GPU-এর পূর্ণরূপ কী?
A
Graph Processing Unit
B
Graphic Processing Unit
C
Graphics Processing Unit
D
Geographical Processing Unit
উত্তরের বিবরণ
GPU বা Graphics Processing Unit হলো একটি বিশেষ ধরনের প্রসেসর যা গ্রাফিক্স এবং ভিডিও সংক্রান্ত কাজের জন্য ডিজাইন করা। এটি মূলত গ্রাফিক্স, ইফেক্ট এবং ভিডিও প্রোসেসিং এ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আজকের দিনে ভিডিও গেমস খেলার ক্ষেত্রে GPU এর ব্যবহার অত্যন্ত সাধারণ।
-
পূর্ণরূপ: GPU = Graphics Processing Unit
-
মূল কাজ: গ্রাফিক্স, ইফেক্ট এবং ভিডিও পরিচালনা করা
-
ব্যবহার: ভিডিও গেমস খেলা এবং অন্যান্য গ্রাফিক্যাল অ্যাপ্লিকেশন
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন ডিভাইসটি ডিজিটাল সিগন্যালকে অ্যানালগ সিগন্যালে পরিবর্তনে ব্যবহৃত হয়?
Created: 2 months ago
A
Router
B
Switch
C
Modem
D
HUB
মডেম একটি ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যা ডিজিটাল সিগন্যালকে অ্যানালগ সিগন্যাল বা অ্যানালগ সিগন্যালকে ডিজিটাল সিগন্যাল হিসেবে রূপান্তর করতে ব্যবহৃত হয়। এটি কম্পিউটার নেটওয়ার্কিংয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে তথ্য আদান প্রদানে সহায়তা করে। মডেমের মূল দুটি অংশ রয়েছে:
-
মডুলেটর এবং ডিমডুলেটর।
-
মডুলেটর ডিজিটাল সংকেতকে অ্যানালগ সংকেতে রূপান্তর করে। এই প্রক্রিয়াটিকে মডুলেশন বলা হয়।
-
ডিমডুলেটর অ্যানালগ সংকেতকে পুনরায় ডিজিটাল সংকেতে রূপান্তর করে। এই প্রক্রিয়াটিকে ডিমডুলেশন বলা হয়।
-
মডেমের সাহায্যে কম্পিউটারগুলো সহজে এবং কার্যকরভাবে তথ্য আদান প্রদান করতে পারে।
0
Updated: 2 months ago
Quantum Computing এর জনক কাকে মনে করা হয়?
Created: 1 month ago
A
David Deutsch
B
Richard Feynman
C
Paul Benloff
D
Alexei Kitaev
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং আধুনিক কম্পিউটার বিজ্ঞান ও গাণিতিক সমস্যা সমাধানে এক বিপ্লবী ক্ষেত্র। এর ভিত্তি কোয়ান্টাম মেকানিক্সের নীতি যেমন superposition ও entanglement এর উপর স্থাপিত।
এই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অবদান রাখা প্রধান বিজ্ঞানীদের মধ্যে ডেভিড ডয়েচ, রিচার্ড ফেইনম্যান, পিটার শোর, ও লাভ গ্রোভার উল্লেখযোগ্য। এখানে তাদের অবদান ও প্রাসঙ্গিক তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
-
ডেভিড ডয়েচ (David Deutsch):
-
ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী এবং কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের জনক হিসেবে পরিচিত।
-
১৯৮৫ সালে তিনি প্রথম Quantum Turing Machine এবং universal quantum computer এর তাত্ত্বিক মডেল প্রস্তাব করেন।
-
তার কাজ প্রমাণ করে যে কোয়ান্টাম কম্পিউটার ক্লাসিক্যাল কম্পিউটারের অসম্ভব সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারে।
-
গণমাধ্যম ও রেফারেন্স গ্রন্থে তাকে প্রায়ই “Father of Quantum Computing” বলা হয়।
-
-
রিচার্ড ফেইনম্যান (Richard Feynman):
-
আমেরিকান তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী।
-
১৯৮১ সালে তিনি Simulating Physics with Computers এ কোয়ান্টাম সিস্টেমকে কোয়ান্টাম কম্পিউটারের মাধ্যমে সিমুলেট করার ধারণা দেন।
-
ফেইনম্যান নোবেল পুরস্কার পান ১৯৬৫ সালে Quantum Electrodynamics (QED) তে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য।
-
তাকে অনেক লেখায় কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের পথপ্রদর্শক বলা হয়, তবে “জনক” হিসেবে ডয়েচকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
-
-
পিটার শোর (Peter Shor):
-
আমেরিকান গণিতবিদ ও কম্পিউটার বিজ্ঞানী।
-
তার Shor’s Algorithm বড় সংখ্যার দ্রুত ফ্যাক্টরাইজেশন করতে সক্ষম।
-
এটি কোয়ান্টাম কম্পিউটিং এবং ক্রিপ্টোগ্রাফিতে বিপ্লব সৃষ্টি করেছে।
-
-
লাভ গ্রোভার (Lov Grover):
-
আমেরিকান কম্পিউটার বিজ্ঞানী।
-
তার Grover’s Algorithm ডাটাবেস অনুসন্ধানকে দ্রুততর করতে ব্যবহৃত হয়।
-
কোয়ান্টাম অ্যালগরিদমের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
-
-
কোয়ান্টাম কম্পিউটার:
-
কোয়ান্টাম বিট বা Qubit ব্যবহার করে কাজ করে, যা একই সাথে 0 এবং 1 হতে পারে (superposition)।
-
এর মাধ্যমে একাধিক গাণিতিক সমস্যা একই সময়ে সমাধান করা সম্ভব।
-
ডয়েচ (১৯৮৫) কোয়ান্টাম লজিক গেটের ধারণা দেন।
-
শোর (১৯৯৪) কোয়ান্টাম অ্যালগরিদম উদ্ভাবন করেন যা বড় সংখ্যাকে অল্প সময়ে ফ্যাক্টরাইজ করতে পারে।
-
-
কোয়ান্টাম কম্পিউটারের প্রধান পদ্ধতি:
-
NMR (Nuclear Magnetic Resonance): নিউক্লিয়াস স্পিন ব্যবহার করে।
-
Ion Trap: আয়নকে ট্র্যাপ করে লেজার দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
-
Quantum Dots: ক্ষুদ্র অর্ধপরিবাহী অঞ্চলে ইলেকট্রনের স্পিন ব্যবহার করা হয়।
-
-
প্রধান কোয়ান্টাম অ্যালগরিদম:
-
Shor’s Algorithm: বড় সংখ্যা ফ্যাক্টরাইজেশন করতে সক্ষম, যা আধুনিক ক্রিপ্টোগ্রাফিকে প্রভাবিত করে।
-
Grover’s Algorithm: দ্রুত ডাটাবেস অনুসন্ধান করতে সাহায্য করে।
-
-
ঐতিহাসিক তুলনা:
-
Richard Feynman প্রথমে ধারণা দেন।
-
David Deutsch প্রথম পূর্ণাঙ্গ universal quantum computer মডেল প্রস্তাব করেন।
-
Paul Benioff প্রথম কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল মডেলে কম্পিউটার বর্ণনা করেন।
-
Alexei Kitaev টপোলজিক্যাল কোয়ান্টাম কম্পিউটিং এবং কিটায়েভ অ্যালগরিদমের জন্য বিখ্যাত।
-
0
Updated: 1 month ago
Bluetooth কিসের উদাহরণ?
Created: 2 months ago
A
Personal Area Network
B
Local Area Network
C
Virtual Private Network
D
কোনোটিই নয়
Personal Area Network (PAN) এবং Bluetooth
Personal Area Network (PAN)
PAN হলো একটি ছোট পরিসরের নেটওয়ার্ক, যা মূলত ব্যক্তির নিজের কাছাকাছি থাকা ব্যক্তিগত ডিভাইসগুলোর মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
PAN সাধারণত কয়েক মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।
-
এটি USB Bus বা FireWire Bus এর মাধ্যমে সংযুক্ত হতে পারে।
-
PAN-এ ব্যবহৃত প্রধান ডিভাইসগুলোর মধ্যে রয়েছে: ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, প্রিন্টার ইত্যাদি।
Bluetooth:
Bluetooth হলো স্বল্প দূরত্বে ডিভাইসগুলোর মধ্যে ওয়্যারলেসভাবে ডেটা আদান-প্রদানের একটি প্রযুক্তি।
-
এটি মূলত Wireless Personal Area Network (WPAN) হিসেবে কাজ করে।
-
Bluetooth রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি (RF) প্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং 2.4GHz ফ্রিকোয়েন্সিতে কাজ করে।
-
Bluetooth-এর সাধারণ কার্যকরী পরিসর ১০ মিটার, তবে শক্তিশালী ব্যাটারির মাধ্যমে এটি ১০০ মিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যায়।
-
এটি প্রযুক্তিগতভাবে IEEE 802.15 স্ট্যান্ডার্ড অনুসরণ করে।
-
আজকাল কম্পিউটার, মোবাইল, গেমিং কনসোল, ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রিন্টার, ল্যাপটপ, জিপিএস রিসিভার প্রভৃতি যন্ত্রে Bluetooth ব্যবহৃত হয়।
উৎস: মাহবুবুর রহমান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি।
0
Updated: 2 months ago