মশা বা পিঁপড়া মারার অ্যারোসল স্প্রে করলে গন্ধ চারদিকে ছড়িয়ে পড়া কোন প্রক্রিয়ার উদাহরণ?
A
ব্যাপন
B
নিঃসরণ
C
সংকোচন
D
বাষ্পীভবন
উত্তরের বিবরণ
ব্যাপন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে অসম ঘনত্ব বিশিষ্ট কোনো গ্যাস বা তরল স্বতঃস্ফূর্তভাবে অপর গ্যাস বা তরলের মধ্যে প্রবেশ করে এবং ছড়িয়ে যায়।
ব্যাপন সম্পর্কিত তথ্য
-
এটি ঘটে উচ্চ ঘনত্বের অঞ্চল থেকে নিম্ন ঘনত্বের অঞ্চলে।
-
দৈনন্দিন উদাহরণ:
-
কোনো কক্ষে বা এয়ারকন্ডিশনারযুক্ত বাসে এয়ার ফ্রেশনার ছড়ালে তার গন্ধ চারিদিকে ছড়িয়ে যায়।
-
রাতের বেলা ঘরের কোনে হাসনা-হেনা বা গোলাপ ফুল ফুটলে তার গন্ধ চারিদিকে ছড়ায়।
-
ঘরের মশা, আরশোলা বা পিঁপড়া মারার জন্য ব্যবহৃত অ্যারোসলের গন্ধ চারিদিকে ছড়িয়ে যায়।
-
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি প্রাইমারি দূষক?
Created: 1 month ago
A
SO3
B
N2O5
C
NO
D
HNO3
প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি দূষক হলো পরিবেশ দূষণের দুটি প্রধান ধরণ। প্রাইমারি দূষক সরাসরি উৎস থেকে নির্গত হয়ে অপরিবর্তিত অবস্থায় পরিবেশে মিশে যায়, আর সেকেন্ডারি দূষক গঠিত হয় প্রাইমারি দূষকের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে।
প্রাইমারি দূষক
-
এরা directly emitted from a source হয়ে পরিবেশে অপরিবর্তিত থাকে।
-
উদাহরণ:
-
Nitric Oxide (NO)
-
Nitrogen Dioxide (NO2)
-
Carbon Monoxide (CO)
-
Carbon Dioxide (CO2)
-
Sulfur Dioxide (SO2)
-
Ammonia (NH3)
-
ছাই ও ধুলিকণা
-
Volatile Organic Compounds (VOCs)
-
সেকেন্ডারি দূষক
-
এরা not emitted directly বরং প্রাইমারি দূষকের সঙ্গে atmosphere এ chemical reaction এর মাধ্যমে তৈরি হয়।
-
উদাহরণ:
-
Sulfur Trioxide (SO3)
-
Nitric Acid (HNO3)
-
Nitrogen Dioxide (NO2)
-
Sulfuric Acid (H2SO4)
-
Hydrogen Peroxide (H2O2)
-
Ammonium (NH4⁺)
-
Ozone (O3)
-
বিশেষ দ্রষ্টব্য: কিছু দূষক both primary and secondary pollutants হতে পারে। যেমন, Nitrogen Dioxide (NO2) জীবাশ্ম জ্বালানির দহন ও বজ্রপাত থেকে সরাসরি তৈরি হয়, আবার অন্যান্য রাসায়নিক বিক্রিয়া থেকেও atmosphere এ উৎপন্ন হতে পারে।
0
Updated: 1 month ago
১ মেগা ওয়াট = কত ওয়াট?
Created: 1 month ago
A
১০৩ ওয়াট
B
১০৬ ওয়াট
C
১০৯ ওয়াট
D
১০১২ ওয়াট
তড়িৎ ক্ষমতা (Electric Power)
-
কাজ এবং শক্তির একক হলো জুল (Joule)।
-
শক্তি প্রয়োগ করে কাজ করা যায়, এবং কাজের হার, অর্থাৎ একক সময়ে সম্পন্নকৃত কাজকে ক্ষমতা (Power) বলা হয়।
-
কোনো তড়িৎ যন্ত্র প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ তড়িৎ শক্তি ব্যয় করে বা অন্য শক্তিতে (যেমন: তাপ, আলো, যান্ত্রিক) রূপান্তরিত করে, তাকে তড়িৎ ক্ষমতা বলা হয়।
কিলোওয়াট (kW) ও ওয়াট (W)
-
কোনো রোধ বা তড়িৎ যন্ত্রের দুই পাশে বিভব পার্থক্য ১ ভোল্ট হলে, এবং এর মধ্য দিয়ে ১ অ্যাম্পিয়ার তড়িৎ প্রবাহিত হলে, ঐ যন্ত্রের ক্ষমতা ১ ওয়াট (W)।
-
সূত্র: ১ ওয়াট = ১ ভোল্ট × ১ অ্যাম্পিয়ার
-
-
বড় পরিমাণ শক্তির জন্য ব্যবহার করা হয়:
-
১ কিলোওয়াট (kW) = ১০০০ ওয়াট = 10³ ওয়াট
-
১ মেগাওয়াট (MW) = ১০⁶ ওয়াট
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি লব্ধ রাশি?
Created: 1 month ago
A
ভর
B
কাজ
C
তাপমাত্রা
D
সময়
ভৌত রাশি এবং তাদের পরিমাপ
বিজ্ঞান অনুযায়ী সবকিছুর পরিমাপ করা প্রয়োজন, কারণ বিজ্ঞানের মূল লক্ষ্য হলো পরিমাপের মাধ্যমে বিষয়গুলোকে নিখুঁতভাবে ব্যাখ্যা করা। যা কিছু পরিমাপ করা যায় তাকে রাশি বলা হয়। ভৌতজগতে অসংখ্য রাশি আছে, যেমন- দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, উচ্চতা, আয়তন, ওজন, তাপমাত্রা, রং, কাঠিন্য, অবস্থান, বেগ, ভেতরের উপাদান, বিদ্যুৎ পরিবাহিতা, স্থিতিস্থাপকতা, ঘনত্ব, চাপ, গলনাঙ্ক, স্ফুটনাঙ্ক ইত্যাদি। এই অসংখ্য রাশিমালা পরিমাপের জন্য অনেক সংজ্ঞা ও একক প্রয়োজন হয় না; কেবল সাতটি মৌলিক রাশি এবং তাদের একক ব্যবহার করে অন্য সব একক বের করা যায়।
মৌলিক রাশি:
-
যে সাতটি রাশির সাতটি একক ব্যবহার করে অন্য সব একক নির্ণয় করা যায়, সেগুলোকে মৌলিক রাশি বলা হয়।
-
উদাহরণ: দৈর্ঘ্য, ভর, সময়, বৈদ্যুতিক প্রবাহ, তাপমাত্রা, পদার্থের পরিমাণ, দীপন তীব্রতা।
-
এই সাতটি মৌলিক রাশি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং এদের একককে SI একক বলা হয়।
লব্ধ রাশি:
-
মৌলিক রাশির সমন্বয়ে যখন কোনো রাশি প্রকাশ করা হয়, তখন তাকে লব্ধ রাশি বলা হয়।
-
উদাহরণ: কাজ, ক্ষমতা, বল, বেগ, ত্বরণ, ঘনত্ব ইত্যাদি।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago