নিচের কোনটি প্রাইমারি দূষক?
A
SO3
B
N2O5
C
NO
D
HNO3
উত্তরের বিবরণ
প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি দূষক হলো পরিবেশ দূষণের দুটি প্রধান ধরণ। প্রাইমারি দূষক সরাসরি উৎস থেকে নির্গত হয়ে অপরিবর্তিত অবস্থায় পরিবেশে মিশে যায়, আর সেকেন্ডারি দূষক গঠিত হয় প্রাইমারি দূষকের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে।
প্রাইমারি দূষক
-
এরা directly emitted from a source হয়ে পরিবেশে অপরিবর্তিত থাকে।
-
উদাহরণ:
-
Nitric Oxide (NO)
-
Nitrogen Dioxide (NO2)
-
Carbon Monoxide (CO)
-
Carbon Dioxide (CO2)
-
Sulfur Dioxide (SO2)
-
Ammonia (NH3)
-
ছাই ও ধুলিকণা
-
Volatile Organic Compounds (VOCs)
-
সেকেন্ডারি দূষক
-
এরা not emitted directly বরং প্রাইমারি দূষকের সঙ্গে atmosphere এ chemical reaction এর মাধ্যমে তৈরি হয়।
-
উদাহরণ:
-
Sulfur Trioxide (SO3)
-
Nitric Acid (HNO3)
-
Nitrogen Dioxide (NO2)
-
Sulfuric Acid (H2SO4)
-
Hydrogen Peroxide (H2O2)
-
Ammonium (NH4⁺)
-
Ozone (O3)
-
বিশেষ দ্রষ্টব্য: কিছু দূষক both primary and secondary pollutants হতে পারে। যেমন, Nitrogen Dioxide (NO2) জীবাশ্ম জ্বালানির দহন ও বজ্রপাত থেকে সরাসরি তৈরি হয়, আবার অন্যান্য রাসায়নিক বিক্রিয়া থেকেও atmosphere এ উৎপন্ন হতে পারে।

0
Updated: 1 day ago
মোলার দ্রবণ বলতে কী বোঝায়?
Created: 3 days ago
A
প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবের এক গ্রাম দ্রবীভূত থাকে
B
প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবের এক মোল দ্রবীভূত থাকে
C
প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবের এক কেজি দ্রবীভূত থাকে
D
প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবের এক মোল লিটার দ্রবীভূত থাকে
মোলার দ্রবণ হলো এমন একটি দ্রবণ যেখানে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার আয়তনের মধ্যে কোনো দ্রবের এক মোল পরিমাণ দ্রব দ্রবীভূত থাকে। এটি দ্রবণের ঘনমাত্রা নির্ধারণের একটি আদর্শ পদ্ধতি।
মোলার দ্রবণ সম্পর্কিত তথ্য
-
প্রতি লিটারে দ্রবীভূত দ্রবের পরিমাণ যত বেশি, দ্রবণ তত বেশি মোলারিটি (M) ধারণ করে।
-
মোলার দ্রবণকে সাধারণত M দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
-
দ্রবীভূত দ্রবের পরিমাণ বিভিন্ন এককে প্রকাশ করা যায়, যেমন: গ্রাম, মোল, গ্রাম-অণু, গ্রাম-তুল্যভর ইত্যাদি।
-
ল্যাবরেটরিতে দ্রবণ প্রস্তুতের বিভিন্ন পদ্ধতি থাকলেও, মোলারিটি হলো দ্রবণের ঘনমাত্রা প্রকাশের সবচেয়ে মানক পদ্ধতি।

