খর পানিতে উত্তম ফেনা তৈরি করে কোনটি?
A
এসিড
B
সাবান
C
ইমালশান
D
ডিটারজেন্ট
উত্তরের বিবরণ
পরিষ্কারক উপাদান হলো এমন পদার্থ যা দেহ, কাপড় বা অন্যান্য বস্তু পরিষ্কারের কাজে ব্যবহৃত হয়। আধুনিক জীবনে সাবান ছাড়াও ডিটারজেন্ট, ইমালশন, পলিশ ইত্যাদি ব্যবহৃত হয়।
ডিটারজেন্ট সম্পর্কিত তথ্য
-
ডিটারজেন্ট মূলত সিনথেটিক পদার্থ থেকে প্রস্তুত করা হয়।
-
সিনথেটিক পদার্থ তৈরিতে ব্যবহৃত কাঁচামাল: পেট্রোলিয়াম উপজাতসমূহ, সাবান তৈরির উপাদান, উদ্ভিজ্জ ও প্রাণিজ চর্বি ইত্যাদি।
-
ডিটারজেন্টে প্রায়শই থাকে গন্ধদ্রব্য, রঙ এবং কখনো জীবাণুনাশক পদার্থ।
-
ডিটারজেন্ট খর পানিতে কাজ করে এবং উত্তম ফেনা তৈরি করে।
-
লবণের সাথে বিক্রিয়ায় দই বা চুন উৎপন্ন হয় না।
-
ডিটারজেন্টের কঠিন তলে ঢোকার ক্ষমতা বেশি।
-
ঠান্ডা পানিতে ডিটারজেন্ট গলে যায়, কিন্তু সাবান ঠান্ডা পানিতে সহজে গলে না।

0
Updated: 14 hours ago
বর্তমানে শীর্ষ ঋণদাতা দেশ - [আগস্ট,২০২৫]
Created: 1 week ago
A
জাপান
B
জার্মানি
C
যুক্তরাষ্ট্র
D
চীন
বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতা দেশ (আগস্ট ২০২৫ অনুযায়ী):
-
জার্মানি বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতা দেশ।
-
জাপান দীর্ঘ ৩৪ বছর শীর্ষ ঋণদাতা হিসেবে অবস্থান করলেও এখন এই মর্যাদা হারিয়েছে।
-
২০২৪ সালের শেষ নাগাদ প্রধান দেশগুলোর নিট বৈদেশিক সম্পদের পরিমাণ:
-
জার্মানি: ৫৬৯.৬৫ ট্রিলিয়ন ইয়েন
-
জাপান: ৫৩৩.০৫ ট্রিলিয়ন ইয়েন
-
চীন: ৫১৬.২৮ ট্রিলিয়ন ইয়েন
-
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
কোন ধাতুটি সাধারণত ইলেকট্রোপ্লেটিং-এ ব্যবহার করা হয় না?
Created: 14 hours ago
A
ক্রোমিয়াম
B
নিকেল
C
সোনা
D
অ্যালুমিনিয়াম
ধাতুকে ক্ষয় থেকে রক্ষা করা ও আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য বিভিন্ন প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে ইলেকট্রোপ্লেটিং ও গ্যালভানাইজিং গুরুত্বপূর্ণ দুটি পদ্ধতি।
ইলেকট্রোপ্লেটিং
-
তড়িৎ বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি ধাতুর উপর আরেকটি ধাতুর পাতলা আবরণ দেওয়ার প্রক্রিয়া হলো ইলেকট্রোপ্লেটিং।
-
সাধারণত নিকেল, ক্রোমিয়াম, টিন, সিলভার ও সোনা দিয়ে এই আবরণ তৈরি করা হয়।
-
এতে ধাতু ক্ষয় থেকে রক্ষা পায় এবং বস্তু দেখতে আরও আকর্ষণীয় ও চকচকে হয়।
-
উদাহরণ: খাবারের কৌটা ও সাইকেলের ক্ষেত্রে লোহার উপর টিনের ইলেকট্রোপ্লেটিং করা হয়।
-
তবে মনে রাখতে হবে, অ্যালুমিনিয়াম ধাতুটি সাধারণত ইলেকট্রোপ্লেটিং-এ ব্যবহার করা হয় না।
গ্যালভানাইজিং
-
লোহার জিনিসপত্রকে ক্ষয় থেকে বাঁচাতে এর উপর জিংক বা দস্তার পাতলা আস্তরণ দেওয়া হয়, যাকে গ্যালভানাইজিং বলে।
-
দস্তার এই আবরণ লোহাকে বাতাসের অক্সিজেন ও পানি থেকে রক্ষা করে, ফলে মরিচা পড়ে না এবং লোহা দীর্ঘস্থায়ী হয়।
-
অনেক সময় দস্তার পরিবর্তে টিনের আবরণ দিয়েও ধাতুকে ক্ষয় থেকে রক্ষা করা হয়।

0
Updated: 14 hours ago
তড়িৎ প্রবাহ যদি এক দিকেই প্রবাহিত হয়, তবে সেটাকে কী বলা হয়?
