ইংরেজি শব্দ ‘Geography’ থেকে বাংলায় ভূগোল শব্দটি উদ্ভূত হয়েছে। প্রাচীন গ্রিসের ভূগোলবিদ ইরাটোসথেনিস প্রথম এই শব্দ ব্যবহার করেন। 'Geo' অর্থ পৃথিবী এবং 'graphy' অর্থ বর্ণনা, ফলে 'Geography' শব্দটির অর্থ হলো পৃথিবীর বর্ণনা।
-
বৃটিশ ভূগোলবিদ অধ্যাপক ম্যাকনি (Professor E. A. Macnee) মানুষের আবাসভূমি হিসেবে পৃথিবীর আলোচনা বা বর্ণনাকে ভূগোল হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। তিনি বলেন, ভৌত ও সামাজিক পরিবেশে মানুষের কর্মকান্ড ও জীবনধারা নিয়ে যে বিষয় আলোচনা করে, তা ভূগোল।
-
বৃটিশ ভূগোলবিদ ডাডলি স্ট্যাম্প (Professor L. Dudley Stamp) বলেছেন, পৃথিবী ও এর অধিবাসীদের বর্ণনাই হলো ভূগোল।
-
জার্মান ভূগোলবিদ কার্ল রিটার (Professor Carl Ritter) ভূগোলকে সংজ্ঞায়িত করেছেন পৃথিবীর বিজ্ঞান হিসেবে।
-
মার্কিন ভূগোলবিদ অধ্যাপক রিচার্ড হার্টশোর্ন (Professor Richard Hartshorne) বলেন, পৃথিবীপৃষ্ঠের পরিবর্তনশীল বৈশিষ্ট্যের যুক্তিসংগত ও সুবিন্যস্ত বিবরণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয় হলো ভূগোল।