Quantum Computer এর কাজের নীতি কী?
A
Binary systems
B
Qubits
C
Analog signal
D
Distributed Operating System
উত্তরের বিবরণ
কোয়ান্টাম বিট বা কুবিট (Qubit) হলো কোয়ান্টাম কম্পিউটিং-এর মৌলিক একক, যা ক্লাসিক্যাল বিটের তুলনায় বেশি শক্তিশালী। এটি শুধুমাত্র 0 বা 1 অবস্থায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং একাধিক অবস্থায় একসাথে থাকতে পারে, যা সুপারপজিশন (Superposition) নামে পরিচিত।
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং সম্পর্কিত তথ্য:
-
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং আধুনিক কম্পিউটার বিজ্ঞান ও জটিল গাণিতিক সমস্যার সমাধানে একটি বিপ্লবী ধারণা।
-
এটি কোয়ান্টাম মেকানিক্স এর নীতি ব্যবহার করে, যেখানে কোয়ান্টাম বিট একাধিক অবস্থায় থাকতে পারে এবং দ্রুত ও দক্ষভাবে কাজ সম্পাদন করতে পারে।
-
কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের অ্যালগরিদমগুলি সাধারণ ক্লাসিক্যাল কম্পিউটারের তুলনায় নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধানে অত্যন্ত দ্রুত।
-
গুরুত্বপূর্ণ কোয়ান্টাম অ্যালগরিদমের মধ্যে একটি হলো Shor’s Algorithm, যা বড় সংখ্যার গুণফল বের করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
0
Updated: 1 month ago
কোন প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি সম্ভব হয়েছিল?
Created: 2 months ago
A
BIOS প্রযুক্তি
B
LSI প্রযুক্তি
C
VLST প্রযুক্তি
D
CMOS প্রযুক্তি
মাইক্রোপ্রসেসর (Microprocessor)
সংজ্ঞা:
মাইক্রোপ্রসেসর হলো একটি ক্ষুদ্র ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ যা CPU-এর গাণিতিক, যুক্তিগত ও নিয়ন্ত্রণ কার্য সম্পাদন করে। এটি একটি ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) যা প্রোগ্রামের নির্দেশনা ব্যাখ্যা ও সম্পাদন করতে পারে।
উদ্ভব ও বিকাশ
-
LSI (Large Scale Integration) প্রযুক্তির মাধ্যমে ১৯৭০-এর দশকে হাজার হাজার যন্ত্রাংশ একত্রে একটি সিলিকন চিপে বসানো সম্ভব হয়েছিল।
-
বিশ্বের প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর: Intel 4004, ১৯৭১ সালে বাজারে আসে।
-
VLSI (Very Large Scale Integration) প্রযুক্তির মাধ্যমে ১৯৮০-এর দশকে মাইক্রোপ্রসেসরের ঘনত্ব ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়।
-
২০১০-এর দশকে একটি ছোট চিপেই বিলিয়ন সংখ্যক যন্ত্রাংশ বসানো সম্ভব হয়েছে।
মাইক্রোপ্রসেসরের প্রধান কাজ
-
ইনপুট ও আউটপুট অংশের সাথে কাজের সমন্বয় সাধন করা।
-
গাণিতিক ও যুক্তিসংক্রান্ত কাজ সম্পাদন করা।
-
কম্পিউটারের স্মৃতিতে সঞ্চিত প্রোগ্রাম নির্বাহ করা।
-
স্মৃতি ও গাণিতিক/যুক্তি অংশের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং অন্যান্য অংশের সাথে তথ্য বিনিময়ের কাজ নিয়ন্ত্রণ করা।
0
Updated: 2 months ago
CPU এর কন্ট্রোল ইউনিটের প্রধান কাজ কী?
Created: 1 month ago
A
গণনা করা
B
ডেটা সংরক্ষণ করা
C
নির্দেশনা ডিকোড করা
D
আউটপুট প্রদান করা
Control Unit বা নিয়ন্ত্রণ ইউনিট হলো CPU এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা কম্পিউটারের বিভিন্ন উপাদান যেমন ALU, মেমরি, ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস ইত্যাদির মধ্যে সমন্বয় স্থাপন করে এবং সঠিকভাবে কাজ করায়। এটি মূলত প্রোগ্রামের নির্দেশনা ফেচ করা, ডিকোড করা এবং সংশ্লিষ্ট ইউনিটকে নির্দেশ পাঠানো এর কাজ সম্পন্ন করে।
CPU বা প্রসেসরের সংগঠন প্রধানত তিনটি অংশে বিভক্ত:
-
নিয়ন্ত্রণ অংশ (Control Unit): কম্পিউটারের অন্যান্য ইউনিটের মধ্যে সমন্বয় রক্ষা করে এবং নির্দেশনা কার্যকর করে।
-
অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট (ALU): গাণিতিক ও যৌক্তিক ক্রিয়াকলাপ সম্পন্ন করে।
-
রেজিস্টার বা মেমরি (Registers/Memory): তথ্য সংরক্ষণ এবং দ্রুত অ্যাক্সেসের জন্য ব্যবহৃত হয়।
0
Updated: 1 month ago
Edge Computing ব্যবহারের মূল কারণ কী?
Created: 1 month ago
A
ডাটা প্রসেসিং গতি বৃদ্ধি
B
ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহার করা
C
ডাটা প্রসেসিংকে কেন্দ্রীয় সার্ভারে পাঠানো
D
ইন্টারনেট এর উপর নির্ভরতা কমানো
এজ কম্পিউটিং (Edge Computing)
-
Edge computing হলো এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে ডেটা উৎসের কাছাকাছি (যেমন সেন্সর, IoT ডিভাইস, স্মার্টফোন, লোকাল সার্ভার) ডেটা প্রসেস করা হয়।
-
এতে ডেটা ক্লাউড বা সেন্ট্রাল সার্ভারে পাঠানোর আগে প্রাথমিক প্রসেসিং সম্পন্ন হয়।
Edge computing-এর প্রধান সুবিধা:
-
Latency কমে: ডেটা দ্রুত প্রসেস হওয়ায় রিয়েল-টাইম রেসপন্স সম্ভব হয়।
-
Bandwidth খরচ কমে: সব ডেটা ক্লাউডে পাঠানোর দরকার হয় না, ফলে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের ব্যবহার কমে।
-
Security বাড়ে: লোকালি ডেটা প্রসেসিং করার কারণে ডেটা ট্রান্সমিশনের সময় ঝুঁকি কমে।
0
Updated: 1 month ago