n-p-n ট্রানজিস্টরের যেদিক দিয়ে কারেন্ট প্রবেশ করে তাকে কী বলে?
A
বেস
B
এমিটার
C
কালেক্টর
D
রেজিস্টর
উত্তরের বিবরণ
ট্রানজিস্টর হলো একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস, যা p এবং n ধরনের সেমিকন্ডাক্টর দিয়ে তৈরি এবং এর মাধ্যমে বিদ্যুতের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এটি মূলত ছোট সিগন্যালকে বাড়াতে বা নানা ধরনের সিগন্যাল প্রক্রিয়াকরণে ব্যবহৃত হয়।
-
ট্রানজিস্টরের দুটি প্রধান ধরন আছে: n-p-n এবং p-n-p।
-
n-p-n ট্রানজিস্টর-এ কারেন্ট ঢোকার স্থানকে বলা হয় কালেক্টর এবং কারেন্ট বের হওয়ার স্থানকে বলা হয় এমিটার (Emitter)।
-
ট্রানজিস্টরের মাঝখানে থাকে বেস, যা পানির ট্যাপের মতো কাজ করে। অল্প কারেন্ট দিলে বড় কারেন্ট প্রবাহ শুরু হয়, আর অল্প কারেন্ট বন্ধ করলে প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়।
-
ট্রানজিস্টর ব্যবহার করে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি তৈরি করা হয়।
-
ছোট সিগন্যালকে বড় করার জন্য ট্রানজিস্টরকে অ্যাম্প্লিফায়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
-
এটি নানা ধরনের সিগন্যাল প্রক্রিয়াকরণেও ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 1 day ago
ট্রানজিস্টরের প্রধান ব্যবহার কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
তাপমাত্রা পরিমাপ
B
লাইট জ্বালানো
C
ব্যাটারি চার্জ করা
D
ইলেকট্রনিক বিবর্ধক ও সুইচ হিসেবে
ট্রানজিস্টর (Transistor)
-
ট্রানজিস্টরে তিনটি টার্মিনাল (Terminal) থাকে, যথা: এমিটার (Emitter), বেস (Base), কালেক্টর (Collector)।
-
ট্রানজিস্টর হলো তিন প্রান্ত বিশিষ্ট একটি ডিভাইস (Device)।
-
প্রথম ট্রানজিস্টর ১৯৪৮ সালে আমেরিকার বেল ল্যাবরেটরিতে আবিষ্কৃত হয়।
-
ট্রানজিস্টরের আবিষ্কারের পর ইলেকট্রনিক জগতে বিপ্লব সৃষ্টি হয়।
-
এটি ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।
-
বিবর্ধক (Amplifier) হিসেবে এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি।
-
সাধারণ ট্রানজিস্টরে ইলেকট্রন ও হোল উভয় ধরনের চার্জ বাহক থাকে, তাই একে বাইপোলার ট্রানজিস্টর (Bipolar Transistor) বলা হয়।
-
ট্রানজিস্টরকে ইলেকট্রনিক বিবর্ধক ও সুইচ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

0
Updated: 3 weeks ago
ট্রানজিস্টর কী হিসেবে ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
একমুখীকরণে
B
তাপ উৎপাদনে
C
তড়িৎ প্রবাহের গতিপথ পরিবর্তনে
D
বিবর্ধক ও সুইচ হিসেবে
ট্রানজিস্টর (Transistor):-
-
সংজ্ঞা: ট্রানজিস্টর হলো তিন প্রান্ত (Terminal) বিশিষ্ট একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস, যা ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির অবিচ্ছেদ্য অংশ।
-
টার্মিনাল:
১. এমিটার (Emitter)
২. বেস (Base)
৩. কালেক্টর (Collector) -
আবিষ্কার: ১৯৪৮ সালে বেল ল্যাবরেটরীতে, আমেরিকা।
-
উদ্দেশ্য ও ব্যবহার:
-
বিবর্ধক (Amplifier) হিসেবে ব্যবহার সর্বাধিক।
-
ইলেকট্রনিক সুইচ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
সাধারণ ট্রানজিস্টরে ইলেকট্রন ও হোল উভয় ধরনের চার্জ বাহক থাকে → বাইপোলার ট্রানজিস্টর।
-
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago
একটি ট্রানজিস্টরে কতটি p-n জাংশন থাকে?
Created: 3 weeks ago
A
১টি
B
২টি
C
৩টি
D
৪টি
একটি বাইপোলার জাংশন ট্রানজিস্টর (BJT) দুই ধরনের হয় — NPN ও PNP. একটি ট্রানজিস্টর মূলত দুটি p-n জাংশন দ্বারা গঠিত হয়।
- ট্রানজিস্টরে তিনটি টার্মিনাল থাকে।
যথা: ইমিটার, বেস এবং কালেক্টর।
- ট্রানজিস্টর হলো তিন প্রান্ত (Terminal) বিশিষ্ট একটি ডিভাইস (Device)।
- ১৯৪৮ সালে আমেরিকায় বেল ল্যাবরেটরীতে প্রথম এর আবিষ্কার হয়।
- আবিষ্কারের পর থেকেই ট্রানজিস্টর ইলেকট্রনিক জগতে বিপ্লবের সৃষ্টি করেছে।
- ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির এটি একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।
- বিবর্ধক (Amplifier) হিসেবে এর ব্যবহার সর্বাধিক।
- সাধারণ ট্রানজিস্টরে ইলেকট্রন এবং হোল উভয় ধরনের চার্জ বাহক থাকে বলে একে বাইপোলার ট্রানজিস্টর বলে।
- ইলেকট্রনিক বিবর্ধক ও সুইচ হিসেবে ট্রানজিস্টর ব্যবহৃত হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র, এইচএসসি প্রোগাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 3 weeks ago