বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেনের পরিমাণ কত?
A
২৮.০২%
B
২০.৭১%
C
১২.০২%
D
১০.৭১%
উত্তরের বিবরণ
পৃথিবীকে বেষ্টন করা গ্যাসীয় আবরণকে বায়ুমণ্ডল বলা হয়, যা ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০,০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। এটি বিভিন্ন গ্যাসীয় পদার্থ এবং জলীয় বাষ্পের সংমিশ্রণে গঠিত এবং পৃথিবীর জলবায়ু ও জীবনধারণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
-
বায়ুমণ্ডলের প্রধান গ্যাস: নাইট্রোজেন ৭৮.০২%।
-
অক্সিজেন ২০.৭১%।
-
আর্গন ০.৮০%।
-
জলীয় বাষ্প ০.৪১%।
-
কার্বন ডাই-অক্সাইড ০.০৩%।
-
অন্যান্য গ্যাস ০.০২%।
-
ধূলিকণা ও কণিকা ০.০১%।

0
Updated: 14 hours ago
বায়ুমণ্ডলে
কোন উপাদান সবচেয়ে বেশি রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
অক্সিজেন
B
নাইট্রোজেন
C
জলীয়বাষ্প
D
ধূলিকণা
ও কনিকা
বায়ুমণ্ডল
-
প্রধান উপাদান: নাইট্রোজেন (৭৮.০২%) এবং অক্সিজেন
-
বায়ুমণ্ডলে আয়তনের দিক থেকে নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন একত্রে: ৯৮.৭৩%
-
সবচেয়ে কম উপাদান: ধূলিকণা ও কনিকা (০.০১%)
-
বাকি ১.২৭%: অন্যান্য গ্যাস, জলীয় বাষ্প ও কণিকা
-
ওজোন স্তর: সূর্য থেকে আসা অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে জীবজগৎ রক্ষা করে
0
Updated: 1 month ago
স্ট্রাটোমন্ডল ও মেসোমণ্ডলের মধ্যবর্তী অঞ্চলে তাপমাত্রার স্থিতাবস্থাক কী নামে পরিচিত?
Created: 1 month ago
A
ট্রপোবিরতি
B
স্ট্রাটোবিরতি
C
মেসোবিরতি
D
থার্মোবিরতি
স্ট্রাটোমণ্ডল (Stratosphere)
-
ট্রপোবিরতির উপরের দিক থেকে প্রায় ৫০ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত।
-
স্ট্রাটোমণ্ডল ও মেসোমণ্ডলের সংযোগস্থলকে স্ট্রাটোবিরতি (Stratopause) বলে।
বৈশিষ্ট্য
-
এখানে ওজোন স্তর (O₃) সবচেয়ে বেশি পরিমাণে থাকে।
-
ওজোন সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে।
-
এখানে জলীয়বাষ্প নেই, শুধু অতি সূক্ষ্ম ধূলিকণা থাকে।
-
ঝড়-বৃষ্টি না থাকায় জেট বিমান সাধারণত এই স্তরের মধ্যে দিয়ে উড়ে।

0
Updated: 1 month ago
ট্রপোমন্ডলের বৈশিষ্ট্য নয় কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে বাতাসের গতিবেগ বেড়ে যায়।
B
সাধারণভাবে প্রতি ১,০০০ মিটার উচ্চতায় ৬° সেলসিয়াস তাপমাত্রা হ্রাস পায়।
C
এই স্তরেই ওজোন গ্যাসের স্তর বেশি পরিমাণে আছে।
D
নিচের দিকের বাতাসে জলীয়বাষ্প বেশি থাকে।
ট্রপোমণ্ডল (Troposphere):
-
বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে নিচের স্তর, ভূপৃষ্ঠের সঙ্গে লেগে আছে।
-
মেঘ, বৃষ্টি, বজ্রপাত, ঝড়, তুষারপাত, শিশির, কুয়াশা ইত্যাদি এই স্তরে সৃষ্টি হয়।
-
ভূপৃষ্ঠ থেকে বিস্তৃতি: নিরক্ষীয় অঞ্চলে ১৬-১৯ কিমি, মেরু অঞ্চলে প্রায় ৮ কিমি।
-
শেষ প্রান্তের অংশকে বলা হয় ট্রপোবিরতি (Tropopause)।
বৈশিষ্ট্য:
১. উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে বায়ুর ঘনত্ব ও তাপমাত্রা কমে (প্রতি ১,০০০ মিটারে গড়ে ৬°সে হ্রাস)।
২. উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে বাতাসের গতিবেগ বৃদ্ধি পায়।
৩. নিচের অংশে জলীয়বাষ্প বেশি থাকে।
৪. ধূলিকণার কারণে সমগ্র বায়ুমণ্ডলের প্রায় ৭৫% ওজন এই স্তরে বিদ্যমান।
৫. ট্রপোবিরতিতে তাপমাত্রা নেমে যেতে পারে -৫৪°সে এর নিচে।

0
Updated: 3 weeks ago