0
Updated: 3 days ago
যদি একটি লেন্সের ফোকাস দূরত্ব ২ মিটার হয়, তবে তার ক্ষমতা কত হবে?
Created: 3 weeks ago
A
০.২ ডায়াপ্টর
B
০.৫ ডায়াপ্টর
C
২.০ ডায়াপ্টর
D
৫.০ ডায়াপ্টর
সাধারণ বিজ্ঞান
প্রাথমিক তথ্য
বিজ্ঞান সংক্রান্ত পরিভাষা
লেন্স
সময়, দূরত্ব ও গতিবেগ (Time, distance & speed)
সাধারণ জ্ঞান
লেন্সের ক্ষমতা (Power of a Lens)
-
উত্তল লেন্স প্রধান অক্ষের সমান্তরাল আলোকরশ্মিগুচ্ছকে অভিসারী করে একটি বিন্দুতে মিলিত করে।
-
অবতল লেন্স প্রধান অক্ষের সমান্তরাল আলোকরশ্মিগুচ্ছকে অপসারী করে; ফলে মনে হয় রশ্মিগুলো কোনো নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে ছড়িয়ে পড়ছে।
-
আলোকরশ্মিকে অভিসারী বা অপসারী করার ক্ষমতাকে লেন্সের ক্ষমতা বলা হয়।
সংজ্ঞা:
এখানে, হলো লেন্সের ফোকাস দূরত্ব (মিটারে) এবং ক্ষমতার একক হলো ডায়াপ্টর (D)।
উদাহরণ
-
একটি উত্তল লেন্সের ফোকাস দূরত্ব ২ মিটার হলে,
-
লেন্সের ক্ষমতা ধনাত্মক (+) অথবা ঋণাত্মক (–) হতে পারে।
ব্যাখ্যা
-
→ লেন্সটি উত্তল, এবং এটি আলোকরশ্মিগুচ্ছকে প্রধান অক্ষের ১ মিটার দূরে মিলিত করবে।
-
→ লেন্সটি অবতল, এবং এটি আলোকরশ্মিগুচ্ছকে এমনভাবে অপসারী করবে যেন সেগুলো লেন্স থেকে ½ মিটার বা ৫০ সেমি দূরের একটি বিন্দু থেকে আসছে বলে মনে হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম–দশম শ্রেণি

0
Updated: 3 weeks ago
কর্পূর কোন ধরনের পদার্থ?
Created: 1 week ago
A
অদাহ্য পদার্থ
B
উদ্বায়ী পদার্থ
C
অদ্রব্য পদার্থ
D
তড়িৎ পরিবাহী পদার্থ
পদার্থের অবস্থা বলতে বোঝায় কোনো পদার্থ তার রাসায়নিক গঠন অপরিবর্তিত রেখে ভিন্ন ভিন্ন আকার বা অবস্থায় প্রকাশিত হতে পারে। পদার্থের ভৌত বৈশিষ্ট্যগুলোর সাথে এই অবস্থার পরিবর্তন সম্পর্কিত।
-
পদার্থের ভৌত অবস্থার মধ্যে রয়েছে ঘনত্ব, স্থায়িত্ব, স্ফুটনাঙ্ক, দ্রাব্যতা, চৌম্বক ধর্ম, আলোতে প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি।
-
পদার্থ সাধারণত কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় অবস্থায় পাওয়া যায়।
-
তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটলে পদার্থের ভৌত অবস্থার পরিবর্তন হয়।
-
যেমন, কঠিন বরফকে তাপ দিলে তরল পানি হয় এবং পানিকে আরও তাপ দিলে গ্যাসীয় বাষ্পে পরিণত হয়। বিপরীতে, জলীয় বাষ্প ঠাণ্ডা করলে তরল পানি এবং পানি ঠাণ্ডা করলে কঠিন বরফে পরিণত হয়।
-
কিছু বিশেষ পদার্থ যেমন কর্পূর, আয়োডিন, নিশাদল ইত্যাদি কঠিন অবস্থা থেকে সরাসরি গ্যাসীয় অবস্থায় রূপান্তরিত হয়। আবার শীতল হলে গ্যাসীয় অবস্থা থেকে সরাসরি কঠিন অবস্থায় ফিরে আসে।
-
এসব পদার্থকে উদ্বায়ী পদার্থ বলা হয়।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago