CNG-এর অর্থ-
A
কার্বনমুক্ত নতুন পরিবেশ-বান্ধব তেল
B
নতুন ধরনের ট্যাক্সি ক্যাব
C
সীসামুক্ত পেট্রোল
D
কমপ্রেস করা প্রাকৃতিক গ্যাস
উত্তরের বিবরণ
সিএনজি (CNG) বা কমপ্রেসড ন্যাচারাল গ্যাস হলো প্রাকৃতিক গ্যাসের একটি সংকুচিত রূপ। যখন প্রাকৃতিক গ্যাসকে অত্যন্ত উচ্চ চাপ দিয়ে সংকুচিত করা হয়, তখন যে জ্বালানি পাওয়া যায় তাকে সিএনজি বলা হয়। এটি একটি পরিবেশবান্ধব জ্বালানি মাধ্যম হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশ সরকার পরিবেশ দূষণ কমানোর লক্ষ্যে যানবাহনগুলোকে সিএনজিতে রূপান্তরের প্রচেষ্টাকে ২০০১ সালে একটি থ্রাস্ট সেক্টর হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং এই খাতকে উৎসাহিত করছে।
তথ্যসূত্র: রসায়ন দ্বিতীয় পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
এটমিক সংখ্যা একই হওয়া সত্ত্বেও নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা বেশি হওয়ার ফলে ভরসংখ্যা বেড়ে যায় বলে তাদের বলা হয়-
Created: 2 months ago
A
আইসোটোপ
B
আইসোমার
C
আইসোটোন
D
আইসোবার
পরমাণুগুলোর পারমাণবিক সংখ্যা যদি সমান হয় কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাহলে তাদেরকে পরস্পরের আইসোটোপ বলা হয়।
-
সহজ কথায়, একই পরমাণু নম্বর থাকার পরও নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা পার্থক্যের কারণে ভর সংখ্যা পরিবর্তিত হয়, যা আইসোটোপ সৃষ্টি করে।
-
অর্থাৎ, আইসোটোপগুলো মূলত নিউট্রনের তারতম্যের ফলাফল।
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
মাটির পাত্রে পানি ঠাণ্ডা থাকে কেন?
Created: 2 months ago
A
মাটির পাত্র পানি থেকে তাপ শোষণ করে
B
মাটির পাত্র ভালো তাপ পরিবাহী
C
মাটির পাত্র পানির বাষ্পীভবনে সাহায্য করে
D
মাটির পাত্র তাপ কুপরিবাহী
গরমের দিনে মাটির কলসিতে পানি রেখে তা ঠান্ডা করা হয় বাষ্পায়নজনিত শীতলীকরণের মাধ্যমে।
মাটির তৈরি কলসির গায়ে অসংখ্য সূক্ষ্ম ছিদ্র থাকে, যার মাধ্যমে অল্প অল্প করে পানি চুঁইয়ে বাইরে বের হয়। ফলে কলসির বাইরের অংশ সবসময় ভেজা থাকে। এই ভেজা অংশের পানি বাষ্পে পরিণত হওয়ার সময় কলসির গা এবং আশেপাশের বাতাস থেকে সুপ্ত তাপ শোষণ করে।
এতে কলসির বাইরের অংশ ঠান্ডা হয়ে যায় এবং ধীরে ধীরে ভেতরের পানিও ঠান্ডা হয়। এই প্রক্রিয়ার ভিত্তিতেই রিফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ কাজ করে।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
যেসব নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা সমান নয় তাদের বলা হয়-
Created: 2 months ago
A
আইসোটোপ
B
আইসোমার
C
আইসোটোন
D
আইসোবার
• আইসোটোন:
যেসব নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা এক হলেও ভরসংখ্যা আলাদা, তাদের আইসোটোন বলা হয়।
• আইসোটোপ:
যেসব নিউক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা ভিন্ন, সেগুলোকে আইসোটোপ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
• আইসোবার:
যেসব নিউক্লিয়াসের ভরসংখ্যা একই হলেও প্রোটন সংখ্যা ভিন্ন হয়, তারা আইসোবার নামে পরিচিত।
• আইসোমার:
যেসব নিউক্লিয়াসে পারমাণবিক সংখ্যা ও ভরসংখ্যা উভয়ই একই থাকে, সেগুলোকে আইসোমার বলা হয়ে থাকে।
সূত্র: নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন পাঠ্যপুস্তক।

0
Updated: 2 months ago