চকচকে এবং তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী মৌলকে কী বলে?
A
উপধাতু
B
ধাতু
C
অধাতু
D
খনিজ
উত্তরের বিবরণ
ধাতু হলো এমন একটি পদার্থ যা চকচকে এবং তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী।
পদার্থের শ্রেণীবিভাগ:
-
সকল পদার্থ দুই প্রকার মৌলিক পদার্থ দিয়ে গঠিত: ধাতু ও অধাতু।
-
ধাতু উদাহরণ: ক্যালসিয়াম, আয়রন, অ্যালুমিনিয়াম, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, সিলভার, গোল্ড, কপার, জিংক ইত্যাদি।
-
অধাতু উদাহরণ: কয়লা (কার্বন), সালফার, ক্লোরিন, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন ইত্যাদি।
-
প্রকৃতিতে প্রায় সকল ধাতু ও অধাতু যৌগিক পদার্থ হিসেবে পাওয়া যায়।
-
কয়লা, সালফার ও কিছু পরিমাণ গোল্ড মৌলিক পদার্থ হিসেবে পাওয়া যায়।
-
যে ধাতু ও অধাতু অধিক সক্রিয়, তাদের যৌগ বেশি পরিমাণে, এবং কম সক্রিয় পদার্থের যৌগ কম পরিমাণে প্রকৃতিতে পাওয়া যায়।
ধাতুর বৈশিষ্ট্যসমূহ:
-
ঘাতসহনীয়তা: ধাতুকে পিটিয়ে বিভিন্ন আকারে আনা যায়।
-
নমনীয়তা: ধাতুকে বাঁকানো যায়।
-
উজ্জ্বলতা: আলোক প্রতিফলনের কারণে ধাতু চকচকে দেখায়।
-
পরিবাহিতা: ধাতু তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী।
-
ধাতব শব্দ: আঘাত করলে ধাতু টুন-টুন শব্দ করে।
-
গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক: ধাতুসমূহের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক অত্যন্ত বেশি (তবে পারদ সাধারণ তাপমাত্রায় তরল)।
-
ঘনত্ব: ধাতুসমূহের ঘনত্ব অধাতুর তুলনায় বেশি।

0
Updated: 15 hours ago
’পঞ্চম ড্রাগনের’ দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
Created: 2 weeks ago
A
ইরান
B
জাপান
C
কানাডা
D
তাইওয়ান
ঠিক আছে, তথ্যটি সঠিকভাবে উপস্থাপিত। সংক্ষেপে ভৌগলিক উপনামগুলো:
-
সোনালী প্যাগোডার দেশ: মিয়ানমার
-
লিলি ফুলের দেশ: কানাডা
-
ক্যাঙ্গারুর দেশ: অস্ট্রেলিয়া
-
সিল্ক রুটের দেশ: ইরান
-
মার্বেলের দেশ: ইতালি
-
পঞ্চম ড্রাগনের দেশ: তাইওয়ান
-
তামার দেশ: জাম্বিয়া
-
পিরামিডের দেশ: মিশর
-
প্রাচীরের দেশ: চীন
-
ভূমিকম্পের দেশ: জাপান
উৎস:

0
Updated: 2 weeks ago
দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গের কোন বর্ণের বিচ্যুতি সবচেয়ে বেশি হয়?
Created: 2 weeks ago
A
কমলা
B
লাল
C
বেগুনি
D
সবুজ
দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গ
-
তাড়িতচৌম্বকীয় বর্ণালির অতিবেগুনি রশ্মির পরের ক্ষুদ্র অংশ আমাদের চোখে দেখা যায়; এটিকে দৃশ্যমান বিকিরণ বা দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গ বলা হয়।
-
দৃশ্যমান আলোর সাতটি প্রধান ভাগ: বেগুনি, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কমলা এবং লাল।
-
বেগুনি আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে ছোট, তাই এর বিক্ষেপণ, প্রতিসরণ ও বিচ্যুতি সবচেয়ে বেশি।
-
লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বড়, তাই এর বিক্ষেপণ, প্রতিসরণ ও বিচ্যুতি সবচেয়ে কম।
-
তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বড়, আলো তত কম বিচ্যুত হয় এবং কম প্রতিসরণ ঘটে।

0
Updated: 2 weeks ago
মানবদেহে লােহিত কণিকার আয়ুষ্কাল কত দিন?
Created: 3 weeks ago
A
৭ দিন
B
৩০ দিন
C
১৮০ দিন
D
উপরের কোনটিই নয়
লোহিত রক্তকণিকার আয়ু ও বৈশিষ্ট্য
মানবদেহের লোহিত রক্তকণিকা বা Red Blood Cell (RBC) বিশেষভাবে দ্বি-অবতল চাকতি আকৃতির হয়। এগুলোতে কোনো নিউক্লিয়াস থাকে না। এর ভেতরে থাকে হিমোগ্লোবিন, যার কারণে রক্তের রং লাল দেখায়।
লোহিত কণিকাগুলোকে আসলে হিমোগ্লোবিনে পূর্ণ একেকটি ভাসমান থলের মতো মনে করা যায়। এদের চ্যাপ্টা আকৃতির কারণে স্বাভাবিক আকারের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণে অক্সিজেন পরিবহন করা সম্ভব হয়।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, লোহিত কণিকা বিভাজিত হতে পারে না। এগুলো সার্বক্ষণিকভাবে অস্থিমজ্জায় তৈরি হয় এবং সেখান থেকে রক্তে প্রবেশ করে।
প্রতিটি লোহিত রক্তকণিকার গড় আয়ুষ্কাল প্রায় ৪ মাস বা ১২০ দিন।
উৎস: বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 3 weeks ago