বিজারক পদার্থ ইলেকট্রন দান করার পর কী হয়?
A
নিজেই বিজারিত হয়
B
নিজেই জারিত হয়
C
নিজে শক্তিশালী হয়
D
কোনো পরিবর্তন হয় না
উত্তরের বিবরণ
বিজারক ও জারক পদার্থ হলো জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার মূল অংশ, যা ইলেকট্রনের আদান-প্রদান নির্ধারণ করে।
বিজারক পদার্থ (Reductant)
-
যে পদার্থ ইলেকট্রন দান করে, তাকে বিজারক বা রিডাকট্যান্ট বলা হয়।
-
ইলেকট্রন দান করার পর নিজে জারিত হয়।
-
ইলেকট্রন দানের প্রবণতা যত বেশি, পদার্থ তত বেশি বিজারকধর্মী।
-
উদাহরণ: হাইড্রোজেন (H₂), Li, Na, K, Rb, Mg, Ca, SO₂, H₂S, H₂O₂।
জারক পদার্থ (Oxidant)
-
যে পদার্থ ইলেকট্রন গ্রহণ করে, তাকে জারক বা অক্সিড্যান্ট বলা হয়।
-
ইলেকট্রন গ্রহণের পর নিজে বিজারিত হয়।
-
ইলেকট্রন গ্রহণের প্রবণতা যত বেশি, পদার্থ তত বেশি জারকধর্মী।
-
উদাহরণ: SO₂, O₂, Cl₂, Br₂, HNO₃, H₂SO₄, H₂O₂।
বিশেষ মন্তব্য
-
SO₂ একই সাথে জারক এবং বিজারক হিসেবে কাজ করতে পারে।
-
H₂O₂ সাধারণত জারকের মতো ব্যবহার হয়, কিন্তু অম্লীয় বা ক্ষারীয় দ্রবণে বিজারক হিসেবে কাজ করে।
0
Updated: 1 month ago
HPLC এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 1 month ago
A
High pressure liquid chromatography
B
High power liquid chromatography
C
High plant liquid chromatography
D
High performance liquid chromatography
High Performance Liquid Chromatography বা HPLC হলো এক ধরনের advanced analytical technique যা মূলত chemistry এবং biochemistry তে ব্যবহার করা হয়।
এর মাধ্যমে complex mixture এর ভেতরে থাকা বিভিন্ন compounds আলাদা করা, চিহ্নিত করা এবং তাদের পরিমাণ নির্ধারণ করা সম্ভব। নিচে HPLC সম্পর্কিত মূল বিষয়গুলো দেওয়া হলো:
-
HPLC হলো একটি analytical chemistry technique, যা mixture এর বিভিন্ন components separation, identification এবং quantification করতে ব্যবহৃত হয়।
-
প্রথম দিকে, অর্থাৎ 20th century এর শুরুতে, এটি আবিষ্কৃত হয় এবং মূলত colored compounds separation এর জন্য ব্যবহার করা হতো।
-
বর্তমানে এটি শুধু রঙিন যৌগ নয়, বরং pharmaceuticals, food analysis, environmental studies, এবং biological samples-এও ব্যবহৃত হয়।
-
HPLC এর মূল সুবিধা হলো এটি খুব sensitive এবং দ্রুত কাজ করতে পারে, তাই খুব minute quantity থেকেও নির্ভুল ফলাফল পাওয়া যায়।
HPLC এর প্রধান দুইটি ধরন হলো:
-
Normal-Phase HPLC – এখানে stationary phase থাকে polar এবং mobile phase হয় non-polar।
-
Reversed-Phase HPLC – এটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়, যেখানে stationary phase non-polar এবং mobile phase হয় polar।
0
Updated: 1 month ago
যদি একটি লেন্সের ফোকাস দূরত্ব ২ মিটার হয়, তবে তার ক্ষমতা কত হবে?
Created: 2 months ago
A
০.২ ডায়াপ্টর
B
০.৫ ডায়াপ্টর
C
২.০ ডায়াপ্টর
D
৫.০ ডায়াপ্টর
সাধারণ বিজ্ঞান
প্রাথমিক তথ্য
বিজ্ঞান সংক্রান্ত পরিভাষা
লেন্স
সময়, দূরত্ব ও গতিবেগ (Time, distance & speed)
সাধারণ জ্ঞান
লেন্সের ক্ষমতা (Power of a Lens)
-
উত্তল লেন্স প্রধান অক্ষের সমান্তরাল আলোকরশ্মিগুচ্ছকে অভিসারী করে একটি বিন্দুতে মিলিত করে।
-
অবতল লেন্স প্রধান অক্ষের সমান্তরাল আলোকরশ্মিগুচ্ছকে অপসারী করে; ফলে মনে হয় রশ্মিগুলো কোনো নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে ছড়িয়ে পড়ছে।
-
আলোকরশ্মিকে অভিসারী বা অপসারী করার ক্ষমতাকে লেন্সের ক্ষমতা বলা হয়।
সংজ্ঞা:
এখানে, হলো লেন্সের ফোকাস দূরত্ব (মিটারে) এবং ক্ষমতার একক হলো ডায়াপ্টর (D)।
উদাহরণ
-
একটি উত্তল লেন্সের ফোকাস দূরত্ব ২ মিটার হলে,
-
লেন্সের ক্ষমতা ধনাত্মক (+) অথবা ঋণাত্মক (–) হতে পারে।
ব্যাখ্যা
-
→ লেন্সটি উত্তল, এবং এটি আলোকরশ্মিগুচ্ছকে প্রধান অক্ষের ১ মিটার দূরে মিলিত করবে।
-
→ লেন্সটি অবতল, এবং এটি আলোকরশ্মিগুচ্ছকে এমনভাবে অপসারী করবে যেন সেগুলো লেন্স থেকে ½ মিটার বা ৫০ সেমি দূরের একটি বিন্দু থেকে আসছে বলে মনে হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম–দশম শ্রেণি
0
Updated: 2 months ago
অ্যামিবা (Amoeba proteus) কোন শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত?
Created: 1 month ago
A
স্তরবিহীন
B
একস্তরী
C
দ্বিস্তরী
D
ত্রিস্তরী
ভ্রূণীয় স্তর অনুযায়ী প্রাণিজগতকে চার ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে, যা প্রাণীর ভ্রূণীয় কোষের স্তরের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত।
ক) একস্তরী প্রাণী:
-
সরল ধরনের প্রাণী, যার দেহের কোষসমূহ একটি মাত্র স্তরে সজ্জিত।
-
উদাহরণ: স্কাইফা (Scypha gilatinosum)।
খ) দ্বিস্তরী প্রাণী:
-
ভ্রূণের কোষগুলো বহিঃস্তর (Ectoderm) ও অন্তঃস্তর (Endoderm) নামে দুটি স্তরে সাজানো থাকে।
-
উদাহরণ: অরেলিয়া (Aurelia aurita)।
গ) ত্রিস্তরী প্রাণী:
-
ভ্রূণের কোষগুলো বহিঃস্তর, মধ্যস্তর (Mesoderm) এবং অন্তঃস্তর নামে তিনটি স্তরে সাজানো থাকে।
-
উদাহরণ: মানুষ (Homo sapiens)।
ঘ) স্তরবিহীন প্রাণী:
-
দেহ একটিমাত্র কোষ দিয়ে গঠিত।
-
উদাহরণ: অ্যামিবা (Amoeba proteus)।
0
Updated: 1 month ago