রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ কি?
A
অক্সিজেন পরিবহন করা
B
রোগ প্রতিরোধ করা
C
রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করা
D
উল্লিখিত সব কয়টিই
উত্তরের বিবরণ
- রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ হচ্ছে অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য করা।
- হিমোগ্লোবিনের প্রধান কাজ ফুসফুস থেকে অক্সিজেন নিয়ে তা শরীরের বিভিন্ন কোষে ছড়িয়ে দেয়া।
- এর ফলে জীবিত কোষগুলো ভালোভাবে কাজ করতে পারে।
- এছাড়া হিমোগ্লোবিন কোষ থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড বের করে দেয়।
- হিমোগ্লোবিন বর্ণহীন রক্তকে লাল করে থাকে।
উৎস: National Library of Medicine Website

0
Updated: 1 month ago
প্রেসার কুকারে পানির স্ফুটনাঙ্ক-
Created: 1 month ago
A
কম হয়
B
বেশি হয়
C
ঠিক থাকে
D
কোনোটিই নয়
প্রেসার কুকারে পানি সাধারণের থেকে বেশি তাপমাত্রায় ফুটে ওঠে।
-
নির্দিষ্ট আয়তনের মধ্যে উচ্চ চাপ তৈরি হওয়ায় পানির স্ফুটনাংক বেড়ে যায়।
-
কুকারের ভেতরে পানি ফুটলেও বাষ্প বের হতে না পারায় চাপ বৃদ্ধি পায়, যার ফলে রান্নার সময় কমে যায়।
-
উচ্চ চাপের কারণে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পেয়ে অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন হয়, যা রান্নাকে দ্রুততর করে তোলে।
উৎস: পদার্থ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
এটমিক সংখ্যা একই হওয়া সত্ত্বেও নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা বেশি হওয়ার ফলে ভরসংখ্যা বেড়ে যায় বলে তাদের বলা হয়-
Created: 2 months ago
A
আইসোটোপ
B
আইসোমার
C
আইসোটোন
D
আইসোবার
পরমাণুগুলোর পারমাণবিক সংখ্যা যদি সমান হয় কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাহলে তাদেরকে পরস্পরের আইসোটোপ বলা হয়।
-
সহজ কথায়, একই পরমাণু নম্বর থাকার পরও নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা পার্থক্যের কারণে ভর সংখ্যা পরিবর্তিত হয়, যা আইসোটোপ সৃষ্টি করে।
-
অর্থাৎ, আইসোটোপগুলো মূলত নিউট্রনের তারতম্যের ফলাফল।
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
যখন সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে চাঁদ সরলরেখায় অবস্থান করে তখন হয়-
Created: 2 months ago
A
চন্দ্রগ্রহণ
B
সূর্যগ্রহণ
C
অমাবস্যা
D
পূর্ণিমা
সূর্যগ্রহণ:
যখন চাঁদ, পৃথিবী ও সূর্য একই সরলরেখায় অবস্থান করে এবং চাঁদ ঠিক পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে এসে পড়ে, তখন সূর্যের আলো কিছু সময়ের জন্য পৃথিবীতে পৌঁছাতে বাধাগ্রস্ত হয়। এই অবস্থায় সূর্য আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে ঢাকা পড়ে, যাকে সূর্যগ্রহণ বলা হয়। এ সময় চাঁদ পৃথিবীর ওপর ছায়া ফেলে।
চন্দ্রগ্রহণ:
চন্দ্রগ্রহণ ঘটে তখন, যখন পৃথিবী সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে চলে আসে। ফলে সূর্যের আলো চাঁদের গায়ে পৌঁছাতে পারে না, কারণ পৃথিবী সেই আলো রোধ করে। তখন পৃথিবীর ছায়া চাঁদের ওপর পড়ে, এবং আমরা চাঁদকে আংশিক বা সম্পূর্ণ ঢেকে যেতে দেখি।
পূর্ণিমা:
পূর্ণিমা তখনই ঘটে, যখন চাঁদ পৃথিবীর এমন একটি অবস্থানে থাকে, যেখানে পৃথিবীর একদিকে সূর্য এবং অপরদিকে চাঁদ থাকে। এতে সূর্যের পূর্ণ আলো চাঁদের দৃশ্যমান অংশে পড়ে এবং চাঁদ সম্পূর্ণ উজ্জ্বল দেখায়।
অমাবস্যা:
অমাবস্যার সময় চাঁদ অবস্থান করে পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে, এবং তিনটি বস্তু একই সরলরেখায় থাকে। এ কারণে চাঁদের সূর্যালোকিত অংশটি পৃথিবীর দৃষ্টিসীমার বাইরে থাকে এবং চাঁদ অদৃশ্য হয়ে যায়।
উৎস: বিবিসি বাংলা, ৪ ডিসেম্বর ২০২১

0
Updated: 2 months ago