COP 26-এ COP মানে কী?
A
কনফারেন্স অব প্যারিস
B
কনফারেন্স অব দ্য পাওয়ার
C
কনফারেন্স অব দ্য পার্টিস
D
কনফারেন্স অব দ্য প্রটোকল
উত্তরের বিবরণ
The United Nations Framework Convention on Climate Change (UNFCCC) হলো একটি বৈশ্বিক চুক্তি যা পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গৃহীত হয়। নিচে এর মূল তথ্য তুলে ধরা হলো:
-
Adoption: UNFCCC গৃহীত হয় ১৯৯২ সালের ৩–১৪ জুন ব্রাজিলের Rio de Janeiro শহরে অনুষ্ঠিত The United Nations Conference on Environment and Development (Earth Summit) এ।
-
Entry into force: এটি কার্যকর হয় ১৯৯৪ সালের ২১ মার্চ।
-
Membership: বর্তমানে এর ১৯৭টি দেশ অংশীদার রাষ্ট্র হিসেবে যুক্ত আছে।
-
Conference of Parties (CoP): চুক্তির বাস্তবায়ন ও অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য ১৯৯৫ সাল থেকে প্রতিবছর Conference of Parties (CoP) অনুষ্ঠিত হয়। এতে UNFCCC-তে স্বাক্ষরকারী দেশসমূহ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা অংশগ্রহণ করে।
0
Updated: 1 month ago
মধ্যম উচ্চতার মেঘ কোনটি?
Created: 2 months ago
A
সিরাস
B
নিম্বাস
C
অল্টোকিউম্যুলাস
D
স্ট্রেটাস
মেঘসমূহ তাদের অবস্থান এবং উচ্চতার ভিত্তিতে তিনটি প্রধান শ্রেণিতে বিভক্ত। উঁচু, মাঝারি এবং নিম্ন উচ্চতার মেঘ এই শ্রেণিবিভাগের মধ্যে পড়ে এবং প্রতিটি শ্রেণির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য ও ধরন রয়েছে।
-
উঁচু উচ্চতার মেঘ: এই মেঘসমূহ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৬,০০০ মিটারের উপরে অবস্থান করে। সাধারণত পাতলা এবং হালকা হয়। উঁচু উচ্চতার মেঘের মধ্যে রয়েছে:
-
সিরাস
-
সিরোকিউম্যুলাস
-
সিরোস্ট্রেটাস
-
-
মাঝারি উচ্চতার মেঘ: সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,০০০ থেকে ৬,০০০ মিটার উচ্চতায় থাকা মেঘগুলোকে মাঝারি উচ্চতার মেঘ বলা হয়। এদের বৈশিষ্ট্য হলো তুলনামূলকভাবে ঘন এবং আংশিক আড়ম্বরপূর্ণ আকারের হওয়া। এতে অন্তর্ভুক্ত:
-
অল্টোস্ট্রেটাস
-
কিউম্যুলাসস্ট্রেটাস
-
নিম্বোস্ট্রেটাস
-
-
নিম্ন উচ্চতার মেঘ: সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,০০০ মিটারের নিচে অবস্থান করা মেঘগুলোকে নিম্ন উচ্চতার মেঘ বলা হয়। এই মেঘগুলো সাধারণত ঘন, ভারী এবং বৃষ্টিপাত সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ। এতে রয়েছে:
-
স্ট্রেটাস
-
স্ট্রেটোকিউম্যুলাস
-
কিউম্যুলাস
-
কিউম্যুলোনিম্বাস
-
0
Updated: 2 months ago
একই পরিমাণ বৃষ্টিপাত অঞ্চলসমূহকে যে কাল্পনিক রেখার সাহায্যে দেখানো হয় তার নাম-
Created: 2 months ago
A
আইসােপ্লিথ
B
আইসোহাইট
C
আইসােহ্যালাইন
D
আইসোথার্ম
সমরেখ পদ্ধতি হল একটি মানচিত্রে বিভিন্ন অঞ্চলের সমমান বৈশিষ্ট্য প্রদর্শনের প্রক্রিয়া, যা প্রকৃতিক ও পরিমাণগত উপাত্তের ভিজ্যুয়াল উপস্থাপনার জন্য ব্যবহৃত হয়।
এ পদ্ধতিতে একই মান বিশিষ্ট বিভিন্ন স্থানের মধ্যে রেখার মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করা হয়, যা তথ্যকে সহজে বোঝার উপযোগী করে।
-
পরিমাণগত বা ঘনত্ব জ্ঞাপক একই মান বিশিষ্ট স্থানের মধ্যে যে রেখা টানা হয় তাকে সমমান রেখা বা Isopleth line বলা হয়।
-
এই রেখা সাধারণত সমমান বিশিষ্ট অঞ্চলগুলোকে অতিক্রম করে।
-
প্রকৃতিক বিষয় যেমন আবহাওয়া, জলবায়ু, বৃষ্টিপাত ইত্যাদি সংক্রান্ত উপাত্ত প্রদর্শনের জন্য সমরেখ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
-
উদাহরণস্বরূপ, সমতাপ বা সমোষ্ণরেখা, সমচাপ রেখা, সমবর্ষণ রেখা, এবং সমোচ্চরেখা।
বিশেষ রেখাগুলো:
-
সমোষ্ণ রেখা (Isotherm line): ভূপৃষ্ঠের সমান তাপমাত্রার স্থানের মধ্যে যে রেখা টানা হয়।
-
সমচাপ রেখা (Isobar line): বায়ুর সমচাপযুক্ত স্থানের মধ্যে টানা রেখা।
-
সমবর্ষণ রেখা (Isohyet line): সম বৃষ্টিপাতযুক্ত স্থানের মধ্যে টানা রেখা।
-
সমোচ্চরেখা (Contour line): সমান উচ্চতা বিশিষ্ট স্থানের মধ্যে টানা রেখা।
-
এ সমস্ত রেখা মূলত কাল্পনিক এবং মানচিত্রে তথ্যকে চিত্রায়িত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
0
Updated: 2 months ago
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান কোনটি?
Created: 2 months ago
A
২২° - ৩০’ ২০° - ৩৪’ দক্ষিণ অক্ষাংশে
B
৮০° - ৩১’ ৪০° - ৯০’ দ্রাঘিমাংশে
C
৩৪° - ২৫’ ৩৮’ উত্তর অক্ষাংশে
D
৮৮° ০১’ থেকে ৯২° ৪১’ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান পৃথিবীর মানচিত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি এশিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব অংশে অবস্থিত। দেশের অবস্থান ২০°৩৪' উত্তর থেকে ২৬°৩৮' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°০১' থেকে ৯২°৪১' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত।
মধ্যবর্তী অবস্থানের কারণে কর্কটক্রান্তি রেখা বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে গেছে, ফলে দেশটি ক্রান্তীয় অঞ্চলের অংশ। বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা প্রায় ৭১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ। এর মধ্যে রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল এবং অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণি
0
Updated: 2 months ago