Created: 1 week ago
A
এসি প্রবাহ
B
ডিসি প্রবাহ
C
পরিবর্তী প্রবাহ
D
পর্যায়বৃত্ত প্রবাহ
তড়িৎ প্রবাহ হলো ইলেকট্রনের প্রবাহ যা দুটি ভিন্ন বিভবের ধাতব বস্তুকে পরিবাহী তারের মাধ্যমে সংযুক্ত করলে সৃষ্টি হয়। ইলেকট্রন নিম্ন বিভবসম্পন্ন ধাতব বস্তু থেকে উচ্চ বিভবসম্পন্ন ধাতব বস্তুর দিকে প্রবাহিত হয়। যতক্ষণ বিভব পার্থক্য থাকে, ততক্ষণ এই প্রবাহ চলতে থাকে। মূলত, কোনো পরিবাহীর মধ্য দিয়ে একক সময়ে যে পরিমাণ আধান প্রবাহিত হয়, সেটিই তড়িৎ প্রবাহ। প্রচলিত তড়িৎ প্রবাহের দিক ইলেকট্রন প্রবাহের বিপরীত। তড়িৎ প্রবাহের একক হলো অ্যাম্পিয়ার (A)।
-
প্রতি একক আধানকে তড়িৎক্ষেত্রের এক বিন্দু থেকে অন্য বিন্দুতে স্থানান্তর করতে যে কাজ সম্পন্ন হয়, তা হলো ঐ বিন্দুর তড়িৎ বিভব পার্থক্য।
-
দুটি বিন্দুর মধ্যে বিভব পার্থক্য না থাকলে তড়িৎ প্রবাহিত হবে না, ফলে কোনো কাজও হবে না।
তড়িৎ প্রবাহের প্রকার:
(ক) অপর্যায়বৃত্ত প্রবাহ (ডিসি বা একমুখী প্রবাহ):
-
এই প্রবাহের দিক সময়সীমার সঙ্গে পরিবর্তন হয় না, সবসময় একই দিকে প্রবাহিত হয়।
-
উৎস: তড়িৎ কোষ (ব্যাটারি) বা ডিসি জেনারেটর।
(খ) পর্যায়বৃত্ত প্রবাহ (এসি বা পরিবর্তী প্রবাহ):
-
নির্দিষ্ট সময় অন্তর তড়িৎ প্রবাহের দিক পরিবর্তিত হয়।
-
বিশ্বের অধিকাংশ দেশের বিদ্যুৎ পর্যায়বৃত্ত প্রবাহ হিসেবে সরবরাহ করা হয়, কারণ এটি উৎপাদন ও সরবরাহে সহজ ও সাশ্রয়ী।
-
উৎস: জেনারেটর বা ডায়নামো।
-
বাংলাদেশে পর্যায়বৃত্ত প্রবাহ প্রতি সেকেন্ডে ৫০ বার, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি সেকেন্ডে ৬০ বার দিক পরিবর্তন করে।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago