যটি সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সংক্ষেপে:
সিগফ্রেড লাইন: জার্মানি ও ফ্রান্সের মধ্যবর্তী সীমারেখা।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সীমারেখা:
-
ম্যাকমোহন লাইন: ভারত ও চীন
-
র্যাডক্লিফ লাইন: ভারত ও পাকিস্তান
-
ডুরান্ড লাইন: পাকিস্তান ও আফগানিস্তান
-
লাইন অব কন্ট্রোল (LOC): ভারত ও পাকিস্তান
-
ম্যাগিনট লাইন: জার্মানি ও ফ্রান্স
-
ম্যানারহেম রেখা: রাশিয়া ও ফিনল্যান্ড
-
লাইন অব ডিমারকেশন: পর্তুগাল ও স্পেন
-
সিগফ্রেড লাইন: জার্মানি ও ফ্রান্স
-
হিনডেনবার্গ লাইন: জার্মানি ও পোল্যান্ড
উৎস:

0
Updated: 2 weeks ago
পেরিস্কোপ তৈরিতে কতটি দর্পণ ব্যবহার করা হয়?
Created: 1 week ago
A
একটি
B
দুইটি
C
তিনটি
D
চারটি
পেরিস্কোপ হলো এমন একটি অপটিক্যাল যন্ত্র যা আলোর প্রতিফলনের সাহায্যে তৈরি করা হয়। এটি ব্যবহার করে এমন বস্তুও দেখা সম্ভব হয় যা সরাসরি চোখে দেখা যায় না।
-
পেরিস্কোপ তৈরিতে দুটি সমতল দর্পণ ব্যবহার করা হয়।
-
আলো প্রথম দর্পণে প্রতিফলিত হয়ে দ্বিতীয় দর্পণে পড়ে এবং দ্বিতীয় দর্পণ থেকে প্রতিফলিত হয়ে চোখে পৌঁছায়।
-
এর ফলে সরাসরি দেখা না গেলেও বস্তু স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
-
পেরিস্কোপ একটি লম্বা সরু টিউবের দুই প্রান্তে সমতল দর্পণের দুটি ফালি বসিয়ে তৈরি করা হয়।
-
দর্পণ দুটি টিউবের দেয়ালের সাথে ৪৫° কোণে স্থাপন করা হয় এবং এরা পরস্পরের সাথে সমান্তরাল থাকে।
-
এভাবে দর্পণ দুটি আলোকে ৯০° কোণে বাঁকিয়ে দেয়।
-
পেরিস্কোপ ব্যবহার করা হয় স্টেডিয়ামে ভিড়ের মধ্যে খেলা দেখার জন্য।
-
এটি বাঙ্কারে লুকিয়ে থাকা সৈন্যদের আশপাশ পর্যবেক্ষণ করতে সাহায্য করে।
-
ডুবোজাহাজ থেকেও সমুদ্রপৃষ্ঠের পরিস্থিতি দেখার জন্য পেরিস্কোপ ব্যবহৃত হয়।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
পারমাণবিক সংখ্যা কী নির্দেশ করে?
Created: 15 hours ago
A
ইলেকট্রনের সংখ্যা
B
নিউক্লিয়াসে প্রোটনের সংখ্যা
C
পরমাণুর ভর
D
নিউট্রনের সংখ্যা
পারমাণবিক সংখ্যা হলো একটি মৌলের নিউক্লিয়াসে থাকা প্রোটনের সংখ্যা।
-
কোন মৌলের একটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে যতটি প্রোটন থাকে, সেই সংখ্যাকেই পারমাণবিক সংখ্যা বা প্রোটন সংখ্যা বলা হয়।
-
পারমাণবিক সংখ্যা সাধারণত Z দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
-
উদাহরণস্বরূপ:
-
সোডিয়ামের নিউক্লিয়াসে 11টি প্রোটন থাকে, তাই সোডিয়ামের পারমাণবিক সংখ্যা Z = 11।
-
ক্লোরিনের পারমাণবিক সংখ্যা Z = 17।
-
-
মৌলের রাসায়নিক ধর্ম পারমাণবিক সংখ্যার উপর নির্ভর করে।
-
রাসায়নিক বিক্রিয়ার সময় পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তরের ইলেকট্রন অংশগ্রহণ করে এবং ইলেকট্রন সংখ্যার পরিবর্তন ঘটে, কিন্তু প্রোটন সংখ্যা বা পারমাণবিক সংখ্যা পরিবর্তিত হয় না।

0
Updated: 15 hours ago