A
০° সেন্টিগ্রেড
B
১০° সেন্টিগ্রেড
C
৪° সেন্টিগ্রেড
D
১০০° সেন্ট্রিগ্রেড
উত্তরের বিবরণ
পানির ঘনত্ব তাপমাত্রার পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত হয়।
-
৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সর্বাধিক থাকে।
-
০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পানি জমে বরফে রূপান্তরিত হয়।
-
১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানি বাষ্পে পরিণত হয়।
-
এই অবস্থায় পানির ঘনত্ব প্রায় ১ গ্রাম প্রতি সেন্টিমিটার ঘনত্ব (বা ১০০০ কেজি প্রতি ঘনমিটার) হয়ে থাকে।
-
১ ঘনমিটার পানির ওজন ১০০০ কেজি হয়।
-
চাপে প্রমাণ হিসাবে ৭৬০ মিমি পারদ চাপের অধীনে পানি ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বাষ্পে রূপান্তরিত হয়।
উৎস:বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
স্বর্ণের খাদ বের করতে কোন অ্যাসিড ব্যবহার করা হয়?
Created: 1 week ago
A
সাইট্রিক অ্যাসিড
B
নাইট্রিক অ্যাসিড
C
হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড
D
টারটারিক অ্যাসিড
রাজঅম্ল বা অ্যাকোয়া রেজিয়া হচ্ছে একটি শক্তিশালী অ্যাসিড মিশ্রণ, যা ১ মোল নাইট্রিক অ্যাসিড (HNO₃) এবং ৩ মোল হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড (HCl) দ্বারা প্রস্তুত করা হয়। এই বিশেষ অ্যাসিড মিশ্রণ সাধারণত স্বর্ণের খাঁটি অংশ শনাক্ত করতে ও আলাদা করতে ব্যবহৃত হয়।
স্বর্ণের খাদ বের করতে প্রথমে তাকে নাইট্রিক অ্যাসিডের মাধ্যমে উত্তপ্ত করা হয়, যাতে অন্যান্য ধাতব অমিশ্রণ অপসারিত হয়। এদিকে, সালফিউরিক অ্যাসিড (H₂SO₄) সাধারণত রূপচর্চা বা কসমেটিক ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহৃত হয়, তবে এটি স্বর্ণের বিশ্লেষণে নয়।
যেমন স্বর্ণ ও প্লাটিনাম—এই ধরনের অভিজাত ধাতুগুলো একা হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড বা নাইট্রিক অ্যাসিডে সহজে দ্রবীভূত হয় না। কিন্তু অ্যাকোয়া রেজিয়া এই ধাতুগুলোকে সহজেই দ্রবীভূত করতে সক্ষম, কারণ এই মিশ্রণের দুইটি অ্যাসিডের কার্যপদ্ধতি ভিন্ন হলেও একে অপরকে সহায়তা করে।
নাইট্রিক অ্যাসিড একটি শক্তিশালী অক্সিডাইজিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা স্বর্ণকে Au³⁺ আয়নে রূপান্তর করে। অপরদিকে, হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড থেকে প্রাপ্ত ক্লোরাইড আয়নগুলো এই স্বর্ণ আয়নের সঙ্গে কমপ্লেক্স গঠন করে এবং দ্রবণে স্থিতিশীল করে। এর ফলে দ্রবণে Au³⁺ আয়নের ঘনমাত্রা কমে যায়, যা রাসায়নিক সাম্যাবস্থাকে আরও দ্রবীভবনের দিকে ঠেলে দেয়।
সূত্র: MIT

0
Updated: 1 week ago
সূর্যে শক্তি উৎপন্ন হয়-
Created: 2 weeks ago
A
পরমাণুর ফিশন পদ্ধতিতে
B
পরমাণুর ফিউশন পদ্ধতিতে
C
রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে
D
তেজস্ক্রিয়তার ফলে
সূর্যে শক্তি উৎপন্ন হয় পরমাণুর ফিউশন পদ্ধতিতে।
- সূর্য থেকে যে শক্তি পাওয়ার যায় তাকে বলা হয় সৌরশক্তি।
- সূর্য সকল শক্তির উৎস।
- পৃথিবীতে যত শক্তি আছে তার সবই কোনো না কোনোভাবে সূর্যের কিরণ থেকে তৈরি হয়েছে।
- প্রকৃতপক্ষে সূর্যের শক্তির উৎস পারমাণবিক শক্তি, কারণ সূর্যে ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি উৎপন্ন হয়।
- এ শক্তি পৃথিবীতে বিকিরিত হয়।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago
পেট্রোলের আগুন পানি দ্বারা নেভানো যায় না, কারণ-
Created: 2 weeks ago
A
পেট্রোলের সাথে পানি মিশে যায়
B
পেট্রোল পানির সাথে মিশে না
C
পেট্রোল পানির চেয়ে হালকা
D
খ ও গ উভয়ই ঠিক
পেট্রোল হল একটি প্রাকৃতিক হাইড্রোকার্বন যা পানির তুলনায় অনেক হালকা। এই কারণে, যখন পেট্রোলের আগুনে পানি ঢালা হয়, পানি পেট্রোলের নিচে চলে যায় এবং দুইটি একসাথে মিশে না।
ফলে পেট্রোল আগুন উপরে থেকে অব্যাহত থাকে। পেট্রোলের আগুনের তাপমাত্রা খুব বেশি হওয়ায় পানি দ্রুত বাষ্পীভূত হয়ে যায় এবং আগুন নিভে না। তাই, পানি ব্যবহার করে পেট্রোলের আগুন নিভানো কার্যকর হয় না।
উৎস: "Fire Safety and Prevention," National Fire Protection Association (NFPA), nfpa.org

0
Updated: 2 weeks ago