A
শূন্যতায়
B
লোহা
C
পানি
D
বাতাস
উত্তরের বিবরণ
শব্দ একটি যান্ত্রিক তরঙ্গ, যার জন্য চলার পথে কোনো না কোনো মাধ্যমের প্রয়োজন হয়। এটি শূন্য মাধ্যমে ছড়াতে পারে না, অর্থাৎ মহাশূন্যে শব্দের বেগ শূন্য থাকে। শব্দের গতি মূলত তার চলার মাধ্যমের ওপর নির্ভর করে।
মাধ্যম অনুযায়ী শব্দের বেগের তারতম্য দেখা যায়:
-
কঠিন পদার্থে শব্দ সবচেয়ে দ্রুত গতি অর্জন করে। যেমন, লোহা ও ইস্পাতের ভেতর দিয়ে শব্দ খুব দ্রুত ছড়ায়।
-
তরল পদার্থে, যেমন পানিতে, শব্দের গতি তুলনামূলকভাবে কম হয় কঠিনের চেয়ে।
-
বায়বীয় পদার্থে, যেমন বাতাসে, শব্দের গতি আরও কম হয়।
-
আর শূন্য মাধ্যমে (যেখানে কোনো কণার অস্তিত্ব নেই), শব্দ একেবারেই ছড়াতে পারে না।
এইভাবে দেখা যায়, শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি কঠিনে, তারপর তরলে, এরপর গ্যাসে, এবং শূন্যে একদমই নয়।
উৎস: নবম-দশম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান পাঠ্যবই

0
Updated: 1 week ago
তামার সাথে নিচের কোনটি মেশালে পিতল হয়?
Created: 2 weeks ago
A
নিকেল
B
টিন
C
সিসা
D
দস্তা (জিঙ্ক)
সংকর ধাতু, এমন ধাতু যেগুলো এক বা একাধিক ধাতু বা অধাতুর সঙ্গে মিশ্রিত করে তৈরি করা হয়। এই মিশ্রণে প্রধানত একটি ধাতু প্রধান হিসেবে থাকে, আর বাকিগুলো অপ্রধান ধাতু বা অধাতু হিসেবে যোগ করা হয়।
সাধারণত সংকর ধাতু তৈরিতে সব ধাতুকে সমান পরিমাণে মেশানো হয় না। সংকর ধাতুর নামকরণ প্রধান ধাতুর নাম অনুসারে করা হয়।
উদাহরণস্বরূপ, পিতল হলো কপার ও জিংকের সংকর ধাতু, যেখানে কপার প্রধান ধাতু হিসেবে প্রায় ৬৫% এবং জিংক অপ্রধান হিসেবে ৩৫% থাকে। এজন্য পিতলকে কপারের সংকর ধাতু বলা হয়। স্টিলের ক্ষেত্রে লোহা প্রধান ধাতু (প্রায় ৯৯%) এবং কার্বন অপ্রধান অধাতু (প্রায় ১%) থাকে, তাই স্টিলকে লোহার সংকর ধাতু হিসেবে গণ্য করা হয়।
অন্যদিকে, কাঁসা বা ব্রোঞ্জ কপার ও টিনের সংকর ধাতু, যেখানে কপার থাকে ৯০% এবং টিন থাকে ১০%। সুতরাং, কপারের দুটি গুরুত্বপূর্ণ সংকর ধাতু হলো পিতল (ব্রাস) ও কাঁসা (ব্রোঞ্জ)।
উৎস: রসায়ন, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 weeks ago
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগ কৃত্রিম উপগ্রহ কোনটি?
Created: 1 day ago
A
আর্লিবার্ড হল
B
এস্ট্রোলার হল
C
ওবেরী হল
D
কসমস
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগের কৃত্রিম উপগ্রহ ছিল ইনটেলসেট-১, যেটি আর্লি বার্ড (Early Bird) নামেও পরিচিত।
এই উপগ্রহটি ১৯৬৫ সালের ৬ এপ্রিল মহাশূন্যে পাঠানো হয়।
নাসা এটি পৃথিবীর উপরে একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে (geosynchronous orbit) স্থাপন করে।
উৎস: নাসার ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 day ago
কোনো বস্তুর ওজন কোথায় সবচেয়ে বেশি?
Created: 2 weeks ago
A
খনির ভেতর
B
পাহাড়ের ওপর
C
মেরু অঞ্চলে
D
বিষুব অঞ্চলে
একটি বস্তু যত বল দ্বারা পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে আকৃষ্ট হয়, তাকেই ঐ বস্তুর ওজন বলা হয়। ওজন নির্ভর করে অভিকর্ষজ ত্বরণের ওপর।
অভিকর্ষজ ত্বরণ (g) যে স্থানে বেশি, সেখানে বস্তুর ওজনও তুলনামূলকভাবে বেশি হয়। মেরু অঞ্চলে g-এর মান নিরক্ষীয় অঞ্চলের তুলনায় বেশি হওয়ায়, ঐ স্থানে বস্তুগুলোর ওজনও বেশি হয়।
বিপরীতে, পৃথিবীর কেন্দ্রে g-এর মান শূন্য হওয়ায়, সেখানে কোনো বস্তুর ওজন থাকবে না, অর্থাৎ ওজন হবে শূন্য।
উৎস: বিজ্ঞান, অষ্টম শ্রেণি

0
Updated: 2 weeks ago