ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত রোগ নয় কোনটি?
A
কলেরা
B
আমাশয়
C
টাইফয়েড
D
ইনফ্লুয়েঞ্জা
উত্তরের বিবরণ
ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ:
-
ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট রোগকে ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ বলা হয়।
-
কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ: যক্ষ্মা, ডিপথেরিয়া, হুপিংকাশি, ধনুষ্টংকার, মেনিনজাইটিস, কলেরা, গনোরিয়া, সিফিলিস, টাইফয়েড, আমাশয়, প্লেগ, কুষ্ঠ ইত্যাদি।
ভাইরাসজনিত রোগ:
-
ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট রোগকে ভাইরাসজনিত রোগ বলা হয়।
-
কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ভাইরাসজনিত রোগ: জন্ডিস, পোলিও, জলাতঙ্ক, কোভিড-১৯, হার্পিস, দাদ, গুটি বসন্ত, জল বসন্ত, হাম, মাম্পস, ইনফ্লুয়েঞ্জা, বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু ইত্যাদি।
উল্লেখ্য:
-
নিউমোনিয়া রোগটি ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ও অন্যান্য অণুজীব দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে।

0
Updated: 1 day ago
নিচের কোনটি পানিবাহিত রোগ?
Created: 1 week ago
A
টাইফয়েড
B
ডায়রিয়া
C
আমাশয়
D
বর্ণিত সবগুলো

0
Updated: 1 week ago
স্কার্ভি রোগ মূলত কোন ভিটামিনের অভাবে হয়?
Created: 2 weeks ago
A
ভিটামিন A
B
ভিটামিন B
C
ভিটামিন C
D
ভিটামিন D
স্কার্ভি (Scurvy) হলো ভিটামিন সি (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড) এর ঘাটতির কারণে সৃষ্ট রোগ। এ রোগে কোলাজেন উৎপাদনে ব্যাঘাত ঘটে, ফলে দাঁত, মাড়ি, হাড় ও ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়।
ভিটামিন সি:
-
ভিটামিন সি এর অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়।
-
ভিটামিন সি-এর অপর নাম অ্যাসকরবিক অ্যাসিড।
-
এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ক্ষতস্থান দ্রুত শুকাতে সাহায্য করে।
-
আমলকি, কমলালেবু, লেবু, আনারস ইত্যাদি ফল ভিটামিন সি-এর প্রধান উৎস।
অন্যান্য ভিটামিন ও তাদের অভাবজনিত রোগ:
-
ভিটামিন A: ঘাটতিজনিত রোগ হলো রাতকানা (Night Blindness)।
-
ভিটামিন B কমপ্লেক্স: বিভিন্ন ভিটামিন বি-এর অভাবে বেরিবেরি, পেলাগ্রা, ওয়ার্নিকি সিনড্রোম প্রভৃতি রোগ হয়।
-
ভিটামিন D: এর ঘাটতিতে রিকেটস (Rickets) ও অস্টিওমালাসিয়া (Osteomalacia) দেখা দেয়।

0
Updated: 2 weeks ago
ORS সাধারণত কোন রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
জ্বর
B
ডায়রিয়া
C
ডায়াবেটিস
D
কাশি
ORS (Oral Rehydration Solution) হলো একটি মৌখিক দ্রবণ, যা ডায়রিয়া, কলেরা বা অতিরিক্ত বমির কারণে শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়া পানি ও লবণের ঘাটতি পূরণে ব্যবহৃত হয়। এটি পানিশূন্যতা প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর ও সহজলভ্য একটি উপায়।
ORS সম্পর্কিত তথ্য:
-
এটি এক ধরনের দানাদার মিশ্রণ, যা পরিষ্কার পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়ানো হয়।
-
শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি ও লবণ বেরিয়ে যাওয়ার সময় এটি পানিশূন্যতা (Dehydration) প্রতিরোধে সাহায্য করে।
-
সাধারণত ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে এটি বেশি ব্যবহৃত হয়।
-
এটি শরীরে লবণ-পানির ভারসাম্য বজায় রাখে এবং জীবন রক্ষাকারী সমাধান হিসেবে বিবেচিত হয়।
ORS-এ উপস্থিত উপাদানসমূহ:
-
সোডিয়াম ক্লোরাইড (লবণ)
-
গ্লুকোজ
-
পটাশিয়াম ক্লোরাইড
-
সোডিয়াম বাইকার্বনেট বা সাইট্রেট

0
Updated: 2 weeks ago