বঙ্গভঙ্গ রদ করা হয় -
A
১৯০৫ সালে
B
১৯০৮ সালে
C
১৯১১ সালে
D
১৯১৩ সালে
উত্তরের বিবরণ
বঙ্গভঙ্গ ছিল ১৯০৫ সালে বাংলার রাজনৈতিক ও সামাজিক ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, যা ভারতীয় উপনিবেশিক শাসনের নীতি ও সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত। এ বিভাজন মুসলমান ও হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে ভিন্ন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।
-
১৬ অক্টোবর ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে ভারতের গভর্নর লর্ড কার্জন বাংলাকে ভাগ করেন; এই বিভাজনকে ইতিহাসে বঙ্গভঙ্গ নামে পরিচিত করা হয়।
-
মুসলমানরা নবাব সলিমুল্লাহর নেতৃত্বে বঙ্গভঙ্গকে স্বাগত জানান।
-
হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে তীব্র বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
-
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বে হিন্দু সম্প্রদায় বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে সুদৃঢ় ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলে।
-
রাজা পঞ্চম জর্জ ভারত সফরে এসে দিল্লির দরবারে বঙ্গভঙ্গ রদের ঘোষণা দেন।
-
বঙ্গভঙ্গ রদে হিন্দু সম্প্রদায় খুশি হয়, কিন্তু মুসলমান সম্প্রদায় মর্মাহত ও হতাশ হয়।
-
অবশেষে ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রদ করা হয়।
0
Updated: 1 month ago
Which of the following is not a brigade force formed during the Liberation War?
Created: 1 month ago
A
Z Force
B
K Force
C
H Force
D
S Force
মুক্তিযুদ্ধের সময় ৩টি ব্রিগেড ফোর্স গঠিত হয়েছিল:
-
জেড ফোর্স
-
কে ফোর্স
-
এস ফোর্স
জেড ফোর্স
-
নেতৃত্বে: জিয়াউর রহমান
-
‘জেড ফোর্স’ নামে পরিচিত নিয়মিত বাহিনীর প্রথম ব্রিগেড জুলাই মাসে গঠিত হয়।
-
গঠিত হয় ১ম, ৩য় ও ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নিয়ে।
এস ফোর্স
-
নেতৃত্বে: কে.এম. সফিউল্লাহ
-
‘এস ফোর্স’ নামে পরিচিত দ্বিতীয় নিয়মিত ব্রিগেড অক্টোবর মাসে গঠিত হয়।
-
গঠিত হয় দ্বিতীয় ও একাদশ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নিয়ে।
কে ফোর্স
-
নেতৃত্বে: খালেদ মোশাররফ
-
‘কে ফোর্স’ গঠিত হয় ৪র্থ, ৯ম ও ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সদস্যদের নিয়ে।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
কোন রঙের আলাের
তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি?
Created: 2 months ago
A
বেগুনি
B
নীল
C
কমলা
D
লাল
আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য
-
দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ক্রম: বেগুনি < নীল < আসমানী < সবুজ < হলুদ < কমলা < লাল।
-
তরঙ্গদৈর্ঘ্য কম হলে তার বিক্ষেপণ বেশি হয়।
-
তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি হলে তার বিক্ষেপণ কম হয়।
-
লাল আলো: তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি, তাই এর বিক্ষেপণ, প্রতিসরণ ও বিচ্যুতি সবচেয়ে কম।
-
বেগুনি আলো: তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম, তাই এর বিক্ষেপণ, প্রতিসরণ ও বিচ্যুতি সবচেয়ে বেশি।
0
Updated: 2 months ago
উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিমাঞ্চলে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড়কে বলা হয়-
Created: 1 month ago
A
হ্যারিকেন
B
টাইফুন
C
সাইক্লোন
D
উইলি উইলি
টাইফুন হলো এক ধরনের উষ্ণমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড় যা মূলত উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিমাংশে সৃষ্টি হয়। এই অঞ্চলে সাগরের উষ্ণ জলরাশি বায়ুকে উত্তপ্ত করে উপরে ওঠায়, ফলে নিম্নচাপের সৃষ্টি হয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নেয়।
• উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিমাঞ্চলে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড়কে “টাইফুন” বলা হয়।
• এটি সাধারণত চীন, তাইওয়ান, ফিলিপাইন ও জাপান এলাকায় প্রচণ্ড বৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস ও প্রবল বাতাসের সৃষ্টি করে এবং প্রায় প্রতি বছর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ঘটায়।
• উত্তর আটলান্টিক ও উত্তর-পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে একই ধরনের ঘূর্ণিঝড়কে “হ্যারিকেন” বলা হয়।
• ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ঘূর্ণিঝড়কে “সাইক্লোন” বলা হয়।
• আর অস্ট্রেলিয়ার উপকূলে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়কে “উইলি উইলি” নামে ডাকা হয়।
0
Updated: 1 month ago