বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরামের প্রধান সমন্বয়কারী সংস্থা কোনটি?
A
এডিবি
B
বিশ্বব্যাংক
C
জাইকা
D
ব্রিকস
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম দেশের উন্নয়ন সহযোগিতা ও বৈদেশিক সাহায্য সমন্বয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
প্রতিষ্ঠাকালীন নাম: বাংলাদেশ এইড গ্রুপ
-
বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম গঠন করা হয় ২০০২ সালে
-
ফোরামের বৈঠক বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে শুরু করে ২০০৩ সাল থেকে
-
ফোরামের সমন্বয়কারী সংস্থা: বিশ্বব্যাংক
-
বাংলাদেশে বৈদেশিক সাহায্যে শীর্ষ সংস্থা: আইডিএ (IDB)
-
জাইকা (JICA) হলো জাপানের সরকারি সংস্থা, যা আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা হিসেবে পরিচিত
-
ব্রিকস হলো নতুন অর্থনেতিক উদীয়মান দেশের জোট

0
Updated: 1 day ago
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ অনুযায়ী, সার্বিকভাবে জিডিপিতে অর্থনৈতিক খাত কয়টি?
Created: 1 day ago
A
১৯ টি
B
২১ টি
C
১৫টি
D
২০ টি
বাংলাদেশের জিডিপি বিভিন্ন খাতের সমন্বয়ে গঠিত এবং উৎপাদন ভিত্তিতে প্রধান তিনটি খাতের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির প্রধান অবদান আসে।
-
সার্বিকভাবে জিডিপি ১৯টি খাত নিয়ে গঠিত
-
এই ১৯টি খাতের মধ্যে ৩টি বৃহৎ খাত অন্তর্ভুক্ত
-
৬টি খাত উপখাতে বিভক্ত
-
প্রধান তিনটি বৃহৎ খাত: কৃষিখাত, শিল্পখাত, সেবাখাত
জিডিপিতে খাত অনুযায়ী অবদান:
-
কৃষিখাত: ১১.১৯%
-
শিল্পখাত: ৩৭.৩৭%
-
সেবাখাত: ৫১.৪৪%

0
Updated: 1 day ago
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ফলে কী ঘটে?
Created: 1 week ago
A
সংসদ ভেঙে যায়
B
মন্ত্রিসভা ভেঙে যায়
C
নতুন নির্বাচন হয়
D
রাষ্ট্রপতি পদ শূন্য হয়
প্রধানমন্ত্রী
-
বাংলাদেশে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান, যেখানে দেশের সরকার প্রধান হলেন প্রধানমন্ত্রী।
-
দেশের নির্বাহী কার্যক্রম প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে পরিচালিত হয়।
-
সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের আস্থাভাজন ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন।
-
সংবিধান অনুসারে, প্রধানমন্ত্রীর উত্তরাধিকারী কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত তিনি স্বীয় পদে বহাল থাকবেন।
-
সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের সমর্থন হারালে প্রধানমন্ত্রীকে:
-
পদত্যাগ করতে হয়, অথবা
-
সংসদ ভেঙে দেবার জন্য রাষ্ট্রপতিকে লিখিতভাবে পরামর্শ দিতে হয়।
-
-
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলে মন্ত্রিসভাও ভেঙে যায়।
-
তাই প্রধানমন্ত্রীকে বলা হয় “সরকারের স্তম্ভ”।
-
তিনি একইসাথে সংসদের নেতা ও সরকারপ্রধান।

0
Updated: 1 week ago
পাল রাজারা কোন ধর্মের অনুসারী ছিলেন?
Created: 2 weeks ago
A
হিন্দুধর্ম
B
জৈনধর্ম
C
শাক্তধর্ম
D
বৌদ্ধধর্ম
পাল রাজারা বৌদ্ধধর্মের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন এবং তাদের শাসনামলে অনেক বৌদ্ধবিহার নির্মিত হয়।
পাল রাজবংশ:
-
পাল বংশ অষ্টম শতকের মাঝামাঝি থেকে প্রায় চারশত বছর বাংলা ও বিহারে শাসন করেছিল।
-
শশাঙ্কের মৃত্যুর পর বাংলায় প্রায় একশ বছর অরাজকতা বিরাজ করেছিল, যা ‘মাৎস্যন্যায়’ নামে পরিচিত।
-
এই অরাজকতার অবসান ঘটান গোপাল, যিনি পালবংশের প্রতিষ্ঠাতা হন।
-
পালবংশের রাজারা প্রায় চারশত বছর রাজত্ব করেন।
-
এই যুগে বাংলা একটি স্থিতিশীল ও ঐশ্বর্যশালী রাষ্ট্রে পরিণত হয়।
-
গোপালের পর তাঁর পুত্র ধর্মপাল সিংহাসনে বসেন।
-
দেবপালের পরে পাল সাম্রাজ্য কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে, কিন্তু প্রথম মহীপালের রাজত্বকালে পালবংশের গৌরব পুনরায় ফিরে আসে।
-
দ্বিতীয় মহীপাল ও রামপালের রাজত্বকালে বরেন্দ্র অঞ্চলে কৈবর্ত বিদ্রোহ সংঘটিত হয়। রামপাল এই বিদ্রোহ দমন করে বরেন্দ্র অঞ্চল পুনরুদ্ধার করেন এবং তিনি পালবংশের শেষ মুকুটমণি হন।
-
অবশেষে সেনবংশের উত্থানের মাধ্যমে পাল শাসনের অবসান ঘটে।
উল্লেখযোগ্য:
-
পাল রাজারা বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী ছিলেন।
-
পালযুগে বৌদ্ধ ধর্ম তিব্বত, জাভা, সুমাত্রা ও মালয়েশিয়াতে প্রসার লাভ করে।
সূত্র:

0
Updated: 2 weeks ago