‘নী’ প্রত্যয়যোগে লিঙ্গান্তর হয়েছে কোন শব্দটি?
A
অরণ্যানী
B
চাকরানী
C
ভাগনী
D
মেধাবিনী
উত্তরের বিবরণ
নী প্রত্যয় যোগে কিছু শব্দকে স্ত্রীবাচক করা যায়। যেমন: মেধাবী - মেধাবিনী, মায়াবী - মায়াবিনী, কুহক - কুহকিনী, যোগী – যোগিনী।

0
Updated: 19 hours ago
'অতি দর্পে হত লঙ্কা' প্রবাদটি কী অর্থ প্রকাশ করে?
Created: 2 weeks ago
A
বেশি লোভে ক্ষতি
B
অহঙ্কার পতনের মূল
C
অল্প জ্ঞান নিয়ে বাড়াবাড়ি মুর্খতার পরিচয়
D
অর্থলোভ কুকর্মের সহায়ক
বাংলা প্রবাদ-প্রবচন সংক্ষিপ্তভাবে জীবন ও চরিত্রের নানা দিক প্রকাশ করে। এগুলো থেকে নৈতিক শিক্ষা নেওয়া যায়। নিচে কয়েকটি প্রবাদ-প্রবচনের অর্থ ও উদাহরণ দেওয়া হলো—
-
অতি দর্পে হত লঙ্কা অর্থ অহঙ্কারই পতনের মূল।
বাক্য: বেশি বাড়াবাড়ি করলে নিজেই ধরা পড়বে, জান না অতি দর্পে হত লঙ্কা। -
অতি লোভে তাঁতি নষ্ট অর্থ বেশি লোভ করলে ক্ষতি হয়।
-
অর্থই অনর্থের মূল অর্থ অর্থলোভ কুকর্মের সহায়ক।
-
অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী অর্থ অল্প জ্ঞান থাকলেও বাড়াবাড়ি করলে মূর্খতার পরিচয় দেয়।
উৎস:

0
Updated: 2 weeks ago
'ব্রাহ্মণ' শব্দের 'হ্ম' যুক্তবর্ণটি কোন কোন বর্ণের সমন্বয়ে গঠিত?
Created: 1 week ago
A
ক্ + ষ
B
ষ্ + হ
C
হ্ + ম
D
ম্ + হ
‘ব্রাহ্মণ’ শব্দের মধ্যে ব্যবহৃত ‘হ্ম’ যুক্তবর্ণ আসলে হ্ + ম বর্ণের সমন্বয়ে গঠিত। বাংলা ভাষায় এ ধরনের একাধিক বর্ণ একত্রে মিলিত হয়ে যুক্তবর্ণ তৈরি করে। যুক্তবর্ণকে আবার দুটি ভাগে ভাগ করা হয়— স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ এবং অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ। যে যুক্তবর্ণগুলো দেখলে সহজে বোঝা যায়, সেগুলোকে স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলা হয়। আর যেগুলো সহজে চেনা যায় না, সেগুলোকে অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলা হয়।
বাংলা ভাষার কিছু গুরুত্বপূর্ণ যুক্তবর্ণ হলো
-
ক্ + স = ক্স
-
ক্ + ষ = ক্ষ
-
হ্ + ম = হ্ম
-
হ্ + ন = হ্ন
-
ষ + ণ = ষ্ণ
-
ক্ + ষ + ম = ক্ষ্ম
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জনগুচ্ছ কোনটি?
Created: 5 days ago
A
চ, ছ, জ, ঝ, শ
B
প, ফ, ব, ভ, ম
C
ন, র, ল, স
D
ত, থ, দ, ধ
বাংলা ভাষায় ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় কোন অঙ্গ কোথায় বাধা সৃষ্টি করে তার ভিত্তিতে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। এর মধ্যে একটি হলো ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জন, যা ঠোঁটের সাহায্যে উচ্চারিত হয়।
-
ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জন: যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় দুই ঠোঁট কাছাকাছি এসে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জন বলে। এগুলোকে দ্বি-ওষ্ঠ্য ধ্বনি নামেও ডাকা হয়।
উদাহরণ: পাকা, ফল, বাবা, ভাই, মা — এখানে প, ফ, ব, ভ, ম হলো ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জনধ্বনি।
এ ছাড়া ব্যঞ্জনধ্বনির অন্যান্য শ্রেণি হলো—
-
তালব্য ব্যঞ্জন: চ, ছ, জ, ঝ, শ
-
দন্তমূলীয় ব্যঞ্জন: ন, র, ল, স
-
দন্ত্য ব্যঞ্জন: ত, থ, দ, ধ
উৎস:

0
Updated: 5 days ago