কোনটি নবায়নযােগ্য সম্পদ?
A
প্রাকৃতিক গ্যাস
B
চুনাপাথর
C
বায়ু
D
কয়লা
উত্তরের বিবরণ
নবায়নযোগ্য এবং অনবায়নযোগ্য শক্তির মধ্যে মৌলিক পার্থক্য হলো এদের পুনঃব্যবহারযোগ্যতা ও প্রাপ্যতা। নবায়নযোগ্য শক্তি বারবার ব্যবহার করা গেলেও শেষ হয় না, আর অনবায়নযোগ্য শক্তি একবার ব্যবহারের পর পুনরায় সৃষ্টি করা সম্ভব নয়।
-
Renewable Energy (নবায়নযোগ্য শক্তি):
-
এ ধরনের শক্তি reusable অর্থাৎ ব্যবহার শেষে আবার পাওয়া যায় এবং নিকট ভবিষ্যতে এর ঘাটতির সম্ভাবনা থাকে না।
-
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়—সূর্যের আলো, বায়ু, নদীর বহমান পানি, সমুদ্রের জোয়ার-ভাটা ও ঢেউ, পৃথিবীর গভীরের উত্তপ্ত ম্যাগমা।
-
-
Non-Renewable Energy (অনবায়নযোগ্য শক্তি):
-
এ শক্তি once used, cannot be reproduced অর্থাৎ একবার শেষ হয়ে গেলে পুনরায় সৃষ্টি করা যায় না।
-
এগুলো মূলত প্রাকৃতিক সম্পদ যা স্বল্প সময়ে পুনঃউৎপন্ন হয় না।
-
উদাহরণ: তেল, গ্যাস, কয়লা, ইউরেনিয়াম।
-

0
Updated: 14 hours ago
বাংলাদেশের কোথায় প্লাইস্টোসিন কালের সোপান দেখা যায়?
Created: 2 weeks ago
A
বান্দরবান
B
কুষ্টিয়া
C
কুমিল্লা
D
বরিশাল
বাংলাদেশের ভূপ্রকৃতি মূলত তিনটি ভাগে বিভক্ত, যা গঠনের সময়কাল ও ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়েছে। এই বিভাজনের মধ্যে অন্যতম হলো প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ, যা দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌম বৈশিষ্ট্য হিসেবে পরিচিত।
-
ভূপ্রকৃতি অনুযায়ী বাংলাদেশকে তিন ভাগে বিভক্ত করা হয়: টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ, প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ এবং সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি।
-
প্লাইস্টোসিনকাল বলতে আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কালকে বোঝানো হয়।
-
এই অঞ্চলের মাটি সাধারণত লাল ও ধূসর রঙের হয়ে থাকে।
-
বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাংশের বরেন্দ্রভূমি, মধ্যভাগের মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়, এবং কুমিল্লা জেলার লালমাই পাহাড় বা উচ্চভূমি প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহের অন্তর্ভুক্ত।
-
ধারণা করা হয়, এই সমস্ত উচ্চভূমি প্লাইস্টোসিনকালে গঠিত হয়েছিল।

0
Updated: 2 weeks ago
’শুভলং’ ঝরনা কোন জেলায় অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
রাঙামাটি
B
বান্দরবান
C
মৌলভীবাজার
D
সিলেট
শুভলং ঝর্ণা, রাঙামাটি
শুভলং ঝর্ণা বাংলাদেশের রাঙামাটি জেলার বরকল উপজেলায় অবস্থিত। রাঙামাটি শহর থেকে ঝর্ণাটি মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরে।
-
শুকনো মৌসুমে ঝর্ণায় খুব সামান্য পানি থাকে।
-
বর্ষা মৌসুমে ঝর্ণার জল প্রায় ৩০০ ফুট উচ্চতা থেকে নিচে পড়ে এবং কাপ্তাই হ্রদের জলে মিশে যায়।
রাঙামাটিতে আরও কিছু উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান রয়েছে, যেমন:
-
কাপ্তাই হ্রদ
-
চাকমা রাজবাড়ি
-
রাজবন বৌদ্ধ বিহার
-
পর্যটকপ্রিয় ঝুলন্ত সেতু
-
ফুরামোন পর্বত
-
উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট ও জাদুঘর
-
মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য
উৎস: বাংলাপিডিয়া

1
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি বৃহৎ স্কেল মানচিত্র?
Created: 3 weeks ago
A
১ : ১০,০০০
B
১ : ১০০,০০০
C
১ : ১০০০,০০০
D
১ : ২৫০০,০০০
মানচিত্রকে এর স্কেলের ওপর ভিত্তি করে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়—
ক্ষুদ্র স্কেলের মানচিত্র
-
যখন বড় এলাকা যেমন একটি দেশ, মহাদেশ বা পুরো পৃথিবীকে ছোট কাগজে প্রদর্শন করা হয়, তখন তাকে ক্ষুদ্র স্কেলের মানচিত্র বলা হয়।
-
এ ধরনের মানচিত্রে স্থানগুলো তুলনামূলকভাবে ছোট দেখানো হয়।
-
উদাহরণ: ভূ-চিত্রাবলি, দেওয়াল মানচিত্র।
-
স্কেল উদাহরণ: ১:১০,০০০।
বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র
-
যখন ছোট এলাকা, যেমন একটি মৌজা বা নির্দিষ্ট অঞ্চলের মানচিত্রকে বড় আকারে দেখানো হয়, তখন তাকে বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র বলা হয়।
-
এই মানচিত্রে বিস্তারিত তথ্য স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
-
উদাহরণ: মৌজা মানচিত্র, ক্যাডাস্ট্রাল মানচিত্র, ভূ-সংস্থানিক মানচিত্র।
-
স্কেল উদাহরণ: ১"=১৬ মাইল; ১৬"=১ মাইল; ১:১০,০০০।
প্রাকৃতিক মানচিত্র (Physical Map)
-
এই ধরনের মানচিত্রে কোনো দেশ বা অঞ্চলের প্রাকৃতিক ভূমিরূপ যেমন: পর্বত, মালভূমি, নদী, হ্রদ ইত্যাদি দেখানো হয়।
-
সাধারণত এটি বৃহৎ স্কেলে অঙ্কিত হয়।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণী।

0
Updated: 3 weeks ago